Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কাউকে ঠকাই অথবা ঠকাই না
ঠকেছি হাজার বার;
সে ঠকেছে হয়তো আমার কাছে একবার
ঠকে বসে আছি হয়তো, ভাবছি!
ঠকলাম যার কাছে ভাবে নাই সে
অথবা ঠকেছে সে আমি গুনাক্ষরেও ভাবি নি।
নিয়মের ব্যতিক্রমও ঘটে জীবনে
কখনো কাউকে ঠকাতে চাইনি
অথবা ঠকাতে গিয়েও ফিরেছি শুণ্য হাতে,
হয়তো প্রয়োজনের অতিরিক্ত

অনিমেষ বেশ চিন্তায় পড়ে গেল।হঠাৎ করে মাথা ব্যথা হবে কেন?বিয়ের দিনটা অন্তত মেয়েটার শরীরটা ভাল থাকা উচিৎ।ভগবানের এ কেমন লীলা,বুঝতে পারে না।
আনন্দি সব দিক সামলে পেরে উঠছে না।একবার এদিক যাচ্ছেতো,ওদিক থেকে ডাক আসছে।ওদিক থাকলে এদিক থেকে ডাক আসছে।মেয়েটার কাছেই এখন

তুমি ছিন্নমূল শিশু

তোমার অধিকার কোথায় ?

তুমি কি ফেলনা কোন বস্তু স্বরুপ

সমাজের অবকাঠামোতে

তুমি কি শুধুই নামে শিশু,

ডাস্টবিনে পড়ে থাকা

মুখে কালো দাগ,

আস্টে গন্ধে শরীরে

সমাজের নষ্ট প্রমান পত্র নিয়ে

বেড়ে ওঠার পদচারনা…। 

পূর্ব প্রকাশের পর

অবশেষে রাশেদ তাই করল যেটা সংগত যেটা হওয়া উচিত। তার বিবেক তাকে যে পরামর্শ দিয়েছে রেশমীর ব্যাপারে সে তাই করল।রেশমীর পাঠানো ইমিগ্রেশান ফর্ম ছিড়ে ফেলল রেশমীর সেল নাম্বার ডিলিট করে ফেলল তার সেল থেকে ।

শেষবারের মত বলছি তোমাকে

সকালবেলা দু’জনের কোন কাজ থাকে না, প্রতিদিন বিকেলে সুশান্ত কোচিং সেণ্টারেযায় আর প্রিয়ন্তী যায় প্রাইভেট টিউশনি করতে। দুজনের গন্তব্য দু’দিকে, সুশান্তর কোচিং তাদের বাসা থেকে কাছেই কিন্তু প্রিয়ন্তীর প্রাইভেট একটু দূরে, প্রায় দু’কিলোমিটার হবে। প্রিয়ন্তী এই দু’কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে যায়,

ছেলে আমার বড় হয়েছে, অনেক করেছে নাম
সে যে আজ শহুরে হয়েছে, ভুলতে বসেছে গ্রাম ।
ছেলে আমার থাকে যেথা সুন্দর বিশাল বাড়ি
কিনেছে নাকি অনেক দামি গাড়ি,
ছেলে আমার অফিস করে সেটা ও নাকি তার-ই ।
সে যে আমার অতি আদরের অমূল্য রতন
কাঁদা মাটিতে

 

 

চাঁদের সনে মেঘ উড়ে
জলের বুকে ঢেউ
আমার মনে দোলা লাগে
বাসবে ভাল কেউ?

 
যে আমাকে বাসবে ভাল
তারে দেবো হৃদয়
হৃদয় তাহার ভরিয়ে দেবো
সোহাগ প্রীতির চুমোয়,

 
হিরের আংটি সোনার বালা
সাত-নড়ী হার গলায়
বেনারশী শাড়ী দেবো
লাল আলতা পায়;

 
আদর দেবো সোহাগ দেবো
দেবো প্রীতি অন্ত প্রান
প্রেম-দোলনায় দোলে দোলে
গাইব প্রেমের গান;

 
সোনার

তোমার চোখ বড় মায়াবী চমত্‍কার !
আঁখির তারা দুটি যেন হুতম পেঁচার
ঐ চোখে দেখিতাম সদা রবির কিরণ
পূর্ণতা সোহাগী প্রেমাকর্ষণ ।

চোখ নয় যেন দুটি শুক তারা
পলকে পলকে হয়ে যাই দিশহারা ;
ভ্রু দুটি কৃষ্ণ গোলাপের পাপড়ি
মন কেড়ে নেয় দিবা শর্বরী ।

আঁখির কৃষ্ণ পত্র

হেমন্ত মেঘ, তুই বড়ই বেয়ারা?
কেন যে কথা শুনিস না? ঘাপটি মেরে নীলের গায়ে
কেন যে লীন বেদনা আঁকিস? কিসের গন্ধে নেশায় মেতে?
স্বপ্নগুলো সব শিশির দিয়ে ঢাকিস।

আয় না গায়ের চাদর ছেড়ে,
রং বুনো ক্ষেতে নেশায় মেতে, চুঁইয়ে চুঁইয়ে কুয়াশার জলে
আইল পথের ধূসর ঘাসে,

বন্ধন ছিন্ন আলোক ছুটে
রুদ্ধ দ্বারের পানে
আলোক বিহীন বন্ধন জুটে
“বন্ধু” তোমার সনে।
বন্ধন বন্ধু’র আর আলোর নেশা ছুটে বহুদুর
লইবে সঙ্গ বন্ধু’র প্রাণের হাসি যাও যতদূর,
বিজন বাতায়ন পাশে
“বন্ধু” তুমি আছ মোর নিশি-দিনের আশে।
আমার তোর বন্ধু দিবস এক দিনের নয়
বিপুল আনন্দধারা যেন আজীবন তোর

go_top