Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

আমি নেতা জনদরদি কথা বলি বিস্ময়ের

কথা বলি কীটপোকা-পাখিদের

কথা বলি তুচ্ছ সব নিঃস্ব মানুষের

কথা বলি দুখীলাঞ্ছিত পীড়িতের

কথা বলি গতিহারা পতিতা মানবীর

কথা বলি রূপমার ছন্দহারা কাব্যির

আমি নেতা বলি না যত নানান প্রকৃতির কথা

আমার অন্তরের বাস অন্য পৃথিবীতে বাঁধা…

 

শীতের হাড়কাঁপা বস্ত্রহীনদেহ খুঁজেফিরে তীব্রোষ্ণতা

একটু

একটা সময় ছিলো যখন হিমু হবার প্রবল বাসনা নিয়ে উদ্ভট উদ্ভট কিছু কাজকর্ম করে ফেলেছিলাম। শহীদ মিনারের পাশে শুয়ে বসে পুরো একটি রাত কাটিয়ে ফেলেছি। জীবনে কখনো পান খাবোনা এমন ধারণা বিসর্জন দিয়ে গালভর্তি করে পান খেয়েছি। খালি পায়ে হাঁটতে

পূর্ব প্রকাশের পর

জেড আয়াবর সপ্ন দেখছেন। ছোট ছোট অতি কদাকায় কিছু প্রাণী তার দিকে ছুটে আসছে। তিনি ও ছুটছেন ভীষন গতিতে। হটাত কিছু একটার সাথে বাড়ি খেয়ে পড়ে গেলেন বালির সমুদ্রে। এরপর ডুবে যেতে লাগলেন বালির সমুদ্রে। তিনি বাচাও বাচাও

পা রাখতেই খিট খিটে পায়ের তলা
কি ব্যপার ফ্লর এতো ঠাণ্ডা ?
আস্তে আস্তে কম্পনের  সৃস্টি হয়
যেমন কাঁপে  টেলি ফোনের কম্পন ডাণ্ডা ।

সব কাজ ফেলে বের হয়ে পরি
কোথায় পাবো এক টুকরো রোদ ?
কখনও টুলে বসে ভোগ করি
কখনও বোকা হয়ে দাঁড়ীয়ে নির্বোধ ।

খুঁজতে

আজ আর কারো জন্য অপেক্ষা নয়
ঘড়ির কাটা দেখে চেয়ে থাকা নয় পথ পানে ,
নিজ কর্মেতে কাটে সময় অবিরত
ভাবনায় কাটে বাকি সময়
খুঁজতে চাইনা ভাবনার মানে ।

বেশ সুখেই আছি আজ আমি
সব ছেড়ে তোমাদের ছেড়ে কনা ,
পর হওয়াই ভাগ্য আমার
সর্বক্ষন এটাই চাই আমি
তাতেই

আজও কি মোর প্রেমের টান তোমার চিত্তে বাস করছে ?
বেওয়ারিশ হৃদয়ের জানতে হয় বড় ইচ্ছে
সেই ভালবাসার কথা মনে কি পড়ে ?
দু’বার এসেছিলে সব কিছু ছেড়ে ।
মাতৃ পিতৃ স্নেহ দূরে ঠেলে দিয়ে
হৃদয় সমুদ্র পূর্ণ প্রেম প্রীতি নিয়ে ;
পৃথিবীর সবি ছিল তোমার

ঐ তিনটা মেয়েকেই আমি চিনতাম যারা বলি হয়েছে,
ওরা প্রকৃতির সৃষ্ট তিনটা বোকা মানব সন্তান,
ওরা গভীর রাতে যখন উদয় হবে বলে কথা দিয়েছিল পঞ্চবিংশতীর চাঁদ
হেমলক পানে শেষ করে দিয়েছে মহৎ জীবন।

যার মধ্যে দুজনই ষোড়শী মনের চাঁপা আভিমান নিয়ে চলে

পুরনো চালে ভাতে বাড়ে মুরব্বিরা কয়,

কথা কিন্তু অতি খাঁটি ফেলে দেবার নয়।

নয় তো খাঁটি এ কথা যে চাল গেছে পচে।

এক পয়সাও পাবে না সে চাল হাটে বেচে।

দুর্গন্ধ-শ্যাওলা পরা;পচাগলা চাল।

পেটে গেলে বুঝবে তখন কি হয় তোমার

ব্যস্ততার সব শিখর উপড়ে ফেলে,
ব্যস্ত থাকার অভিনয় প্রতিনিয়ত;
মনের গহীনে বিষন্নতারা যেনো পাখনা মেলে।
বহুদুরে কিছুটা সময় একা
অভিনয় না জানলেও
সবে পায় মুখ জুড়ে আনন্দের দেখা ।
আত্মজদের সাথে থাকলে
আনন্দের সঙ্গি হয় লেখালেখি,
কল্পনায় আকাশে রঙ তুলির আঁছড়
মনের ক্যানভাসে এলোমেলো আঁকা আঁকি।
কতদিন লিখি না
কারো অবয়ব

মায়ের মত আপনজন
এই ভুবনে নাই,
মায়ের কাছে থেকে
ভালবাসা পাই।
মায়ের মত কারো চোখে
নয়ন বারি ঝরে না,
এমন আদর সোহাগ
কেউ কখনো করে না।
মায়ের মত এমন কষ্ট
কেউ সহ্য করে না,
মায়ের এমন প্রেম-প্রীতি
কেউ কখনো বুঝেনা।

go_top