Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

(নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা নিয়ে লেখা গল্প—এমন কি ঘটনার স্থানকাল-পাত্রও সত্যের ওপর আধারিত। এ ক্ষেত্রে পাঠকের বিশ্বাস অবিশ্বাস সম্পূর্ণ তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।)

 

উমেশ বৈদ্যকে চিনতাম। ও ছিল আমারই এক ক্যাম্পে। আমি তখন সরকারের তরফ থেকে ওদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্যে, সেবক পদে

আমি যাকে ভালোবাসি
তাকে আমার সর্বস্ব দিয়েই ভালোবাসি ,
বুক ভরা ব্যথা নিয়ে দূরে নয় ; খুব কাছে…
বন্ধুত্বতার দাবি নিয়ে তার কাছে আসি ।

সে যেমনই হোক কালো কিংবা  সাদা
মনটা তার থাকবে ফ্রেশ কম হলেও আঁধা ,
তবুও তোমায় মন প্রাণ দিয়ে বাসবো ভালো
পিছের

কখনও আমার ভালোবাসতে ইচ্ছে করেনি

আয়নার সামনে দাড়িয়েঁ নিজের অগোছালো চেহারা

বারবারই ভালোসায় ভীতি সৃষ্টি করেছে

এমন চেহারার মানুষকেও মানুষ ভালোবাসে ?

আশ্চর্য হতাম এই ভাবনাতেই

তারপরও আমি মনে হয় দেখতে ভুল করিনি

তুমিতো আমার দিকেই তাকিয়ে থাকো

উপরে উপরে দেখে কি বুঝলে?
নারিকেলের ভিতরটাও কি শক্ত কঠিন?
অবিরত তরল ঝর্না ঝরে
কঠিন পাহাড়ের বুক করে বিদীর্ণ।
আগুনের লাল গোলা দিবাকর;
পোড়ানোর মৌলিক সত্ত্ব,
ভুলে যাও কিভাবে বলো?
তার বুকেই নিহিত জীবনের অস্তিত্ব।
সুনামি দেখেই বদনামি কর
সমুদ্রকে দাও অভিশাপ লানত,
সমুদ্রের বুক চিড়ে নতুন দ্বীপ;
নয়া আবাসের নেয়ামত।
দুই

কাগজ আমার রাতের সাথী
দিনের সাথী মনের ছন্দ ,
সুখ দুঃখের সাথী তো অনেক দূরে
তাকেই বলি মনের কথা
সে আমার জলিল ভাই
সে-ই আমার অতি প্রিয় বন্ধু ।

রাতের আঁধারে রিং করি তাই
তার-ই মোমাইল ফোনে ,
কাব্য শোনাই একের পর এক
পৌছে যখন তারই কোন এক কানে

মুখ তো নয় …মেল ট্রেন চলছে..চলছে ….
শুনে শুনে মাথা ব্যথা,মন প্রাণ টলছে ।
কখনও না কখনও মাথা ব্যথা আমেদের সকলেরই হয়েছে আর কোনও কোনও ক্ষেত্রে এটা নিয়মিত ব্যাধি । প্রায় প্রত্যেক সংসারের খুটিনাটি ওষুধের মধ্যে ,এই সমাস্যা সমাধানের জন্য আসপিরিন বলতে

যা আমি বুঝতে চাই তাই আমি বুঝতে পারি না, আমায় নিয়ে যায় অচেনা দিগন্তে;
যে অচেনাকে চিনবো বলে চেয়ে থাকি চোখ মেলে, দৃষ্টি নিয়ে যায় মরুর প্রান্তে,
যেখানে মরুচিকার দৃশ্যায়নে পথ হারায় পথিক, আমিও সেই পথে তাকে বুঝতে।

ভালবাসা

তুমি মোর প্রিয়া হবে, রাণী ?
তোমার তরে দিয়ে দেব এ জীবন খানি।
বুকের এ ছোট্ট ঘরে
চিরতরে
তুমি থাকবে এতটুকু জানি,
তুমি মোর প্রিয়া হবে, রাণী ?

আমার সমস্ত দেহ কায়, সত্তায়
দিবা নিশি শুধু বলে যায়
তোমার ওই নাম
অভিরাম
তোমার বিরহে রক্তাক্ত অন্তরখানি,
তুমি মোর প্রিয়া হবে, রাণী

শুভ্র নীলে হেমন্ত যেন দাগ টেনেছে,
বেলা শেষে শিশির ঝরার মাদকতায়, আবছা আঁধার করে নিমন্ত্রণ
ছুয়ে যেতে চায় সাঁঝ লালিমায়, উত্তরের হালকা হিমেল বায়
সজনে পাতায় হাওয়ার কাঁপন ফড়িং ডানা গায়।

ঝাঁক বাঁধা শালিক দলে,
কিচির মিচির গানে, উনুন চালে উঠছে ধুঁয়া সাঁঝ ঘনালে পরে
চাল

বলে যায়নি সে কোন পথে যাবে
তখন তার কাঁধে ঝুলানো ব্যাগ ছিল
চোখে চশমা, হাতে মোবাইলটা ধরে,
ফতুয়ার বুক পকেটে ছিল নীল কলম,
আকাশী রঙ্গের ফতোয়ার বেশ উজ্জ্বল লাগছিল তাকে;
ঠোঁট একটু খোলা ছিল, ঈষৎ হাসি মুখে,
প্রখর রোদ মাথায় নিয়ে সে হাঁটা ধরে
উঁচু নিচু পথ

go_top