আমি এক সময়
মানুষের ভাগ্য গণনায় পারদর্শী ছিলাম
এ কথা আমার নিজের নয়
কাছের মানুষের বলা ,
কি করব মাহাবুব দিব কি চিঠি পত্র ঐ মেয়েকে
না কি ভাঙ্গবো ঠ্যাং সেই ছেলেটির
দিবা রাত্রি যাদের সাথে হয় পথো চলা ।
যাহাই বলতাম ভাল কিংবা মন্দ
কখন ও আমার
জীবন ঘূর্ণ্যমান–এমনটাই তো জীবন–যেমনটি পৃথিবী ঘোরে–
ফেলে আসা,দূরে সরে যাওয়া কথা,ক্রমশ আরও আরও দূরে চলে যায় শূন্য
কুয়াশার ভিড়…
এ হিম পাতের রাতে উষ্ণতা কোথায় ?–বাষ্প শ্বাসের বিবর্ণ টুকরো দুঃখ,
ঝরাপাতা,বৃষ্টি ঝরার মত তোমার মুখ
যেন ফুরিয়ে গেল ভালবাসা !
দেহ সৌষ্ঠব ছুঁয়ে থাকে সব ঐশ্বর্যের খোলা দ্বার,মানিক ঔজ্জ্বল্য–মুখ
ইষৎ উষ্ণ মধ্যান্যের পর
ক্ষন বৈকাল পেরিয়ে আসে
কবোষ্ণ রাত্রির গহ্বর।
সুচিত্রা আধারের গাযে
ঢলে পরে থেমে যায়
যত উৎসব কবিতার।
তারপর রাশি রাশি কোয়াশায়
অবিশ্রাম মিশে যায়
আজি আমার অমর বাংলা
প্রাণ বেঁধেছে সুরের টানে।
স্বপ্ন ছুটে আজও বাংলার সনে
ভাবনার বাসা বাঁধে বাংলার দানে।
মায়ের মুখের মধুর হাসি
আজও বাংলায় ফুটে,
রাখালের বাঁশির সুর
আজও বাংলায় জোটে।
জোৎস্না রাতের প্রিয়ার মন
আজও বাংলার গানে ভেজে,
কুয়াশা ভেজা ঘাসে
আজও বাংলার ছবি ভাসে।
আজও
প্রভাতে জাগি বাংলা গানে
ছুটে চলি বাংলার