Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কিছু কথা থেকে যায় মনের সীমানায়।
কিছু কথা হারিয়ে যায় কোনো অজানায়।
কিছু কথা ভর করে স্মৃতির পাখায়।
কিছু কথা অশ্রু হয়ে চোখের আঙ্গিনায়।

কিছু কথাতে মিষ্টি সুখের সিরা।
কিছু কথা বিস্বাদ নিমের গড়া।
কিছু কথায় ঝিম ধরা স্বর্গের আমেজ।
কিছু কথার ফল শান্তি খারেজ।

কিছু কথা যেন

* রিযিক সত্‍ ও খাঁটি ঈমানদারগণকে খুঁজে বেড়ায় আর আর অসত্‍ ও বেঈমানদারগণ রিযিকের খোঁজে মহা ব্যস্ত থাকে *

* সত্যিকারের জ্ঞানীরা জীবনভর জ্ঞান তালাশে মহাব্যস্ত এদের অহমিকা থাকেনা *

* আবেগের চোখ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভুল দেখে ও ভুল করে কিন্তু পরে

জল কম্পে জল নড়ে
আনন্দে হয় উচ্ছ্বাস ,
সাগর পাড়ের বসত বাড়ীর
নিয়ে আসে সর্বনাশ ।

ভেসে যাচ্ছে – বসবাস রত অনেক কিছু
ভেসে যাচ্ছে – ফলিত ফসল ,
সে কোথায় যাবে স্বল্প সময়ে
হবে সে সব নিষ্ফল ।

ভাসালো কত হাজার মানুষ
জীবন হল নিঃস্ব নিষ্প্রাণ ,
গাড়ীর নিচে

যে মাছি মারব বলে

সমস্ত বিষ একত্র করে ছিলাম

পীড়ার যন্ত্রণা ঘুণ পারিনি মুছে দিতে

মশার কবলিত প্রাণাহুতি যদি গুনে দেখো

সেই বিষাক্ততার খোঁজে বিষ দাঁত থাকা সহস্র অবয়ব

বিষাক্ত গোপন রন্ধ্র ছুঁয়ে মিশে ছিল রক্ত কণিকা !

 

জানি সে সংক্রামক দেহ–বিষহীন,তবু বিষধর

নেই সে কষ্টি পাথর—কিম্বা মন্ত্রের

ভূমি কম্পে ভূমি নড়ে
ছোট আকাশটা হয় গুড়ো ,
লাল রঙ্গে রঙ্গিন এখানে
হয়েছে মাথা মুণ্ড গুড়ো ।

আহত’রা শুয়ে ঘুমায়
মেডিকেলের সিটে ,
কে – কার আপনজন
দেখে কে খোঁজে সে তল্লাটে ।

ডাক্টার – নার্স ছোটা ছুটি
এ সিটে নয় ও সিটে নয় ,
তিব্র যন্ত্রনায় কাটছে মুহূর্ত
বাঁচবো

চমকে উঠে বাবলু ভীষণ,ঘরে দিয়েই পা
দেখে কোণের তাকের কাছে,এলিয়েনের ছা
কখন এলো, কি সমাচার,কিছুই জানা নেই
হটাৎ রাতের ঘটনা এক,পড়লো মনে যেই
বুঝতে বাকি রইল না আর ঘটতে যাচ্ছে কি
কে রে তুই?নাম কি রে তোর ?এলিয়েনের ঝি ?

পড়লো মনে বাবলু আর

কবি-সঙ্গ ******** ইংরেজিতে একটি কথা আছে, লিসেন টু ইউর হার্ট। বাংলায় “মনকে শুনো”। আমি মনকে শুনি। উদাহরণ দেই। তখন চার পাঁচ বছর বয়স। মা’র সাথে খালার বাড়ী যাচ্ছি। তখন দুনিয়াটা অনেক বড় ছিলো। এই বড় দুনিয়ার প্রায় মাইলখানেক রাস্তা আমার

পর্দা করা ফরয
জেনে রেখ বোন,
পর্দা হল নারীর
পরশ পাওয়া ধন।

পর্দাতে আছে ইজ্জত
আরো আছে সম্মান.
বেপর্দা চলাফেরা
পুরুষে করে ধর্ষণ।

তাই আমি বলি বোন
যদি সম্মান চাও,
পর্দা করে তোমরা
যেথায় খুশি যাও।

আনকোরা সাদা পাতায় স্বপ্নের জাল বুনে
সযতনে আঁকে যার ছবি, লিখে যার নাম
চন্দ্রের ব্যাপ্তি ঘটায় যার উষ্ণ বার্তা
রক্তমাংসের তাকে বুকে টানার পথে
দেওয়াল হয়ে দাঁড়ায় ভঙ্গুর দম্ভে ফুলে থাকা
রক্তমাংসেরই ধারক বাহক।

কলিজার ছিন্ন খন্ডের নয়নের জলে
মাতৃত্ব কাঁদে পিতৃত্ব কাঁদে
তবুও গলে না পাষাণ হৃদয়।

পেটের

কেউ কথা দিয়ে
ফিরিয়ে নেয়ায়
তুমি কী কখনো কাঁদোনি ?
হাত কেটে, পুড়ে
ঘেমে নেয়ে কোন
যুবকের ভাত রাঁধোনি ?
সোহাগী হাতের
ছোঁয়া পেয়ে খোলা
এলো চুল তুমি বাঁধোনি ?
কারো বুকে মাথা
রেখে কোন দিন
কেমন লাগে তা দেখোনি ?
দুঃখ দিয়ে কেনা
এ রকম সুখ

পেতে যদি চাও

কাছে চলে এসো   এখনি !

go_top