Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কবিতা হারিয়ে গেছে, পাইনি কোথাও আর,
যে ভোর রোদেলা শিশিরের
তার দেখা পাবো কি আবার?

যত রাত  জাগলে  পাখির সুর হয় মধুর;
যত আন্দোলনে সমুদ্রের জল পায় মিষ্টতা;

        কত রাত জেগে ভোর হলে,
কত আন্দোলনে দেশ মহাদেশ পাড়ি দিলে।
পাবো তার দেখা ভোরে
যেখানে

ওরে ও হিন্দু মুসলিম খ্রিষ্টান ভাই-
আল্লা খোদার দুনিয়ায়
উচু নিচু ধনী গরীব,
ভেদাভেদ নাই।।

আমির ফকির মিসকিন কে বা
কে বা সাদা কালো
সত্য সুন্দরের পথে যারা জনম ধরে টিকে থেকে
কালোতে জ্বেলেছে আলো
তাদের তুলনা নাই ।

এই আছি এই নাই
আজ আছি কাল নাই
মরার আগে মরলে তুমি

একদিন প্রলেপ খসে পরবে
হবে সত্যের উন্মোচন।
ঢেকে রেখেছে আজ যা
অজুহাতের রং মাখা বচন।

অবরুদ্ধ করেছে দৃষ্টিগতি
মাত্রারিক্ত আলোর ঝলকানি।
ভুলিয়ে দিয়েছে সাদা কালো’র প্রভেদ
মায়াজালের সম্মোহনী।

রঙিন সামিয়ানায় ঢাকা অনুভূতির আকাশ
মনগড়া আবহাওয়া বার্তা।
কত আদ্র মেঘ জমে গেছে;
সামিয়ানায় আটকে গেছে খবরের আত্মা।
আলগা আলোয় প্ররোচিত অনুভূতি
লাল নীল প্রতারক

চাঁদ, দ্য ল্যাম্প অফ দ্য নাইট। রাতের প্রকৃতিকে দেখতে আকাশে ঝোলানো থাকে! এই চাঁদের আলো, মানে জ্যোৎস্নায়, বড় মায়া জড়িয়ে থাকে। শান্ত নিশ্চিন্ততার ভাবনা জ্যোৎস্নার মধ্যে খুঁজে পাই।
এমনি এক আলোআঁধারি জ্যোৎস্নায় খোলা আকাশে বসে আছে শুভ্র। গরমের দিন, রাতের দিকে

পাপড়ি ঝরা
কার্তিক অগ্রহায়ণের কি হাওয়া লেগেছে
শস্য শ্যামল মাঠে,কাশফুল উড়ছে দুলছে-
লাল টুক টুকে ফুটা গোলাপ কেন ঝরছে?
দুল দেওয়া ফসলের আনন্দ উল্লাস হারাছে।
দৃষ্টির পাতে পাঁপড়ি ঝরা কাশফুল আর কাশফুল
হেমন্ত জুড়ে লাল সাদা মেঘের দল ঘুরছে।
সবুজ মেঘের কোন আঁচ নেই, বাঁশ নেই?
শীতল নদে

সেদিনি ছিল রবিবার, ২৫ শে র্মাচ, ২০১২ প্রথম পিরিয়ডে Biopharmaceutics ক্লাস শ্ষে হওয়ার পর জানলাম ফখরুল ইসলাম স্যার খানিক বাদে পরর্বতী ক্লাস নিতে আসবনে। এই ফাঁকে ল্যাপটপ অন করে র্সাভে রিপোর্ট-এর কাজ করতে লাগলাম। কিছুহ্মণ পর স্যার আসলেন। এসে প্রথমে

* কেহ যদি মৃত্যু যন্ত্রণা দেখতে চায় সে যেন প্রেম করে *

* ভাল মানুষ হতে গেলে সহস্র কোটি বাধা আসে আর খারাপ হতে গেলে অনায়াসেই হওয়া যায় *

* খারাপ ব্যক্তির নিকট ক্ষুদ্র অপরাধ বিরাট মনে হয় আর বৃহত্তর অপরাধ চোখে

ভাগ্যের নির্মম পরিহাস

নিজদেহ যখন করে বিদ্রোহ

মেনে নিতে হয় সব হার

রাজার রাজা মনে করা ভুল

মশকের কামড়ে হয় মহামারী

জেনে রাখা ভাল, মৃত্যু অবধারিত।

 

মাথার উপরে বসে যে মহারাজ

করছে রাজত্ব–বিশ্বশাসন

তাঁর থেকে বড় হতে নেই

অহঙ্কারী আচরণে বিধি রয় না বিধানে

বিধাতার অনুকূলে বিধান সচল–যদি বাম

অতল জলের

পূর্ব প্রকাশের পর

খুব  সকালে পাখির কলকাকলি কিচির মিচির শব্দে রুবিনার ঘুম ভেঙ্গে গেলো । কিছক্ষণ সে মনে করতে পারলনা কোথায় সে। পরক্ষণে মনে পড়ে গেল গত রাতের স্মৃতি। বাবা রাজীব রহিম কোথায় সবাই। ধড় মড় করে উঠে বসলো বিছানায় সে।

তুমুল জ্যোস্না ঝরা বিছানায় আলোকিত মমতা,
পাশে নিমগ্ন কন্যা অকৃত্রিম মায়ার পাহারায়….
প্রাণের সব আকুতি বর্ণিত হয়ে যায় এই মৌনতায় ;
যে ক্ষণের পবিত্রতা ঈশ্বর সমতুল্য,
শব্দের কোন মায়াজালে ধরে রাখবো সেই যাপিত চিত্র !

বেড়ে যায় যদি এভাবে থেকেই পৃথিবীর বয়স –
খুব কি বিরক্ত

go_top