Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে তাঁর পাঠকের রিলেশনটা বেশ চমকপ্রদ- যেন পাঠকই তাঁর আরাধনা, সাধনা বা বিচরণের জায়গা। তাঁর সেই পাঠকরা হয়তো অত পরিপক্ব নয়, তারা হয়তো আবেগ থরো-থরো কম্পনে মজে; কিন্তু তারাই তাঁর পাঠক, যারা একজন লেখককে জানে-মনে ভালোবাসে। তাঁর পাঠক

রাজনীতি এবং পুঁজিবাদের মানবতাবিরোধী কার্যকলাপে সমাজ যখন বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত, অবক্ষয়ে জরাজীর্ণ তখন এই সমাজেরই স্বেচ্ছাসেবীদের মানবতাবোধ সত্যিই কিছুটা হলেও আশান্বিত করে তোলে হতাশাগ্রস্থ, ক্লান্ত সামাজিক জীবকে।

পুঁজিবাদের আগ্রাসী থাবায় কারখানা নামক জেলখানায় দাস প্রথার আদলে শ্রমীকদের অধিকারে র্নিলজ্জ

বাবা মায়ের প্রচন্ড ঝগড়া হচ্ছে । ঝগড়ার কারন তেমন গুরতর নয় । কিন্তু তাদের ঝগড়ার ধরনে মনে হচ্ছে যেন আর একসাথে থাকাই হবে না তাদের । ঘরের ছোট্ট শিশুটি একবার বাবার কাছে যাচ্ছে আবার মার কাছে । দুজনেই বলছে তুই

বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন রাজশাহী থেকে সৈয়দপুরের উদ্দেশ্যে ছাড়লো। বিরামপুর পৌঁছাতে প্রায় তিন ঘণ্টা সময় লাগবে। কয়েক বছরের ছাত্র জীবনে প্রিয়ন্তী অনেকবার বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনে বিরামপুর যাতায়াত করেছে। ট্রেনে উঠেই তার মনে হতো কতক্ষণে ট্রেন পৌঁছাবে, ট্রেনটা যেন তার পুরো গতিতে

ঘুম না আসার কারণ আমি জানি
শুনবে ?
তবে শোন ,
মন যখন হারিয়ে যায় ভাবনার অ-তলে ,
কি করব তখন আমি
নির্জন আঁধার রাত –
আমার ঘরে আমি একাই থাকি
নিরাশার মাঝে আশার দ্বীপ জ্বেলে ।

কি করব  তখন আমি
কিছুই করার থাকেনা সে রাতে ,
কাব্য লেখার শব্দ

হে রাসূল ,
আমার আপনার চেয়ে অধিক ভাল
বেসেছি তোমায়
ফুটিয়েছি তোমারি কুসুম আমারি
চিত্ত বাগিচায় ।।

যত ডাকি তোমায় ভালবাসি যত
আকুল হয়ে যাই হেরিতে অবিরত
তোমাতে শত মধু কস্তুরী সুবাস মাখা
দিও গো হাবীব তুমি স্বপনে মোরে দেখা
বাড়ি গাড়ির মোহতে , ললনার রুপেতে
মন কভু ছুটে নাহি

ছিলা বদ্ধ ধনুকের মত টানটান দেহের অতন্দ্র পাহারায় থাকা তোমার–

প্রতীক্ষার মাঝে আর কত বসে থাকা,

ওই দেখ প্রান্তিক জীবনের ঝুঁকে পড়া রৌদ্রালোক–

ধরা-ছোঁয়ার বাইরের ওই রূপ সাজ মালিকা–

দীপালীর দেখে ফেরা ঝলসা উৎসবের মত

বল কত আর ধাঁধাবে চোখ ?

 

এই দেখ কাছে রেখেছি রুদ্রাক্ষ মালা,

তাপস গৈরিক

নূপুরের শব্দে চোখ মেলে দেখি
অবাক বিস্ময়ে আমি তাকিয়ে থাকি
সামনে দাঁড়িিয়ে আছে যেন এক পরী
অপূূূর্ব সুন্দরী,তুমি হে নারী।

জীবন খুঁজি জীবনের পথে ঘাটে মাঠে,
থমকে দাঁড়িয়েছি কতবার স্রোতস্বিনীর তটে।
কখনো খুঁজেছি সওদাগর বেশে;কিনিবো ন্যায্য দামে।
খাঁটি জীবন পাইনি খুঁজে;ফিরতি পথ ধরেছি বিষণ্ণ মমে।
সন্ন্যাসীরূপে চেয়েছি জীবন;নি:স্বার্থ খয়রাত।
ছল করে চেয়েছি;করেছি আঁতাত।
তবুও হল না জীবন পাওয়া জীবনের বাগানে।
কত জীবন কেটে গেল মিথ্যে জীবনে।
তবে চাইনি

একদিন বলেছিলে, ‘দেখ, একদিন
আমারে আর পড়বেনা মনে।
মনে হবে ভালই হয়েছে
চলে গেছে, ভুলে গেছে।
শুনে রাখো, যে রাজ্য একদিন আমার ছিল
সেই রাজ্য একদিন হবে অন্যের
তবুও ভালই থাকবে,
বাগানে ফুটবে ফুল,
বনে বনে নতুন পাখির আগমন ঘটবে
মনে হবে ভালই হয়েছে
চলে গেছে, ভুলে গেছে।’

তারপর

go_top