Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমরা সবাই জানি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজী অনুদিত ”গীতান্জলি”র জন্য ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। বাংলা গীতান্জলি আর ইংরেজী গীতান্জলিতে বেশ পার্থক্য আছে। বাংলা গীতান্জলিতে আছে ১৪৭টি গান। ইংরেজী করার সময় সেখান থেকে নেয়া হয়েছে ৫২টি গান। বাকী ৫১টি গান

কোন এক নিঝুম রাতে
পড়ে ছিল তোমায় মনে
সেই থেকে তোমাকে খুঁজে বেড়াই
স্বপ্ন আর বাস্তবতার মাঝে।
পাইনা কোথাও তোমায় খুঁজে
তুমি কোথায় হারিয়ে গেলে
যাও যেথায় যতই দূরে
থাকবে তুমি এই মনের মাঝে।
মনে যদি কভু পড়ে আমায়
ফিরে এসো কোন নিঝুম রাতে
বলব কথা দু’জনে মিলে
ছাদে উঠে কোন

বেশ কিছুদিন ধরে চলন্তিকাতে কিছু প্রদায়ক এমন কিছু লেখা পোস্ট করেছেন, যৌনতা/ যৌন শিক্ষা বিষয়ক, যে গুলো চলন্তিকার জন্য মানানসই না। আমরা সেসব পোস্ট মুছে দিচ্ছি।  ইতিমধ্যে বেশ কিছু পোস্ট মুছে দিয়েছি। যদি এখনও কোন লেখা থেকে থাকে তবে আমাদেরকে

কথায় শুধু কথা বাড়ে
পুরান চাল ভাতে বাড়ে
গুণীজনরা এসব কথা অনেক আগেই গেছেন বলে।
কথার পৃষ্ঠে বললে কথা তর্ক বাধে সুনিশ্চিত
কথার আগে হাসলে তবে বোকা লোকে বলবে
একা একা বললে কথা পাগল উপাধি দিবে।
দুষ্টু লোকের মিষ্টি কথায় চিড়া সহজে ভিজে না
এ কথাটি কম-বেশি

বড্ড ব্যস্ত হয়ে গেছি
না,ব্যস্ততার ভান করি মিছামিছি ।

ভাবি খানিকটা পেলে অবসর
স্বপ্নরা হয়ে গেলো কেনো ধূসর।

সব ইচ্ছা মরে হয়েছে ভুত
কেড়ে নিলো বুঝি নিরাশার দূত।

মনে পরে আজ সেই দিনগুলি
স্মৃতির পাতায় যা রেখেছি তুলি।

ওইতো সেদিনই কতো যে ছিলো শখ
শুকনো পাতা কুঁড়োনোয় থাকতাম উন্মুখ।

এই

বাঙালির সব আন্দোলন-সংগ্রামের গৌরবদীপ্ত অধ্যায় ফিরে ফিরে এসেছে তাঁর কবিতায়। নাগরিক সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনার কথা তার কবিতায় উঠে এসেছে বিশেষভাবে। গণমানুষের মুখের ভাষায় জীবনের সত্য-সুন্দরকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অনন্য।

‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’, ‘স্বাধীনতা তুমি’, ‘আসাদের শার্ট’, ‘এ লাশ

ডুবে গেছ পাপের কালো জলে
কি করে দেখিবে পবিত্র কিরণ?
কালো জলে ঘোলা হয়েছে আঁখি
লুলা হয়েছে দৃষ্টি চরণ।

কর্ণের দুয়ার কালো জলে পূর্ণ
নিষিদ্ধ হয়েছে পবিত্র বাণী।
ময়লার পুরো দেয়ালে মাথা ঠুঁকে
পবিত্র শব্দের প্রতিধ্বনি।
কালো জলের প্রবাহমান নালী
নাসিকার দু’চিকন সুড়ঙ্গ।
দুর্গন্ধের চপেটাঘাত খেয়ে ফিরে এসেছে
সুবাসের পবিত্র তরঙ্গ।

পাপের

কেন জানি পথ ফুরায় না?
দীর্ঘ দিন যাবত একই পথে হাটা, অথচ প্রতিনিয়ত বিনির্মাণে পথ
পথের মোড়ে সেদিনের গজে উঠা, পাকুড় গাছটা সবুজ অঙ্গে মহীরুহ
হাওয়া বয় শিকড় ঘেঁসে ইট সুড়কির বসবার আসনে।

আঁকা বাঁকা পথ ধরে হেঁটে যায় পথিক,
ভেসে আসে বেসুরা বেহুলা লখিন্দর,

কোথাও তো বন্য আমরা–

আদিম অরণ্য উলংগতায়

রাত নেমে আসে একান্ত শিয়রে…

 

নিত্যের পদ্মরাগ ছিঁড়ে পড়ে–উঠে আসে বিরান গহ্বর,

রক্ত ধর্মে ফুঁসে ওঠে এক শরীর যন্ত্রণা,

অবক্ষয়ী মন,উন্মাদী ইচ্ছেগুলি অপরাধী ধর্ষকাম–

উঠে আসি নগ্ন এক চেহারায়,

পড়ে থাকে দলিত ছিন্নভিন্ন শতদল !

 

তোমার মাঝেও

শরীর বনবাসে জেগে ওঠে অপরাধী

আজ শুক্রবার স্বয়ন দুপুরের খানা শেষে জাহিদের বাড়িতে গেল । জাহিদ পড়ছে মনযোগ সহিত । স্বয়ন বলল ,
আমার সাথে যেতে হব ।
কোথায় ?
সাথীদের বাড়ির পাশের ব্রীজটিতে ও আমার জন্য অপেক্ষা করবে ।
অবশ্যই যাব । প্রেমিক বন্ধুর সনে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে

go_top