Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

অনেক দিন পর গ্রামে এলাম। সেই চেনা পরিবেশ; হাঁটছি। সেই প্রকৃতি, বুক ভরে দম নিচ্ছি। চারপাশ দেখছি। আমার সেই চির পরিচিত ব্রহ্মপুত্র, কাশবন, বুনোফুল সবই যেন একান্তই আমার। স্মৃতিতে রাঙ্গা সেই ব্রহ্মপুত্র, ব্রহ্মপুত্র তীরের প্রকৃতি-পরিবেশ যেখানে আমার জীবনের অনেক মধুর

বুড়োর গলা টিপে ধরল পঞ্চানন। এমনিতেই বুড়ো মরো মরো–রোগ শয্যায় দু মাস ধরে পড়ে আছে–দু দিন পরে স্বাভাবিক মৃত্যু হতো তার।

পঞ্চানন ওর গলা টিপে ধরে থাকলো। যতক্ষণ ওর মৃত্যু না হচ্ছে ততক্ষণ ও ছাড়বে না।

পঞ্চানন দেখতে থাকলো, গলা টেপা মানুষের মৃত্যু

চাকুরীর সূত্রে ভাড়াটে হয়ে থাকে রোহান রোদেলাদের পাশাপাশি বাসায়। লোকমুখে শুনে রোদেলা দেখতে খুব সুন্দরী। যেন প্রথম ভোরের কোন ফুল। অনেক কথার ভেতর রোদেলা থাকে কখনো রোদ্দুরে কখনো বৃষ্টিতে। রোহান আরও শুনে রোদেলার প্রেমে পড়ে একজন তিন তিনবার পাগলী গারদে

 
 

আহা,

কি চমৎকার এই জগত!
 দিনের সূর্যের উষ্ণ ভালবাসা
 সহেনি যে চোখে
 রাতের পাষাণ প্রদীপের প্রাণে সে
 জীবনের প্রেম খোঁজে ;

 

 মানুষ ও কেমন জানি  অহংকারী  বোকা
 মাঝে মধ্যে হয়ে যায় অদ্ভুদ  উই পোকা ।

==========================

………………………………………..

একটা মুখের আদল
প্রত্যহ এঁকেছি কল্পনায়
নিখুঁত গড়ন
মায়াবী মায়াবী চোখ
অনন্যা !
রূপসী !

যেদিন তোমাকে আমি
চোখ তুলে
প্রথম দেখেছি
নিমেষেই বুঝে গেছি
এ মুখ সে মুখ নয়
এ আরেক মুখ !
এ চোখ সে চোখ নয়
অন্য কোন চোখ !
হরিণী চাহনী নেই
গভীর নীলাভা নেই
সহজ সরল।
অধর রক্তাভ নয়
গভীর শ্যামল !
বুক চেরা

উইকিপিডিয়া,
গদ্য হলো মানুষের কথ্য ভাষার লেখ্যরূপ। এর বিপরীত হলো পদ্য বা কাব্য। গদ্যের প্রাথমিক ব্যবহার চিঠিপত্র লেখায়, দলিল-দস্তাবেজ প্রণয়নে এবং ধর্মীয় গ্রন্থাদি রচনায়। বাংলা পদ্যের ইতিহাস শুরু হয়েছে চর্যাপদ থেকে; কিন্তু গদ্যের ইতিহাস ততটা প্রাচীন নয়। গদ্যের চারিত্র্য নির্ভর করে

বালতি ভর্তি সাপ কিলবিল করছে।

গোসল করতে গেলেই এমনটা মনে হয় যুথীর। মগ দিয়ে পানি তুলতে গেলেই বুঝি গোটা দশেক সাপ পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে তার হাত বেয়ে ওঠে যাবে। ঘটনাটা অন্ধকারে আরো বেশী ঘটে।

এর নাম কি? স্নেক ফোবিয়া? নাহ এমন কেন হবে।

ময়না পাখি ! ময়না পাখি ! তুমি কি কথা বলো ?
উর্দু পার ? হিন্দি পার ? ইংরেজি ? তাও ?
বাংলা পারনা ? চুপটি কেন ? মাথা তোলো
কথা বলবেনা ? তোমার সঙ্গে আড়ি , যাও !
তুমি কি যান ? বাংলা আমার

একটি ছেলে তার প্রেমিকার “আমি তোমাকে ভালবাসি, তোমাকে মিস করি” এই টাইপ মেসেজ পেতে পেতে বিরক্ত হয়ে যেত !

এক রাতে প্রেমিকার কাছ হালকা কথা কাটাকাটির পর সে মোবাইল সাইলেন্ট করে দিলো, অনেকগুলো ফোন আসলো, একটি মেসেজ আসলো, কিন্তু সে সেটি

চারপাশ থেকে স্যাঁতস্যাঁতে হাওয়া এসে ঘিরে ধরছে,
দৃষ্টি মেলে দিয়েছি অন্ধকার অসীমে ;
টিমটিমে লাল-সাদা বাতির
উড়ালজাহাজ গুলো দৃষ্টি সীমার আড়াল থেকে এসে,
অজানা কারণে –
চোখ অ্যাকুয়াস হিউমারে পরিপূর্ণ করে আবার আড়ালে চলে যাচ্ছে !

তবুও ভাল লাগছে, প্রচণ্ড ভালা লাগা
গুণগুণ করছে আমার মাঝে !
বুঝতে

go_top