Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কে এই স্বয়ন ? পরিচয় জানলে হয়তো অনেকে বলবেন ,
এতো আকাশ কুসুম কল্পনা ।
স্বয়ন সাধারণ একজন কৃষক পরিবারের ছেলে ।স্বয়নের বাবা ছিল গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুরের একজন ধনাঢ্য কৃষক । ওদের ছিল দুইশ শতাধিক বিঘা জমি । স্বয়নের

ধুলি কোনা সম জীবন মূল্য
অতিসামান্য তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের, অকৃত্রিম আশার টানে
যে টানে শুধু নিভৃতে চলা, চেতনার বানে নেশা টুটে না
জীবন সম্ভ্রমে রং লাগিয়ে বাঁচা।

জারুল তলায় হলুদ পাতার স্তূপে
কাঠবিড়ালীর রঙ্গ লীলায় মাতে, এইতো জীবন কাশবনে ছুটাছুটি
ঐ দিগন্তে গা ঢলে ছুঁয়েছে মেঘ, এইতো

 

_______________________________________________________________________________

 

 

এক সকালে দেখি- তালা চাবি পিঞ্জর পরে আছে সব ঠিকঠাক
আগে যেমন ছিল , যেমন থাকার কথা, তেমনি সকলি আছে;
উড়ে গেছে শুধু সোনার মৌমাছি হায় কোন ফাকে অদৃশ্য বাতাসে;
রূপার বাটী দু’টো উল্ঠে পরে আছে খোলা,সদ্য স্ব্প্নের রেশ এখনও 
অনড় দু’টো কালো জাম

এতো মায়া এতো ভালবাসা
তবুও থাকেনি ঘুড়ি আমার আয়াত্তে।
উড়ে গেছে দুর নীলিমায়
যেথায় ইচ্ছে আপন চিত্তে।

তুমি আমার নও তুমি অন্যের
বারংবার করেছি বারণ।
তবুও দিয়েছ নাটাই’র সনে জোড়া
ভরসার গিঁটে দিয়েছ বাঁধন।

বুঝিনি আমি ঐ গিঁটের প্যাঁচ
একটানেই গিঁট করেছ আলগা।
চলে গেছ আমার নাটাই ছিঁড়ে
মোহের কুয়াশা যখনি

বর্ষা গেলো, শরৎ এলো
হাওয়া বয় এলোমেলো,
মেঘ-রোদ খেলে, হাসে দেখ অভ্র
মেঘেরা যেনো, শাড়ি পড়ে আছে শুভ্র।
প্রভাতটা শরতের,  হালকা ধুম্র
রবির কিরণের আভাটাও, থাকে অতি নম্র।
ঘাসে লেপ্টে বিন্দু বিন্দু নিশাজল
চারদিকে ছড়িয়ে মুক্তো, কিরণে জ্বলজ্বল।
আকাশটা ছেয়ে আছে গাঢ় নীলিমায়
মেঘপুঞ্জ উঁকি মারে, দৃষ্টির সীমানায়।
একটু একটু

জন্ম দিয়ে নিলে আমায়
কিনে আমার মা
ভরণ পোষণ দিয়ে
ঋণী করলে তুমি বাবা

দেশ মাতৃকা র আশ্রয় সেবায়
করলাম পার এতটা দিন
ভাবি সুধু আমি রাত দিন
কোন মূল্যে হবে তা পূরণ
কোন দানে হবে তা  পালন

কোন উপহারে হবে পূরণ
মায়ের অকৃত্তিম স্নেহের
বাবার অসীম মেহনতের
কোন কাজে হবে পালন
দেশের প্রতি

আঠারো-এর আট বসেছে রইলো হাতে এক;
আমি কেমন অঙ্ক পারি দেখরে তোরা দেখ !
সাত দ্বিগুনে ষোল হলো
ভাবি কোথায় ভুল যে হলো
ঠিক ধরেছি, হয়তো বেশী দুই অথবা এক !

অষ্টম পর্ব
(নয়)
তিমিরের স্বভাবটা বড় একরোখা। মেজাজটা ইদানীং ভীষণ খিটখিটে হয়েছে। সামান্য কিছুতেই রেগে যায়। বুড়ো বয়সে যারা পেনশান নিয়ে বাড়ীতে বসে থাকে ঠিক তাদের মতোই। নিজেকে যেন কোন কিছুর সাথে মানিয়ে নিতে পারছে না। কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে দিন দিন।

কথা দিলে তুমি,
সারা জীবন আমার সাথে থাকবে
আমায় নিয়ে ভাববে
আমাকে ভালবাসবে।

কথা দিলে তুমি,
এক সাথে থাকবে
এক সাথে ঘুরবে
এক সাথে মরবে।

কথা দিলে তুমি,
জোসনা রাতে হাটঁবে
পাশাপাশি বসবে
ভালোবাসার কথা বলবে।

কথা দিলে তুমি,
এক জায়গায় থাকবে
এক ঘরে রইবে
একই কথা বলবে।

কথা দিলে তুমি,
আমায় ছেড়ে থাকবে না
কাউকে বিয়ে করবে

 

জানো, আমার না বৃষ্টি ভালো লাগেনা

কাদা, বৃষ্টির পানি, স্যাতস্যাতে ভাব

আমাকে আরো বেশী করে

তোমার কথা মনে করিয়ে দেয় !

 

বৃষ্টি আসলেই ঘরে চলে যাই আমি

কাথা দিয়ে মুখ ঢাকি

ফাটা আওয়াজে গান ছেড়ে দেই

যেন

go_top