Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

(১)

অভাবে স্বভাব নষ্ট–

গরীব মরে ভাতে,

গরীব হোক,ধনী হোক,

চোর হয় না জাতে।

অর্থ যত অনর্থের মূল,

আছে তা কথাতে।

(২)

অল্প জলের পুঁটি মাছ,

করে রে ফরফর,

গভীর জলের মাছ যে বেশী

করে না নড়চড়।

(৩)

অন্ধের কাছে কিবা দিন,

কিবা হয় রাত,

ঝলমল করে আলো ,

আঁধার আত্মসাৎ !

(৪)

রতন চেনে রতনেরে ,

কচু চেনে শূয়রে,

চকচক হলে

শৈশবে নানা বাড়ি গেলে সারাদিনের জন্য হারিয়ে যেতাম । সঙ্গী হত আমার সমবয়সী মামাতো ভাই শুভ (আমার সমস্ত অকাজের বিশ্বস্ত সঙ্গী ) । আট-নয় বছরের সেই সময়ে সকালে কোনমতে নাস্তা করেই বেড়িয়ে পরতাম উদ্দেশ্যহীন । উঁহু, উদ্দেশ্যতো ছিল – অজানা

আপনি বিদেশ থেকে এসেছেন ?
সাক্ষাতকার নেবেন জনৈক বিখ্যাত মানুষের ?
এদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে কথা বলবেন ?

ভুল হয়ে গেছে আপনার !

আমাদের যুদ্ধ যদি কারো জানা থাকে
তারা হলো-
এদেশের মাটি,
এদেশের নদী, খাল-বিল,
এদেশের সমগ্র নিসর্গ,
নদী মাঠ আর বন
এরাই দেখেছে সব নিজ চোখে
এরা আপনাকে দেবে

সংগৃহীত
মহাকাব্য হচ্ছে দীর্ঘ ও বিস্তৃত কবিতা বিশেষ। সাধারণতঃ দেশ কিংবা সংস্কৃতির বীরত্ব গাঁথা এবং ঘটনাক্রমের বিস্তৃত বিবরণ এতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়। সুপ্রাচীনকালে মুখে মুখে প্রচলিত কবিতাসমগ্রও মহাকাব্যের মর্যাদা পেয়েছে। মহাকাব্য নিয়ে আলবার্ট লর্ড এবং মিলম্যান প্যারী গবেষণা করেছেন। তাঁরা

আর একবার জাগো
হে বাঙ্গালী,
আর একবার নিজেরে নিজে নাও খুঁজি,
আর একবার চাই
জাগরণ।
আর একবার হোক
রেনেসা, রেভ্যুলুশন।

নিজেরে নিজে নাও চিনে,
তুমি বাঙ্গালী, মহাপ্রান,
তোমার পাড়েই থেমে গিয়েছিল
গ্রীসের অভিযান।
তোমার তেজের পেয়েছিল ভয়
গ্রীক বীরের ভয়শুন্য মন,
সেই ভয়েই তার প্রস্থান
মরুদ্যান ব্যাবিলন।

আর একবার জাগো
হে বাঙ্গালী
নিজেরে নিজে

মাতৃবাক্য ও পিতৃকথা–

* যাঁর পদছায়ায় পাই আমি শান্তির আভাস

তাঁর পদতলে কেন নয় আমার স্বর্গবাস।

* মা-বাবার কোনো তুলনা নেই। মা-বাবাকে যে শ্রদ্ধা করে না সে জীবনে মানুষ হতে পারে না।

* মাতাপিতা যেমনি হোক–মাতাপিতাই। তাঁরা সন্তানের কাছে কোনো কিছু দাবি না করলেও

 

মুহূর্ত’রা এখন তোমার
তৈরি থেকো যে কোনও সময়ে
আসবে ডাক ঝাঁপিয়ে পড়ার।

যুগে যুগে ঘুরে ঘুরে
সভ্যতার সীমানা পারিয়ে
অসভ্যদের হিংস্র থাবাগুলো যখন
মনুষ্যত্বের গলা চেপে ধরে
এ মুহূর্ত’রা তখন ফিরে আসে বারে বারে।
মুহূর্ত’রা এখন তোমার
নিষ্পেষিত মানুষের কান্না থামাবার।

সতেরশো উনো নব্বইয়ের এর ১৭ জুন
এ মুহূর্ত’রা বুর্জোয়াদের বিরুদ্ধে

আলোক-সন্ধ্যায় রোজ রাজপথ ছাড়ি

সুলভের হাতছানি ঘুঙুরে-মাদলে

আলে শুয়ে থাকা কাদমাটি-জোছনা

কুয়াশায় ভিজে যাওয়া বৃষ্টি-আদলে।

 

বিষুবরেখায় জাগে জীবনের পাকদন্ডী তপস্যা-পাথর

চোখের ভেতর ওড়া প্রজাপতি ধরি

বেহিসেবী কথা বলে ঝিনুকে-শামুকে

জল ছিটিয়ে ভেঙে দিই আলো বিভাবরী।

 

বুনো ঘোড়ার শব্দে জাগে রাত

তারার কাছেই ছিল ভোরের সুখবর

ধানজমি কথা দেয় উর্বরতার অবকাশে

পাখির

জায়ান্ট কজওয়ে এক অপার রহস্য। যার বাংলা অর্থ দৈত্যের বাঁধানো পথ।

জায়ান্ট কজওয়ে যুক্তরাজ্যের উত্তর আয়ারল্যান্ডে অবস্থিত প্রায় ৪০ হাজার হেক্টাগোনাল পাথরের কলামে তৈরী একটি প্রাকৃতিক গুহা। এটি একটি প্রসিদ্ধ পর্যটক এলাকা। বাসমিল শহরের ৪.৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এর অবস্থান। ইউনেস্কো কর্তৃক

জুলু মিয়া। মায়ের দেয়া নাম। মা বাবার আদুরে সন্তান। খুব একরোখা। ভালো নাম তার জলিল মিয়া। দাদীর দেয়া নাম। তার পেয়ারী দাদী এই নাম ব্যবহার করতে সবাইকে নির্দেশ দিয়ে গেছেন। ছোট থেকে জুলু মিয়া খুব লম্বা ,হাত পা গুলোও খুব

go_top