Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মৃত্যু প্রাণিদেহের ক্ষণস্থায়ী এক ভয়ঙ্কর ভাবনা,
ভয়ঙ্কর এই জন্য যে, বয়ঃসন্ধিকালের তারই পায়ে লোটাতে হয়
পথ ফুরাবার ক্ষীণ শরীর সর্বস্ব, যন্ত্রণার বুননে নিশিদিন বয়ে যায়
শরীর আর কিছুতেই পায় না মুক্তি ।

যে মুক্তির প্রত্যাশায় কেটে যায় বাড়ন্ত জীবন।
যে মুক্তির সহসা সুখ জীবনভর শুধু

স্বয়ন বলল , কই ?
কোন বিয়ে সাধী নেই যে ব্যাপার ট্যাপার থাকবে ।
স্বয়ন বিষয়টা গোপন রাখতে চাচ্ছে । জাহিদের কাছে এ চালাকি পার পেল না সরাসরি বলে ফেলল ,
নিশ্চই কোন কারো মনের খাঁচায় বন্দি হয়েছ ।
ভেবেছ আমি জানি না ?
শোন

মনের গহীনে মন্দির তুমি
চুমো খাচ্ছি তাই,
তোমার তরে মাথা মুঢ়ে
পাপের ক্ষমা চাই ।

তুমি আমার দেব দেবতা
তুমি সব মূলে,
তোমার তরে এসেছি ভবে
চাইনা যেতে ভূলে ।

কোথায় তোমার স্বর্গ নরক
সে জানো তুমি ,
আমায় ফেলে শুন্যের মাঝে
করলে সৃজন ভূমি ।

সর্বস্রষ্টা তোমার নাম
তুমিই প্রভু মহান,
সৃষ্টি তোমার

(মাহফুজ সিদ্দিকী হিমেল ওরফে হিমালয়৭৭৭কে)

মাছরাঙাটা শকুনচোখে জলের দিকে চায়;
হরহামেশা টেংরা-পুঁটি সাবাড় করে যায়।
ফুলের সাথে প্রজাপতির হাজার রকম ভাব
জন্মজয়ের পথবেয়ে হয় ফলের আবির্ভাব !
সিক্ত হয়ে নদীর জলে আকাশজোড়া মাঠ
দখল করে সবুজ দিয়ে চোখের রাজ্যপাট !
দিকভোলা এক মেঘেরবাড়ি দেয় পাঠিয়ে ঝড়
কী এক কঠিন ভাঙারখেলা

কি ভাবছেন? বাংলা ভাষার প্রতি আমার দক্ষতা দেখে হাসছেন? হয়তো ভাবছেন আমি ‘দর্শক’ না লিখে ভুল করে ‘ধর্ষক’ লিখে ফেলেছি? তাহলে ভুল ভাবছেন। আমি ধর্ষকই লিখেছি। এবার নিশ্চয় মনে প্রশ্ন জাগছে একজন মেয়ে কিভাবে ধর্ষক হতে পারে, যেখানে মেয়েরাই সেই

গতকাল গাজীপুররে শ্রীপুর উপজেলার বেরাইদেরচালা এলাকায় পলমল গ্রুপের আসওয়াদ কম্পোজি মিলসে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটে। এই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় দীর্ঘ ১২ঘন্টা চেষ্টা করতে হয়েছে এ জাতিকে। ইতিমধ্যে আমরা দশজনের মৃত্যু খবর পেয়েছি। যা জাতির জন্য আরেকটি বেদনাদায়ক

একটু বিশুদ্ধ সময়ের খোঁজে
হেঁটে যাই পথে
পথ থেকে পথে
স্মৃতির ছেড়া টুকরো কুড়াই
কুড়িয়ে বেড়াই
পাওয়ার হিসাব মেলেনা
নির্ভেজাল সময়কে
ধরতে যাই
খুঁজে পাই বহুদূরে
শৈশবের স্মৃতির আড়ালে
যেখানে এখনো
রুপকথা খেলা করে ।

ঝড়ের কবলে আমি দিশাহারা
ধুলোবালি লাগছে চোখে
অস্পষ্ট পথ
আলো পারছি না জ্বালাতে
গাছপালা ভেঙ্গে বুঝি থেতলে দেয় মাথা
ডাল ঢুকে যায় পেটে
টিন উড়ে এসে কেটে ফেলে
দু ভাগ করে।

শুরু হলো শিলাবৃষ্টি
নিশ্চিন্ত পথ হয় বিপদসঙ্কুল
ছিলাম বাবা মায়ের আদরের
লাগতে দিত না তুলতুলে গায়ে
একবিন্দু আঘাত
আর তুমি আমায় দিলে

তাপসী, হেলায় পড়িয়া আজ তুমি কি গান গাও
কোন’সে শোকে কাঁদো, কেন-ই বা ঝরাও অশ্রুজল?
স্বপ্ন কাননের এক একটি ফুল, যারা ছিল দেবীর অর্চনায় রত
কাঁটা হয়ে তারা কেন আজ বিদ্রোহী?

শোনো তাপসী, সুখের সিড়িঁতে দাড়িয়ে যারা চাঁদের গায়ে হাত বোলায়
তারা জানে না সাধনার

______________________________________________

 

 

হিম শীত শেষে আসিব আমি ওগো ফিরে যখন বসন্ত বাতাসে

  মঞ্জুরিত কুঞ্জে সবুজ সলাজ পল্লবে হলুদ পুষ্পে নীল প্রজাপতি হয়ে

  নেচে নেচে উড়ে গুণ গুণ করে সুললিত সুরে আপন মনে গেয়ে

  রক্ত জবা দেবো গুঁজে মেঘ-কালো-মেঘের

go_top