Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

সুখের আশার ঘর বাধলাম
থাকব সবাই সুখে,
সেই ঘরে আজ কাটা ডুকল
ভরে গেল দু:খে।

টাকা গেল, পয়সা গেল
হল সবাই পর ,
সুখের আশায় দু:খ কিনলাম
মা ও বলে মর।

দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়াই
যত টাকা কামাই,
না খেয়ে আর না পরে
শুধু সব জমাই,

দু:খ তাড়াতে সুখের আশায়
সকল খাটাই ঘরে,
সেই

শেষবার যখন পরিবেশ পরিবর্তন হয়ে গেল তখন রুনের বাবা এক অজ্ঞাত অসুখে হটাৎ করেই মারা যান। রুনের বাবা ছিলেন বসতির দলপতি। বসতিটি খুব একটা বড় নয়। নামও নেই। কদিন আগেও সংখ্যা দিয়ে বুঝানো হতো। ইদানিং ত্রিনার বলে গ্যালাকটিক মানচিত্রে দেখানো

সহজে কি বড়লোক হওয়া যায়?

‘সহজে কি বড়লোক হওয়া যায়’ এই নামের প্রস্তাবটি শেষ করিবার সময় আমরা গিরিশের পরে কি হইল, তৎসম্বন্ধে কিছু বলিতে প্রতিশ্রুত হইয়াছিলাম। কিন্ত গিরিশের জীবনে এত কষ্ট সহ্য করিতে হইয়ছিল যে আমরা সে-সব বলিতেও কষ্ট বোধ করি।

আগস্ট’২০১৩ এর সেরা প্রদায়কের তালিকায় এ হুসাইন মিন্টু ভাই প্রথম হওয়ায় আপনাকে জানাচ্ছি আমার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্যি এ পর্যন্ত যেসব লেখক সেরা প্রদায়কের তালিকায় প্রথম হয়েছে তারা কেউ এখন

ওরে ধরা তুমি বুঝি জননী
আর সকলি তোমার দুলাল নন্দিনী
শ্রেষ্ঠ জাদুকর তুমি মনে হয়
তাই সবার চিত্ত কর জয় ।
তুমি যে মোর চির আপন ,
ভুলিতে নাহি চায় মন ।
মায়ের মমতা তোমার ক্ষমতা যেন সমান
দিনে দিনে তোমার প্রেমে হই ধাবমান ।
তোমার কোলে

আমাদের ঘর-বারান্দা ভাঙা জানালায়

জ্যোৎস্না-সোপান।

নড়বড়ে খিল কপাট নাচায়

পোষা-পায়রার চুটকি উড়ান।

 

আমাদের হোঁচট খাওয়া

জিনে-পাওয়া,সুখ-চৌকাঠ।

সবুজ-সুর নাচিয়ে ফেরে

ফসল-ভরা মাঠ।

 

আমাদের আঙুল-ভাঙা পেরেকগুলো

বিছানায় সিঁধিয়ে থাকা ডাইনী-ধূলো,

টালির চালে আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন যেন।

মালির মতই গাছের যতন

ফুল-ছোঁয়ানো অরুপ রতন

জায়নামাজে গান গেয়ে যায়,অশ্রু হেন।

আমি ভাবতেই দু’চোখে জল দেখি

মানুষের মত মানুষ হতে পারলাম কৈই-

মুখের ঠোঁটে-ভাষার চোটে মানবতা

নাকি?ধান ভাজার মত ফুটেছে খই।

আমি একটুতেই কামড়ে ধরি-কালরাতের

হায়নার মত আচঁড় দিতে পারি-আর

পারি হাসি মুখে নিস্পাপ দু’হাতে

গলাটিপে উল্লাসে খুন করি খুন করি।

 

আমি কার আদরে আদরে বখে যাওয়া

আলোরণে হঠাৎ থমকে উঠি!
ক্রমেই সমুদ্রের ঢেউয়ের মত হৃদয়ের গভীরে
গর্জিয়ে উঠে কারা যেন।
নিজের শব্দ-কথা, হাসি, গুনগুন গান-
বিকট হতে থাকে।
কান দিয়ে শুনতে পাই কেউ যেন ভেতর থেকে
চিৎকার করছে অতি উচ্চ বাচ্যে।
ভেতরের আমিটা ক্রন্দনে ক্রমেই ক্লান্ত।
আমাকে আর সহ্য না করতে পেরে নিজেই বিদ্রোহে আক্রোশে-
ঝাপটা

সংগৃহীত
উপন্যাস বা নভেল গদ্যে লেখা দীর্ঘ বর্ণনাত্মক কথাসাহিত্য। কবিতা, নাটক, ছোটগল্পের ন্যায় উপন্যাস সাহিত্যের একটি বিশেষ শাখা। যিনি উপন্যাস রচনা করেন, তিনি জনসমক্ষে ঔপন্যাসিক হিসেবে পরিচিতি পেয়ে থাকেন। উপন্যাস লেখার নির্দিষ্ট নিয়ম বা কাঠামো নেই। তবে সচরাচর এগুলো ছোটগল্প ও

জীবনের সীমান্তে এসে
পেছনে তাকিয়ে দেখি
স্মৃতির বিস্তার…
সবুজ কৈশোর ছোঁয়া।

জীবনের এ্যালবাম
নীরবে ওল্টাতে থাকি—
চেয়ে দেখি পাতায় পাতায়
বিপ্লব, কারাবরণ
জীবন যুদ্ধের মাঠ
পত্রিকা অফিস
উদ্যাম তারণ্য
কৈশোর,শৈশব
পাঠশালা,পন্ডিত মশাই
এমন হাজারো ছবি।

শুরু থেকে কয়েকটি পাতাই শুধু
খালি পড়ে আছে…
-আমার জন্ম ঘোষণা
প্রথম কান্নার সুরে,
-মায়ের দুধের স্বাদ
-তাঁর মোহময় বুকে নীরবে ঘুমিয়ে পড়া
-খাবার দাবীতে

go_top