Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

সাত কাণ্ড রামায়ন পড়ে আমাদের ”কাণ্ড” জ্ঞান হয়েছে। আর মহাভারত হচ্ছে সেই জ্ঞানমহাসাগর যার সম্পর্কে বলা হয় ভারতে এমন কিছু নেই যা মহাভারতে নেই। সেই মহাভারতের অষ্টাদশ অধ্যায়ে আছে শ্রী গীতার উৎস। শ্রী গীতায় আছে তিন মার্গ- জ্ঞান যোগ, কর্ম

( ১ম পর্বের লিঙ্ক )

ছয়

২ দিন পর তমা’র ফোন আসল। তমা বলল, আচ্ছা, পরশুদিন আপনি কি ফ্রি আছেন?

রূপকঃ হ্যা! কেনো?

তমাঃ ভাবছিলাম, নজরুলের সমাধিতে যাব।

রূপকঃ হুম, যাওয়া যায়। পরশুদিন আমার অফ ডে।

তমাঃ ভালই হল। আমি আপনাকে সকালে

‘একুশ’
অদম্য কৃষকের ফসলের মাঠ
বহু সযত্নে বাঁধানো পুকুরের ঘাট
ফোটে হেথা বাহারি রঙের ফুল ,
মৃদু বাতাসের দোলায় ভ্রমর ব্যাকুল ।

প্রতিবাদের ভাষা যেন পাখিদের ঠোঁটে
সূর্য্য মুখিরা বাগিচায় ফোটে,
উড়ে পাখি আপন পাখায়
শাখা থেকে আরেক শাখায়,
মায়ের বুলি শিখব অন্তর খুলে
সকল বেদনা যাব

দুটি পাখি ঝগড়া ভুলে, বলছে হেসে হেসে
`এক হয়েছি আমরা দু’জন, বনকে ভালোবেসে’

এই না শুনে বনের পাখি, পরাণ খুলে হাসে
লাল-সবুজের পাঁপড়ি মেলে, ফুল ফুটেছে ঘাসে

এমন বন্ধু কোথায় পাই
চরিত্র যার ভালো ,
মনেতে নেইকো আঁধার
অন্তর টা নয় কালো ।

নাহি করে ধুমপান
নাহি করে নেশা ,
ভালো হতে করে আদেশ
সেটাই তার পেশা ।

লেখা পড়া করে ভাল
স্কুল সেরা ছাত্র সে –
হবো আমি তারই বন্ধু
বাংলার এই বন্ধু দিবসে ।

আমিও তোমাদের মতো
এসেছিলাম এই পৃথিবীতে
তবে আমি ছিলাম খুব ক্লান্ত
এবং পথ ছিল বড় কণ্টকময়
কিন্তু তা অপসারণে ছিল প্রতিবন্ধকতা।

আমার মনে প্রশ্ন জেগেছিল
কেন এই জীবন?
কেন আমার এই পৃথিবীতে আসা?

আমি অনেক কে দেখেছি
যারা জীবনে শুধুই অর্থ
উপার্জনে ব্যস্ত ছিল।

অনেক কে দেখেছি
তারা যে এসেছিল
তার চিহ্ন রেখে

তখন ট্রেন চলতে শুরু করেছে। বম্বে গামী ট্রেন।

এখনও অচেতন শুয়ে আছে রোহিত। সঙ্গে দুটি লোক–তার মধ্যে একটি একেবারে ষণ্ডা-গুণ্ডা মার্কা—নাম তার কামাল। অন্যটি অপেক্ষাকৃত সাদাসিধে চেহারার,ও রতন। কামাল ও রতন–ওরা ভাড়া  নিয়েছিল রোহিতদের ঘরের পাশেই। উদ্দেশ্য একটাই– রোহিতকে ধরে নিয়ে

এ খবর স্বয়নদের বাড়িতে পৌছা মাত্রই জ্ঞান হারিয়ে ফেলল । মাকে উলিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলো । বাড়িতে অশান্তির শোক বন্যা বয়ে যাচ্ছে । অপর দিকে কেরাণীর পরিবারে সুখ শান্তির সুবাসে মোহিত হয়েছে । বাদশা থালায় পানি নিয়ে নাচছে

জ্ঞান সৃষ্টিকর্তার দান। জ্ঞানী চিরদিন বেঁচে থাকে না। তার মানে কি জ্ঞানীর প্রস্থানের পরই তার আলো থেকে বঞ্চিত বিশ্ব। না, এমনটি হয়নি হবারও নয়। বিশ্বখ্যাত জ্ঞানীদের আলো মানব সভ্যতায় যুগের পর যুগ বিতরণ করে চলেছে একজন। না, তিনি কোনো ব্যক্তি

সমাজ সংসার সময়ে মানুষ এখন,
খুব একটা আবেগ তাড়িত হয় না, সদ্য মৃত্যু অথবা বীভত্স দৃশ্য
অবলোকনে হয়তো মনে দাগ কাটে, সহজেই মন থেকে মুছে যায়
সময়ের কড়া নাড়া বিকট তাড়িত যোদ্ধা।

সেই মৃত্যুগুলো কি অপয়া?
যার রক্তপাতে সাধারণজনের চোখ ভিজে না, তাহলে মিথ্যা মৃত্যু?
সময়ের

go_top