Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

ইঁদুর থাকে সবখানে মাটির নিচে উপরে
শক্তি সাহস দিয়ে তাকে ঠেকাতে বলো কে পারে ?
ইঁদুর একটি দুটি তিনটি করে
মুখোসধারী মোড়ল সেজে ,
লুকিয়ে থাকে চুপ করে ।
মাটির নিচে চোরের মত চুপিচুপি ধান কাঁটে ,
ধরতে গেলে ফাঁকি দিয়ে যাচ্ছে ঠিকই পাশ কেটে ।
অফিস

ঢাকা শহর
টাকার শহর
টাকা নাকি উড়ে রে-

আইস্যা ঢাকায়
ঘুইর‌্যা বেড়ায়
পাই না টাকার দেখা রে-

এই শহরে
কোন মোড়ে
কোন গলিতে টাকা উড়ে

কেউ একজন
বলে দেবেন
কেমনে টাকা ধরবো রে ।

পাড়াগাঁয়ে এক ফলারে বামুন ছিল। তাহাকে যাহারা নিমন্ত্রণ করিত, তাহারা সকলেই খুব গরিব, দৈ-চিঁড়ের বেশি কিছু দিবার ক্ষমতা তাহাদের ছিল না।

ব্রাহ্মণ শুনিয়াছিল, দৈ-চিঁড়ের ফলারের চাইতে পাকা ফলারটা ঢের ভাল। সুতরাং এরপর যে ফলারের নিমন্ত্রণ করিতে আসিল, তাহাকে সে বলিল, ‘পাকা

সাধনায় সাধ্য মিলে

আশাতে ভালবাসা,

কামনায় বাসনা মিলে

আর তাতে মিটে পিপাসা ।

 

ছেট ছোট বালির কণা মিলে

বালির বড় চর,

মায়া আর মমতা মিলে

পরের ঘরই হয়- আপন ঘর ।

 

মিলে যাই তুমি আমি…

তুমি আমি হই এক প্রাণ

তোমার মরা গাছে ফোঁটাবোই ফুল

ভালবাসা দিয়ে- দিয়ে নিজের জান ।

 

তুমি

আনন্দ এতো দুষ্প্রাপ্য কি কোন সিণ্ডিকেটের কারণে ?

(আমার একার নয়, সবার কথাই বলছি)

আনন্দের হয়ত অন্ধ চোখ, তাই এথা-ওথা ঘুরে মরে দিশাহীন ;

হতচ্ছাড়াকে খোঁজে পেলে ছোঁয়ে নেব –

যত অশ্রু জমা ওর অক্ষিকোটরে ।

 

জীবন এতো অসুস্থ কেন ?

(সবার নয়, আমারটার কথা বলছি)

ধুকে

ভূতেরা সব বিড়াল সেজে, আসে আমার বাড়ি
ইঁদুর-পোকা খায়না তারা, খোঁজে মাছের হাঁড়ি

একটুখানি ধমক দিলে, ভেংচি কাটে মুখে
বলবে তারা, টের পাওনা, আছো বেজায় সুখে

গাছ কেটে সব সাবাড় করো, থাকবো-খাবো কই
তোদের ঘরে থেকে-খেয়ে, করবো রে হই চই

কি কি আছে ঘরের ভেতর, বের

(Sonnet-চতুর্দশপদী কবিতা)
যে তটিনীর গর্ভে জন্ম আমার সে আজ মৃত প্রায় (a)

যার শীতল স্রোতে জুড়িয়েছি মোর দেহ মন প্রাণ (b)

ইশশ…উফফ…
-দেখে চলতে পারেন না, চোখ কি হাতে নিয়ে ঘুরেন?
-ওমা!! আমি কি করলাম? আপনি-ই তো সাঁপের মতো ফোঁস করে এসে আমার উপর পরলেন।
-ওটা সাঁপের মত ছিল না, পাখির মত ছিল।
-এমন ডানাকাটা পাখিতো জীবনে দেখিনি।
আরাফের এমন উদভট কথা শুনে ফিক করে হেসে

তৃতীয় পর্ব
(চার)
দরজায় টোকা দিতেই ভিতর থেকে দরজা খুলে দেয় অনন্ত দা। গলা খেকিয়ে বলল-
–    ও এসেছেন তাহলে। এজন্য বলি আমাকে বিদায় করে দাও। এতসব ঝামেলা আমার সইবে না বাবা। এই বলে রাখলাম। আরে বাবা এটা ব্যাচেলর কোয়াটার। যাদেও বউ নেয়

চোখের কোনেই উঠছে জেগে
পেছন ফিরে তাকাই যদি
আমার গ্রামের নিটোল ছবি
বুক চিরে তার একটি নদী
বইছে একা;
রোজ বিকেলে একটি মেয়ের
ক্লান্ত চোখে সেই নদীটার
দৃশ্য দেখা।
সেই মেয়েটার হরিণ চোখে
গভীর দু:খের ছবি আঁকা
কেই তাকালে ওই দুচোখে
ভাবতো সে যে সবই ফাঁকা
দৃষ্টিটার-
নদী ছাড়া তার দু:খ যে
বুঝতো না

go_top