Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

ভাইয়া কতগুলো পুরনো বই কিনে এনেছে – ‘রুশ গল্প সংকলন’ তার একটি । বইটি খুব ভাবাচ্ছে আমাকে । সময়ের থাবায় তেলচটা পড়া-পোকায় খাওয়া-হলদে হয়ে যাওয়া বইটি নয়, বরঞ্চ বইয়ে হাতে লেখা উৎসর্গ টিকাটিই এই ভাবনার মুল কারন !
বইয়ের বান্ডিলটা থেকে

রমজানে হয় আত্মা শুদ্ধি
রোজাদারের ঘরে ,
পাপের বোঝা কমতে থাকে
রোজা রাখার পরে ।

নামাজে হয় শরীর পবিত্র
করলে নামাজ আদায় ,
সৃষ্টির সকলে করে ইবাদত
করে ইবাদত দাদায় ।

মাহে রমজানের অতি গুন
শেষ হয় না এর কথা ,
ইবাদতেই মিলবে সব ;
জুরাবে সকল ব্যাথা ।

হুমায়রা তোমার অলক যেন কৃষ্ণ পানকৌড়ির ঝাঁক হেন ;
সারি সারি চুপি চুপি ডুবোডুবি খেলছে
আর এলো কুন্তলে কি মনে হয় জান ?
কৃষ্ণ অর্নবে কৃষ্ণ কল্লোল দোলাচ্ছে ।

তোমার কর্ণ যেন পূর্ণিমা চাঁদের অন্ত ছাপ
গড়েছে বিধি মানান সই সঠিক মাপ
আর তোমার কর্ণের দুল
যেন

হিমুর কারিগর অসময়ে হারালে
অন্তহীন হিমে আচম্বিতে পা বাড়ালে;
মেঘের উপর গড়ে নিলে বাড়ি
চলে গেলে মর্তলোক ছাড়ি ।
তোমার সৃষ্ট হিমুরা এখনো প্রখর রোদ্দুরে
হলুদ সাজে খালি পায়ে হাঁটে দুর বহুদুরে।
আর! হিমুনিরা হলুদ শাড়ি পড়ে ভিজে ভিজে হয় সারা
তুমুল বর্ষনে ঝর ঝর মুখর রবে

প্রিয় লেখক / প্রদায়ক বন্ধুরা

বেশ কিছুদিন আগে আমরা মহান ২১শে ফেব্রুয়ারী ২০১৪ উপলক্ষে সম্মিলিত প্রকাশনা করার ব্যাপারে আপনাদের কাছে লেখা আহ্বান করেছিলাম।  এ ব্যাপারে আমরা আশানুরূপ সাড়া পেয়েছি। কথা ছিল প্রতি পৃষ্ঠার জন্য লেখকদের কাছ থেকে তিনশ টাকা করে নেয়া

শার্ট পরি জিন্স পরি আরও পরি সানগ্লাস।
তবে অন্তর মোর বৈরাগী সন্ন্যাস।
পিচঢালা পথ জোর কদম;হাঁটি ঝড়ের বেগে।
তবু পিছে পরে থাকি আদ্র আবেগে।
দুষিত ধোঁয়া ভারি বাতাস তাতেই নিই দম।
তবে অন্তরে ফুলেল সুবাসিত মম।
লাল-নীল বাতি আর লাল পানি তাতেই ধরে নেশা।
তবে অন্তরে মুই

একৃশ মানে তিনটি বর্ণ ।
একুশ মানে তিনটি বর্ণের মিলনে গঠিত একটি শব্দ।
একুশ মানে গাণিতিক একটি সংখ্যা ।
একুশ মানে দুটি মৌলিক সংখ্যার মিলনে গঠিত একটি যৌগিক সংখ্যা।
শুধু কি তাই-
না এসব আক্ষরিকে, কিন্তু বাস্তবে আভিধানিকে দিব্যদৃষ্টিতে ইতিহাসে –

একুশ মানে একটি সংগ্রাম।
একুশ মানে

২০ হিজরী সনে দ্বিতীয় খলীফা ওমর (রাঃ)-এর শাসনামলে বিখ্যাত ছাহাবী আমর ইবনুল ‘আছ (রাঃ)-এর নেতৃত্বে সর্বপ্রথম মিসর বিজিত হয়। মিসরে তখন প্রবল খরা। নীলনদ পানি শূন্য হয়ে পড়েছে। সেনাপতি আমরের নিকট সেখানকার অধিবাসীরা অভিযোগ তুলল,

 

হে আমীর ! নীলনদ তো একটি

বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছ্বাসে
ভেসে গেছে সুখ
প্রিয়ার কান্না ভেজা মুখ,
শূণ্যদৃষ্টি নিলামে
প্রতীক্ষা একটু ভালবাসার……………………..
স্মৃতি রোমন্থন।
ব্যস্ততার অনলে পুড়ছে হৃদয়
হাল ছাড়া ভালবাসা,
সময় আজ কাঙ্গাল!
বলি বলি করে না বলা কথা গুলো
শূণ্যতায় ডুবে হাহাকার,
পাল ছেঁড়া হাল সময়ে আজ আমি কাঙ্গাল
কান্নাভেজা সুখে বিমুখ ভালবাসা।
সুখের আকাশে
নিস্তব্ধ রাত, নিশ্চুপ রাতের

সারা দিন পানিতে ভাসাতে স্বাদ নেই

তুমি পেলেও পেতে পার

‘টুপটাপ’ ‘টুপটাপ’ শব্দ কানের কাছে আর কত

এবার অন্যজীবন কামনা কর

সারা দিন রৌদ্রদগ্ধ-বৃষ্টিস্নাত শেওলার গন্ধ

তোমার কী মনে হয়, এটাই উন্নত জীবন?

আমি ত কোনো স্বচ্ছন্দতা খুঁজে পাই না!

বাঁশের চূড়ায় আছে অনেক সুখ–

কত স্বাধীন ওই

go_top