Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমার শোনামনি এলে ঘরে
যেন এল চাঁদ,
পাড়া পরশী সবাই দেখে
মিটায় তাদের সাধ ।

চাঁদের আলোয় পৃথিবী ভরা
শোনা ঘর জুড়ে,
কোথা হতে এলো শোনা
কোণ সে অচিন পুরে ।

সারা জনম আলো দিয়ে
চাঁদ যেমন হাঁসে,
বড় হয়ে করবে জয়
যেন সবাই ভালবাসে ।

আমাকে দৃশ্যে পাবে না আর–

আমি চলে যাব স্বর্গপ্রিয়ার সাথে

দিনশেষে–গোধূলি-আঁধারে।

নিশিথে ফুটে যেকুসুম তারই ঘ্রাণে হয়তো

কোনদিন অনুমান করতে পার সত্যিকারের ভালবাসলে

হয়তো দেখবে আমায় ফুটফুটে জোছনার আবছায়াতে

ঐ যে দূরে–ভয়াল কালো জলের বিরাট বিলে

হয়তো রক্তকমল হয়ে ফুটব আমি আবার

আমার প্রেমে মত্ত জলপরিরা হুমড়ি খাবে

মেয়ে তুই যদি বৃষ্টির জল হতি
আমি চৈত্র ক্ষরায় ভিজতাম নিরবধি
কলাপাতার ভেলায় ভেসে শাপলা কুড়াতাম
তোর উঠোনে বৃষ্টি ফোঁটায় গড়াগড়ি খেতাম
প্রথম ফোটা কদম ফুলটা তোর খোঁপায় পরাতাম।

মেয়ে তুই বৃষ্টিস্নাত দুর্বাঘাস হলি না কেন?
তোর কোলে স্নিগ্ধ হতাম স্বচ্ছ জলের মতো
স্বপ্নডানায় ভাসিয়ে দিতাম তোর

ডিএনএ কী? ১৩ তম পর্ব,বার্ধক্য যখন কৈশোর অভিমুখী, ভ্রুণ, STEM CELLও CLONING সম্পর্কে(১)।

Sir John B. Gurdon
জন্ম: ১৯৩৩, Dippenhall, United Kingdom

Shinya Yamanaka
জন্ম: ১৯৬২,Osaka, Japan

এরা দুজনে মেডিসিন বা ফিজিওলজিতে নোবেল বিজয়ী হন ২০১২ সালে।
কী আবিস্কার করেছিলেন তারা? তারা উভয়েই জীব

এক   অতিথিকে নিন্দুক (ক্রিটিসিসম   বা  তিরস্কার )

 

কে  তুমি  এলে

এক  অচেনা  অতিথি

আজ  আমার  দরবারে

 

না  সাজিয়ে  ফুলের ডালা

সাজিয়ে  যত  তিরস্কার

আর  অনুযুগের  মালা

নুতুন  করে সুযোগ  করে  দিলে

ভালো  করে  নিজেকে  পর্যবেক্ষণে _______

 

তাইত _অতিথি  আমার

কি  দিয়ে  যে  আজ  করি  আপ্পায়ন  তোমায়

তবে  বলি  মাথা  পেতে 

____________________________________

 

সোনার আলোয় সোনার বদন দেখতে ইচ্ছে হলে –
মন-খেয়ালে সাঁঝের বেলায় হাওয়া খাওয়ার ছলে
কাজী দীঘির ঝোপের ধারে দাড়িয়ে থেকে একলা 
নদীর বাঁকে কলসী কাঁখে দেখি মেয়ের জল্‌কে চলা,
জল ছিট্‌কে কাপড় ভেজে, ভেজে উরু – মৌবন
তাতের পটে চবি   আঁকে

খরায় পুড়ছে ক্ষেত জলে ভাসে ঢাকা !
কাক-ভেজা লোক কাঁপে কাক ডাকে কা-কা !
পানি পেলে ধান হতো সতেজ সবুজ !
মেঘেরা বোঝে না সেটা বড়োই অবুঝ !
গ্রাম ছেড়ে লোক আসে থাকতে ঢাকায়;
আমাদের মেঘ দেখি সেই দিকে চায় !
তাই বুঝি ঢাকা হয় প্রায়ই

উৎসর্গঃ সুমাইয়া  বরকতউল্লাহ

জ্যোৎস্নার রুপ নাই
সব  রুপ  তোমাত্‌
বৃষ্টিতে  ভিজে  তাই
কাঁকাতুয়া পাখিতে।

সূর্যেতে   হাসি  নাই
সব হাসি তোমাতে,
রৌদ্র   আসে    তাই
শুধু  ভালবাসিতে।

মেঘের  ভাষা নাই
সব ভাষা তোমাতে,
পাখির   গান   তাই
নব দিন  আসিতে।

রঙধনু   আসে  যে
সে  স্বপন  বাঁধিতে,
যে  স্বপন তোমাতে
চোখে  মুখে

অপ্রাপ্তির কুহেলিকা অবচেতন মনে,
পুঞ্জিভূত ক্ষোভ অতি যতনে।
ক্ষোভ হিংসের জন্ম ধাত্রী,
কেহ নহে আপন;কেহ নহে মৈত্রী।
মনের আনাচেকানাচে  করে সংক্রমণ,
হিংসে যেন জালিম নিষ্ঠুর সুদখোর মহাজন।
হিংসের সংক্রমণ চক্রবৃদ্ধি হারে,
কিংবা দাবানলের মত ছারখার করে পুড়ে।
দাবানলের শুভাকাঙ্ক্ষী খুঁজা অসার,
তেমন নিষ্ফলা-মিত্র খুঁজা হিংসার।
কতটা হিংস্র ক্ষুধার্ত হায়না,
অসীম তার

(গল্পটির ঘটনাক্রম ভাবনা প্রসূত। এর ঐতিহাসিক কোন প্রেক্ষাপট নেই। তবে স্থান কাল পাত্রের রূপরেখা কোথাও কোথাও সত্যকে ছুঁয়ে আছে এটা বলতেই হবে। এ ছাড়া ভাবনাকে বাস্তবতায় দাঁড় করাতে ভাব-ভাষার সাজ-সজ্জা যথাযথ রাখার চেষ্টা করা তো লেখকের ধর্ম।)

 

ছত্তিস গড়ের বস্তার জেলার জঙ্গল। বস্তার

go_top