Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

প্রেমপ্রীতি;ভালবাসা হৃদয়ের বন্ধন,
গলায় গলায় ভাব কত বন্ধু সুজন।
কপর্দকশূন্য হলে বুঝিবে তখন-
কে তোমার পর কে তোমার আপন?
বসন্তের শাখায় শাখায় তরতাজা ফুল,
ঐ ফুলেই যত আকর্ষণের মূল।
বসন্তের শেষ আসে শুষ্কতা,
বুঝিবে তখন কাহার সনে ছিল সখ্যতা?
ভালবাসার মেকি প্রলেপ মুখে মাখা যার,
অভাবে ঘামের ধারায় সব

একজন মানুষকে বেশ কিছু বিষয় শান্তিতে রাখে। সেগুলোর মধ্যে জীবনসঙ্গীর ভুমিকা প্রধান।

বাদলের জীবনসঙ্গীকে তার নিজের করে পাওয়ার সূচনা হয়েছিল শীতকালে। তাই শীতকাল তার জীবনের একটা স্মরণীয় সময়।

কৈশোরকাল থেকে সমবয়সী ফুপাতো বোন আফরোজাকে ভালোবাসত বাদল। তাদের বাড়ি একই গ্রামে। আফরোজা নাটোর

পাগলে শিরনী খেলে
হয় সারা গালে
শাসক হয় যদি বেজাত
রক্তে রাঙায় দু’হাত
ছলে বলে কৌশলে
ঠিকে থাকে ঝুলে
জনগণ ক্ষেপে গেলে
যেতে হবে শূলে;

 

আছে জেনো প্রতি আঘাতে ঘাত- প্রতিঘাত
অপমানে বিদায় লিখা যদি কপালে বরাত;
নিজ হাতে কুড়াল মেরে আপন পদে
আগুন জ্বালাই ও না বোকা সোনার মসনদে।

.

আমি এখন জীবনের মানে খুঁজি অন্ধকার গলিতে
সুখটান দেই হাতের মধ্যে দুই আঙ্গুলের ফাঁকে রাখা আগুনে
দুঃখগুলো সব ছেড়ে হাওয়ায় বৃথাই বেঁচে থাকার চেষ্টা করি
খুব বেশিকিছু চাইনি তোমার কাছে যতোটুকু ভালোবাসা পেলে
একজন মানুষ বাঁচতে পারে ঠিক ততোটুকুই চাওয়া ছিল আমার।
তোমর কাছে অবারিত

 

সাহিত্যে নোবেল ২০০৭ এবং ডোরিস লেসিং

আহমেদ ফয়েজ

প্রথম মহাযুদ্ধের সন্তান; মুসোলিনি ও হিটলারের উত্থান ও পতন এবং দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ ও পরবর্তী রুশ-মার্কিন ঠাণ্ডা লড়াইয়ের সাক্ষী ডোরিস লেসিং ১৯১৯ সালের ২২ অক্টোবর আজকের ইরানের খেরমানশাহতে জন্মগ্রহণ করেন। বিশ্বের ১১ তম নারী হিসেবে

প্রতিনিয়তই একই পথের যাত্রি হয়ে
ছুটে চলেছি পথ ধীর লয়ে
ক্লান্তিহীন দেহ; অবসাদে অন্তর ক্ষয়ে ক্ষয়ে;
কতটা সময় অনুসন্ধিৎসায় গেল বয়ে।

হেঁটে যাই তাবৎ বিসংবাদ সাথে নিয়ে
পদচিহ্ন রেখে যাই; জগত দেখি বিস্ময়ে
ভালবাসা তোমায় দিলাম ছুটি; দীর্ঘশ্বাস পড়ে চুয়ে চুয়ে,
খানাখন্দ পথে ভালবাসা খায় লুটোপুটি, স্পর্শ

ত্রয়োদশ পর্ব
(চৌদ্দ)
গত রাতে ভালো ঘুম হয়নি।
বুকের ব্যাথাটা খুব কষ্ট দিচ্ছে। কাউকে বলতে ইচ্ছে করে না। পাশের ফার্মেসী থেকে ঔষুধ কেনা হয়। কুঁকড়ে বুক চেপে ধরে মাগো বলে আর্তনাদ করে উঠে। কেউ জিজ্ঞাসা করলে প্রতারকের মত জবাব দিতে হয়। কিছু না।

দ্বিতীয় পর্বের শুরু এখান থেকে

কাল রাশেদ এর বিয়ে।তার বিল্ডিং এর চারিদিকে করা হয়েছে আলোকসজ্জা ।রাশেদ এর যত খালাত চাচাত ভাইবোন সবাই চলে এসেছে বিয়ে উপলক্ষে।পুরা বিল্ডিং এর সিড়িতে করা হয়েছে আলপনা।সাতদিন ধরে তার সব ভাইবোন রা যতধরনের শপিং ছেলেমেয়ের সব

কেন মরে গেলাম ————–

বল মা, বল,

আমরা কেন মরে গেলাম ?

তোমাকে মুক্তঁ  করতে, সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীবদের কাছ থেকে,

নিমল বায়ু্ সেবনে, নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে যেতে তোমার বুকে,

বাধাহীন মুক্ত বিহঙ্গের মতো উড়ে বেড়াতে দিগ্বিদিক ।

যেখানে থাকবেনা হায়ানের বেহায়া পনা, শকুনির লোলুপ দৃষ্টি,

গৃধিনীর অযাচিত বাঁধা

ক্ষুধার্ত যে

ক্ষুধার জ্বালায় ভুলে আত্মার সম্বোধন

ভাল কি বা মন্দ জানা নেই

বুভুক্ষু উদরের কাছে নত সকল মহত্ত্ব

মানুষ বলে, ওই দেখ বেটা বদমাশের সরফরাজ

নির্লজ্জ

চুরিও জানে না আস্ত একটা গাধার শিষ্য

চুরি করেছে কী–ত্যাক্ত একটা অখাদ্যরুটি

খেতে পারে নি এটুকু, খেয়েছে দোকানি বেটার মার যত–

বেদমপ্রহার!

লাথিচড়!

অর্ধচন্দ্র!

 

এতটুকু

go_top