Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

১৯৫২ সালে “যে কোন মূল্যে” কথাটি শুনেছিলাম ।তাতে আমরা কি পেয়েছি ? বলেন কি পেয়েছি তাতে ? হ্যা, এই যে আমার কথার ভাষা, প্রান খুলে কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার………আরো কত অধিকার । সেদিন “যে কোন মূল্যে” কথাটি দিয়ে

নবম পর্ব
(দশ)
দু’দিন ধরে অনন্তদা বাসায় নেয়।
খবর পেয়ে মেঝ বোনের বাড়ীতে গেছে। তিমির ঘড়ি দেখল। রাত নয়টা বাজে। অনন্তদা না থাকলে রান্না করতে ইচ্ছা করে না। বিছানায় মাথা এলিয়ে দিয়ে শুয়ে আছে। ললিতাকে খুব মনে পরছে আজ। খাবারও তেমন ইচ্ছা নেয়।
পর্দা

চিনতে পারছ জাজি?

কে?

এখনো–পারলে না বুঝি?

কে?–

নামেই যদি চিনতে হয়, সাধারণ কথা নয়

বন্ধুত্বের কিবা রইল পরিচয়

আমার কণ্ঠস্বর এতই কি কর্কশ

ধাপে ধাপে ধাবিত হচ্ছে কৈলাসে

আমার কামনার কণ্ঠজীবন অবশ?

আমি অবাক, বাঁধভাঙা কান্নার কথা ভেসে

আসছে আমার কানের পর্দা ছেদন করি

কে যেন বজ্রকণ্ঠে–পাগলের বন্দিঘরে মত্ত হৃদ্যশ্রী

সত্যি

পূর্ব  প্রকাশের পর
খুব সকালে ঘুম ভেঙ্গে গেল মিজান এর. অনেকদিন পরে আজ অজু করে খাটি মুসলমান এর মত করে টুপি, তার অনেক আগের একবার ঈদ এ মামা একটা পাঞ্জাবি দিয়েছিল সেটা পরে আজকে ফজর নামাজ পড়ল. আজকে সে সব নামাজ

ঈদ এলো সবার ঘরে

খুশির বার্তা নিয়ে ,

প্রতিবেশী এসে সবাই

দাওয়াত যাচ্ছে দিয়ে ।

 

আমার বাড়ি যেও কাল

তোমরা সকল ঘর ,

আমরা সবাই আপনজন

ভেবোনা কভু পর ।

 

ঈদ এলো সাধনা শেষে

হাসি ঝরে মুখে ,

বুকের সাথে বুক মেলানো

হৃদয় দোলে সুখে ।

এমনি সময় এক ঘটনা ঘটল। উড়ালী নদীতে অসংখ্য কুমিরের বাস–নদী পথে কুমিরদের থেকে সতর্ক থাকতেই হয়–একটু সময় সুযোগ পেলেই মানুষের মাংস পেতে ওরা বড় লোলুপ।

এক ক্ষুধার্ত কুমির ওদের নৌকোর পিছু নিয়েছিল। ওটা বারবার তাক করছিল–কাকে তাক করে ধরবে ও ভাবছিল।

নিস্তব্ধ রাত নিদ্রাহীন চোখ
বিষণ্ম মন খোলা বাতায়ন, নিদারুণ শুণ্যতা
অরণ্যে অন্ধকার, আকাশে আলো
দুটি হাতে হাত চেপে করুন চাহনী।
চেয়ে আছি দূরে আঁখি মেলে
খুঁজছি কোথা তুমি
তারাদের ঝিকিমিকি খেলায়,
জোনাকির অম্লান আলোয়
হঠাৎ! যদি দেখা হয় তোমাতে আমাতে
তাই চেয়ে আছি
মনপ্রাণ সবমিলিয়ে দিয়েছি ডুব
আকাঙ্খার অতলান্তে
যদি আবার দেখা

পূর্বপুরুষেরা ছিলেন যাযাবর। তারা জীবিকার সন্ধানে একস্থান থেকে অন্যস্থানে ঘুরে বেড়াতেন। আর এদের ছোট ছোট জনগোষ্ঠীকে বলা হতো ‘বেদুঈন’। সভ্যতার ক্রমবিকাশে তারা আজ অতীত। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার এ সময়ও কিছু কিছু মানুষ যাযাবরি জীবন কাটাচ্ছে। আমাদের দেশে তারা বেদে সম্প্রদায়

কোথায় যাব
– মো: ওবায়দুল ইসলাম।

বিষন্ন এ পৃথিবীটা আমাকে কুড়ে কুড়ে খায়।
আমাকে আকড়ে ধরে বিষক্ত পোকার মত; চাতক
পাখির মত তাকিয়ে থাকে দু:খগুলো –
চিল শকুনের মত, ঠোকরে ঠোকরে খাবে বলে;
পালিয়ে

কোথায় রে ভাই নন্দ ঘোষ ?
সব কিছুতে আমার দোষ !
যেই খানেতে যাই ঘটে
শুধুই আমার নাম রটে
ব্যাঙের হলে সর্দি জ্বর
ভাঙলে কারো পুরান ঘর
আগাম যদি বৃষ্টি হয়
ঢাকায় জ্যামের সৃষ্টি হয়
বাড়ায় যদি তেলের দাম
কাকরা জপে বেলের নাম
গাড়ীর তলে মরলে কেউ
সাগর জলে উঠলে ঢেউ
কেউ

go_top