Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

তোমার রূপে দেওয়ানা সবে

বাতাসে বিলিয়ে বেড়ায় বাহারি উপমা

অমাবস্যার কালোতীরে আমার বাড়ি

আপন ঘরের শত্রুর মতো আলো আমার সত্ মা।

 

মন্দের বেলায় দ্বন্ধ সবার

অসুন্দরের প্রতি কারো টান নেই লোভ নেই

যে যে নামেই ডাকুক তোমায়

আমি দুঃখ বলেই ডাকবো

কারণ দুঃখের চেয়ে আপন আমার আর কেউ

ভয়ংকর এক দশায় উপনীত হয়েছি । এই সমস্যা ব্যক্তি বিশেষে প্রাত্যহিক কিনা বলতে পারি না । তবে আমার বেলা তা নিত্য ঘটছে । যাকেই হস্তগত করি সেই আমাকে পরাস্ত করে অথবা আমা হতে পরাস্ত হয়ে ফিরে যায় ।

এ পর্যন্ত  Red

আমি ছিলাম আগুন দ্বীপে,
অগ্নিগিরির লাভার ভিতর।
আমি সহস্র যুগ আগুনে জ্বলে হয়েছি অমর।

আমি অগ্নিগিরির লাভার বেশে,
লাভার প্রথম উৎগিরন।
আমি দ্বীপে দ্বীপে পৃথিবীতে লাভার পরিচলন।

আমি তারও আগে ছিলাম নক্ষত্রের বুকে,
তারও আগের সুপারনোভা।
আমি ছিলাম সূর্যের অগ্নিশোভা, আলোর আভা।

আমি জ্বলেছি

* স্রষ্টা প্রেমিকরা অসীম ঐশর্য্য ও সৌন্দর্য্যের অধিকারী যা সহজে দৃষ্টি গোচর হয়না যেমন- মহামূল্যবান পদার্থ বায়ু যা অদৃশ্য কিন্তু অনুভব যৌগ্য *
* যে জ্ঞানকে লুকিয়ে রাখে সে বড় কৃপণ *
* সফল ব্যক্তির জন্য এ ধরা পরম আনন্দের আর ব্যর্থ

মুঠো ফোন মুঠো ফোন
একটা কথা বলছি শোন
মনের মতো রিংটোন
এক দুই তিন গোন।
মুঠো ফোন মুঠো ফোন
বন্ধু খুঁজি আমি এখন
ফেসবুক আর টুইটারে
আপন করে নিস আমারে।
মুঠো ফোন মুঠো ফোন
ইচ্ছেমতো গান শোন
দেখরে টিভি হাতের মুঠোয়
বিশ্ব বাঁধা বিনি সুতোয়।।

সকালে কেউ যে আজ আর বলে না
ভাল হইয়া কেউ তাই আজ আর  চলে না
আদেশ করে যা- যার গুরুজনে
করে না কেউ তা আজ ভাল মনে ।

ভাই বোন সকলকে ভাল না বাসে
একসাথে রয়না কেউ থাকেনা পাশে
পাড়ার সকল ছেলে শত্রু তাই
একাই যে চলে

প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আলামত
ঈশান কোণে কালো অলক্ষ্মীর জমায়েত।
শুভম অংশুমালী লুকিয়ে অভিমানে
অগ্রাহ্য করে সব হেদায়েত।

সমুদ্র গর্ভ ফুলে পোয়াতি
অপেক্ষা রাক্ষুসে সুনামি প্রসব।
ধ্বংসের নৃত্য মুদ্রা তালিম নিয়েছে
অপেক্ষা কেবল সময়ের তলব।

খাদক শকুন গন্ধ পেয়েছে
দলবেঁধে আসন্ন ভোজের মোহড়া।
বিফলে যেন না যায় শকুনের মোনাজাত
কসাইয়ের তাই বড্ড তাড়া।
হঠাৎ

একগ্রামে এক বুড়ো ব্রাহ্মণ ছিলেন। তাঁর নাম ছিল ভবানীচরণ ভট্রাচার্য। গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে তাঁর খুব ভাব ছিল। তাঁরা তাঁকে বলত ঠাকুরদাদা। তাদের কাছ থেকে শিখে দেশসুদ্ধ লোকেও তাঁকে ঐ নামেই ডাকত।

ছেলেরা ঠাকুরদার কাছে খুবই আদর পেত, আর তাঁকে জ্বালাতন করত

রিসাং ঝরনা পাহাড়ের রানী। খাগড়াছড়ি শহর থেকে ১১ কিলোমিটার পথ গাড়িতে করে আসতে পারেন ঝরনার সড়কে। ত্রিপুরা ভাষায় তেরাংতৈ কালাই ঝরনায় গিয়ে এবার পায়ে হেঁটে প্রায় দুই কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হবে, তবেই দেখা মিলবে পাহাড়ের রানীর। হাঁটতে হাঁটতে দেখা

মোরা শান্তির পায়রা
মোরা প্রগতির সৈনিক।
মোরা সাম্যের জয়গান গাইবো
সত্যের পথে মোরা নির্ভীক।

মোরা খুশীর পরশ ছড়াবো
অন্যায় যত পায়ে দলে,
মোরা সুন্দর জীবন গড়বো
দাড়াবো ঐক্যের ছায়াতলে।

যেথায় থাকবে না কোন ভয়
চলবো মোরা চলবো,
পূর্ব দিগন্তে উঠবে রবি
জয় করবো মোরা করবো।

ক্লান্তি যদি আসে কভূ
নীল আকাশে ছড়াবো হাসি,
সবুজ

go_top