১৯৫২ সালে “যে কোন মূল্যে” কথাটি শুনেছিলাম ।তাতে আমরা কি পেয়েছি ? বলেন কি পেয়েছি তাতে ? হ্যা, এই যে আমার কথার ভাষা, প্রান খুলে কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার………আরো কত অধিকার । সেদিন “যে কোন মূল্যে” কথাটি দিয়ে
চিনতে পারছ জাজি?
কে?
এখনো–পারলে না বুঝি?
কে?–
নামেই যদি চিনতে হয়, সাধারণ কথা নয়
বন্ধুত্বের কিবা রইল পরিচয়
আমার কণ্ঠস্বর এতই কি কর্কশ
ধাপে ধাপে ধাবিত হচ্ছে কৈলাসে
আমার কামনার কণ্ঠজীবন অবশ?
আমি অবাক, বাঁধভাঙা কান্নার কথা ভেসে
আসছে আমার কানের পর্দা ছেদন করি
কে যেন বজ্রকণ্ঠে–পাগলের বন্দিঘরে মত্ত হৃদ্যশ্রী
সত্যি
নিস্তব্ধ রাত নিদ্রাহীন চোখ
বিষণ্ম মন খোলা বাতায়ন, নিদারুণ শুণ্যতা
অরণ্যে অন্ধকার, আকাশে আলো
দুটি হাতে হাত চেপে করুন চাহনী।
চেয়ে আছি দূরে আঁখি মেলে
খুঁজছি কোথা তুমি
তারাদের ঝিকিমিকি খেলায়,
জোনাকির অম্লান আলোয়
হঠাৎ! যদি দেখা হয় তোমাতে আমাতে
তাই চেয়ে আছি
মনপ্রাণ সবমিলিয়ে দিয়েছি ডুব
আকাঙ্খার অতলান্তে
যদি আবার দেখা