Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কে বলেছে !!!!
আমি কিছুই পারি না, জানি না….
এই যে আমি হাসতে জানি
হেসেও জল ঝরাতে জানি
গড়িয়ে পড়ল বুঝি দু’ফোটা পানি।
স্বপ্ন দিতে পারি দুচোখে তোমায়
এলোমেলো চুলে আলতো ছোঁয়ায়,
ঘুমের রাজ্যে নিয়ে আসতে পারি ঘুরায়।
জানি কিন্তু তোমায় নিয়েও লিখতে
নতুন নতুন শব্দের দোলনায় দুলতে
লেখার ট্রেনে

 

 

নীল আকাশে কত তারা
তুমিই ধ্রুব তারা
মেঘমালা হয়ে ভাসি
রূপে আত্মহারা,

 

তোমায় কাছে পেতে প্রিয়া
উড়ি পাশাপাশি
জলের বুকে তরল আলো
কাতর ভালবাসি,

 

চাতক পাখী পাতকি
একটু জলের লাগি
তোমায় পেতে আমি প্রিয়া
বৃষ্টি ধারায় কাঁদি,

 

দূরের তারা দূরে থাকো
মিঠির মিঠির হাসো
সত্যি করো বলো ওগো
কাকে ভালবাসো।

 

.

তোমাকে বলছি
– মোঃ ওবায়দুল ইসলাম।

কন্টকাকীর্ণ পথে রক্তাক্ত দেহে চলছি ব্যস্ত
অভিসারে,গেরস্তের দ্বার বেয়ে তোমার সম্মুখস্থ
রাস্তা দিয়ে। তুমি গৈরিক ছন্দে – আন্দন্দে হেসে
বললে – “একটু বিলম্বিত হোক যাত্রা ” ভালবেসে।

পরস্পরকে আকঁড়ে ধরে টিকে আছে পিরামিডের
পাথরগুলো,অস্তিত্বমান দূর্ভেদ্য প্রাচীর ইস্টক চীনের।
আমি (অবোধ)

সবাই বলে দূর্বা ঘাসে জমে থাকে
ওগুলো শিশির বিন্দু
আমি বলি ও যে রাত ভর কাঁদে
ওগুলো তার অশ্রু ফোটা ।
দিবা সূর্য কিরণে ধীরে ধীরে শুকোয়
কষ্ট দাগ মানুষের গোচরে নিঃচিহ্ন হয়
ঐ দূর্বা ঘাস আর আমাতে কোন ফারাক নেই ।

তুমি কি মাঘের হিম বায়ু

গ্রীষ্মের দুপুরের ক্লান্তি রোধন ছায়ার মতন
জীবনের ক্লান্তি রোধনে রয়েছে আমার “মা”

বর্ষণ সন্ধ্যার অনুভূতি প্লাবনের ক্ষণের মতন
সুখ-দুঃখের প্লাবনের সাথী হয়ে আছে “মা”

শরতের বিকেলের মন ছোঁয়া মেঘের মতন
সারাবেলা মন ছুঁয়ে জড়িয়ে থাকে “মা”

পাকা ধানের হাসির দোলায় হারানোর মতন
হৃদয়ের গোপন হাসিতে মিশে থাকে

’ছন্দ’ শব্দটি বাংলায় এসেছে সংস্কৃত ’ছন্দ:’ বা ’ছন্দস’ থেকে। শব্দটি গঠিত হয়েছে সংস্কৃত শব্দ ’ছন্দ’ (দীপন) এবং অস(র্তৃ) প্রত্যয় যুক্ত হয়ে। দীপন অর্থ দীপ্তিকরণ, শোভন, উদ্দীপন, উত্তেজন। অস্ প্রত্যয়টি এখানে স্ত্রী-বাচক। এটি বিশেষ্য পদ। ‘ছন্দ’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ পদ্যবন্ধ বা

আমাদের সেই গায়ের বাড়ি

যাবে নাকি তুমি

মস্ত বড় বাড়ি সেথায়

এক চিলতে নয় ভূমি ।

কাকারা কেউ থাকে নাকো

বাড়ি শূন্য পড়ে,

দাদী বলে বাড়ি একা

দেখবো কেমন করে ।

দাদু অনেক বুড়ো ছিলো

যখন গেল মারা,

পড়শীরা সব জড়ো হয়ে

কবর খুরলো তারা

দাদী কাঁদে কাকা কাঁদে

কাঁদে যে আমার মা

আমি

ঘরটা আমার বাড়ি থেকে একটু দূরে, এক কক্ষ বিশিষ্ট একটা ঘর। সেটার ভেতরে ঢুকলেই দেখতে পাওয়া যায় দু’ধারে দু’সারি পরিপাটি বেঞ্চ, সেগুলোর সামনে একটা টেবিল, একটা চেয়ার, আর তারই কাছাকাছি দেয়ালে ঝোলানো একটা ব্লাকবোর্ড। এবং যদি বাইরে থেকে ঘরটাকে সম্পূর্ণ

বহুযুগ  বন্দী  কপোতীর  মনোযন্ত্রনা করে আমার মনে বাসা;
আমি অসীম সমুদ্রের তলে তলে তোমারে খুঁজেছি, মেটেনি আশা।
নিচ্ছিদ্র  পৃথিবীর বুক চিড়ে উদ্ভব ঝর্ণা আমার মিটায় পিয়াসা।

বুড়িগঙ্গার  জল যে ব্যাথা  বয়ে  বেড়ায় দূর  অতীত স্মৃতির,
লালবাগ  কেল্লায়  যে যন্ত্রনা  না পাওয়ার, সে

কেন তবে আগমন, কেন পুন প্রস্থান

নিজের কাছে প্রশ্ন–নিজেই হতজ্ঞান!

মাতৃভক্তি বুকে যার

মাতৃ-আসক্তি পিঠে তার

মধ্যে কিছু সময় আনন্দবেদনার।

 

খাই যে পাত্রে ছিদ্র করি সহস্র

যেস্থানে বাস নগণ্য তা অজস্র!

বিধিনাম জপ জপ

বিধানের অনিষ্ট সব

দেশকে লুঠ করি দেশভক্তি অভিনব।

 

মুখে স্বদেশানুরাগ–হৃদি বৈদেশিক

দশের কাছে পরিচয়, বড় দেশপ্রেমিক!

মাটি বিরাট

go_top