Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

অনুজ পথিক কহে অগ্রজকে
ভুল পথে হাটছো তুমি,
বিপদ আসন্ন ।
অগ্রজ বিরক্তির স্বরে –
তুমি অতি জঘন্য,
তুমি জানো না কত গার্ড-পহরী আমার জন্য ?
আছে কত শত ভক্ত
চাইলে দিয়ে দেয় রক্ত ।
অনুজ কহে বিনয়ে –
পথে বিছায়েছ যত কাঁটা, নতুন

কয়েক মাস কেটে গেল। এ ক’মাসে তার সব সময় শুধু প্রিয়ন্তীর কথা মনে পড়েছে, চোখের সামনে সবকিছু আছে কিন্তু তবুও অন্তরটা সব সময় খাঁ খাঁ করছে। সব সময় মনে হচ্ছে কি যেন নেই। তার প্রিয়ন্তীর শৈশবের কথা মনে পড়ছে, তার

রুপ এখন আর আমাকে কাছে টানে না,
নারীর বা প্রকৃতির;
ঘ্রান আর এখন আমার নাকে লাগে না,
ফুলের বা সুগন্ধির;

আমি পাই শুধু লাশের গন্ধ, বাতাসে শুধু লাসের গন্ধ ভাসে;
যে মহারাজা চেঙ্গিশ বানিয়েছিল খুলির পিরামিড, সে ভয়ানক ত্রাসে
কেঁপে উঠে দেহ; আবার সেই

তোমার মাঝে এতো সুখ কেন বলো ?
প্রতিদিন তোমায় দেখার করি ছল ,
খুঁজে বেড়াই হাজার নারীর ভিরে
তুমি আসছো –
নাকি আসবে –
ধুলো নিংড়ে তোমার পদোতল ।

তোমায় দেখে আমি আনন্দিত হই
পুলকিত হই –
এ দেহে জাগে গভীর শিহরণ ,
এ পৃথিবী চলছে –
আমি ও চলছি

কবিতা
কুয়াশার কাঁদা
কে,এইচ, মাহাবুব
********************

দাদার পায়ে লেগেছে কাঁদা
বল কি করে ছাড়াই তা ,
দাঁড়ীয়ে থেকো তুমিএখানেই
ধুয়ে আসি পা ।

চারিদিকে শূন্য ভিটা
নেই কোথাও পানির পুকুর ,
ঘাস দলে দুটি পায়ে
শিশির বিন্দুতে শিশির করছি দূর ।

দূর্বাঘাসে লিখছি নাম
শিশির বিন্দু দলে পায় ,
একটু পরেই মুছে যাবে
রৌদ্র লাগলে

স্টেশন

—————–

ঘুরা ঘুরি করছো র্দীঘক্ষণ,

ঠিকানা জানা নেই বুঝি?

আজি বুঝি এলে ?

তোমাকে দেখেই বুঝেছি,

মহেমান তুমি আমারই মতো ।

ফ্যাকাশে দেখাচ্ছে ঠোট,শুকনো,

গোছল হয়নি র্দীঘ দিন ।

হাত পা ছুড়ছো কনে?

বেশীদিন থাকার আশায় দখল হচ্ছে জায়গা,

আপন অস্তিত্ব ঘোসিত সর্ব সন্মুখে ।

প্রথম দেখেই বুঝেছি,

তুমি এখানে ছিলে না,

আমার আব্বা পড়েন বড় জুব্বা
স্বপ্ন দেখেন তিনি যাবেন মদিনায়,
কাবাঘর দেখে হজ্জ্ব করে,
ফিরবেন নিজ আঙিনায়।
একদিন তাঁর স্বপ্ন সত্যি হলো
২০১১ সালে গেলেন তিনি মদিনায়,
রসুলের দেশ ঘুরে হজ্জ্ব করে
হাজী বেশে আসলেন নিজ সীমানায়।

 

 

 

দেশের মানুষ দেশের মালিক
সংবিধানে লিখা
ভোটের সময় কে দেবে ভোট
দেবেন নাকি কাকা,

 

জোট ভেঙ্গেছে ভোট করিবে
বিরোধী দল বাঁকা
খালি মাঠে এমন সুযোগ
গোল করিবে ফাঁকা,

 

ফাঁকা মাঠে বাঁকা পথে
জয় করিবে ভোট
শান্তির নামে ভ্রান্ত পথে
শয়তান বাঁধে জোট,

 

জোট বাঁধিয়ে লুঠ করিবে
দেশের সম্পদ প্রাচার
অনাচারে অবিচারে
কাঁদো মানুষ আবার,

 

সময় থাকতে

ইট পাথরের ছোট ঘর; এ সংসার ছন্ন জীবন

ক্লান্তি ছায়া রঙ্গীন মায়া ভাবনাতে ভাসে ভুবন

এরি মাঝে চলছে দেখো কত না জনতা রদন

সবুজ হলুদ জনতা ভাই আর নীল জনতাই বলো:

সবার মত্ত চেতনা আজ,কি হাওয়া বয়ছে এখন?

কেউ চায় হাইয়ান আবার কেউ চায় নবান্ন

নৌকো আগের জাগা ছেড়ে বেশ কিছু দূরে ঘন জঙ্গলের পাশে গিয়ে ভিড়ল। এখানে নদীর পারে ঝোপ-ঝাড় কম—লম্বা,উঁচু গাছ বেশী। জঙ্গলের ভিতর অন্ধকার হয়ে আছে। জাগাটা কিছু নিরাপদ মনে হল উটনের,বলল,এবার আমাদের তৈরি হতে হবে,তার আগে জানাই তোমাদের দুগ্গল দাদা ঠাকুরের

go_top