Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমি এক সময়
মানুষের ভাগ্য গণনায় পারদর্শী ছিলাম
এ কথা আমার নিজের নয়
কাছের মানুষের বলা ,
কি করব মাহাবুব দিব কি চিঠি পত্র ঐ মেয়েকে
না কি ভাঙ্গবো ঠ্যাং সেই ছেলেটির
দিবা রাত্রি যাদের সাথে হয় পথো চলা ।

যাহাই বলতাম ভাল কিংবা মন্দ
কখন ও আমার

“ডলি” কে যে ভাবে বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম পদ্ধতিতে CLONING(কপি) করে উৎপাদন করলেন। ২০ তম পর্ব।

DOLLY (SHIP)

চিত্র- ১, Sir Ian Wilmut ও তাদের কৃত্রিম উপায়ে উৎপাদিত ডলি ( স্ত্রী ভেড়া)

জন্ম-৭ই জুলাই, ১৯৪৪, Hampton Lucy, England,(EMBRYOLOGIST).

এই পর্বটি ভাল ভাবে বুঝার জন্য ১৫ তম

জীবন ঘূর্ণ্যমান–এমনটাই তো জীবন–যেমনটি পৃথিবী ঘোরে–

ফেলে আসা,দূরে সরে যাওয়া কথা,ক্রমশ আরও আরও দূরে চলে যায় শূন্য

কুয়াশার ভিড়…

 

এ হিম পাতের রাতে উষ্ণতা কোথায় ?–বাষ্প শ্বাসের বিবর্ণ টুকরো দুঃখ,

ঝরাপাতা,বৃষ্টি ঝরার মত তোমার মুখ

যেন ফুরিয়ে গেল ভালবাসা !

দেহ সৌষ্ঠব ছুঁয়ে থাকে সব ঐশ্বর্যের খোলা দ্বার,মানিক ঔজ্জ্বল্য–মুখ

ফুলির মায়ের কথা তোরা

কেহ বলিসনা ভা ই,

কাঁচা বয়স স্বামী হারা

দুঃখের তো সীমা না ই ।

ছোট ছোট বাঁচ্চা দুটি

সদাই কান্না করে,

ক্ষিধের জ্বালায় কাঁদছে তারা

খাবার নেই যে ঘরে ।

ভিটে ছাড়া জায়গা জমি

রেখে যায়নি কিছু,

স্বামী মরার পরেই কতক

লোক নিল তার পিছু ।

শান্তনা দিতে

ইষৎ উষ্ণ মধ্যান্যের পর

ক্ষন বৈকাল পেরিয়ে আসে

কবোষ্ণ রাত্রির গহ্বর।

সুচিত্রা আধারের গাযে

ঢলে পরে থেমে যায়

যত উৎসব কবিতার।

তারপর রাশি রাশি কোয়াশায়

অবিশ্রাম মিশে যায়

নির্বাচিতা একজন
আমার প্রিয় উপজেলাবাসী ভাইবোনেরা ; আপনারা আমার সালাম নিবেন । আমি আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচন করতে যাচ্ছি । আপনারা ভাববেন , কেন এবং আমার স্বার্থ-ই বা কি ! এ-সমস্ত বলার জন্য-ই এই জনসভা । আপনাদের এই

আজি আমার অমর বাংলা
প্রাণ বেঁধেছে সুরের টানে।
স্বপ্ন ছুটে আজও বাংলার সনে
ভাবনার বাসা বাঁধে বাংলার দানে।

মায়ের মুখের মধুর হাসি
আজও বাংলায় ফুটে,
রাখালের বাঁশির সুর
আজও বাংলায় জোটে।
জোৎস্না রাতের প্রিয়ার মন
আজও বাংলার গানে ভেজে,
কুয়াশা ভেজা ঘাসে
আজও বাংলার ছবি ভাসে।

আজও
প্রভাতে জাগি বাংলা গানে
ছুটে চলি বাংলার

এই তো বেশ আছি !

ফুটো ডিঙ্গি তরী প্রবল কল্লোল উত্তাল
বিনা পাল কূলহীন ডুবো ডুবো বেসামাল ;
জল ভরো ভরো নেই সেচ পাত্র
নিরুপায়!আছে ভঙ্গুর বৈঠা মাত্র ।

এই বুঝি ডুবে যাচ্ছি !

গাঙ্গ ভাঙ্গন হেরিছ?শ্রবণ করিছ নৃশ্বংস ধ্বনি ?
অজুত তটিনী এ বক্ষে বহমান অহন

আনমনে দাঁড়িয়েছিলাম ধুলি উড়া পথের বাঁকে,
স্তব্ধ ছিলাম,
মানুষের আনাগোনা দেখার ছলে ভাবনার অতলে ডুব
শুধু আমিই ছিলাম না আমাতে..
হয়তোবা বেশ খানিকটা সময় পেরিয়েছে
একাকিত্বের ওই প্রহরে;
কোন কিছুর মাঝেই আমি নেই বা
প্রস্তুত ছিলাম না মোটেও
অকষ্মাৎ শো শো ধুলি ঝড় শুরু,
এত্ত গুলি ধুলি এসে দুচোখে

চন্দ্রা দেরি না করে তৎক্ষণাৎ বলে-একটান একটান করেই তো অভ্যাসটা হয়ে যায়।
অবশেষে মিলা হাল ছেড়ে বলে-আচ্ছা খুকি,তোমার খেতে হবে না।তুমি বসে বসে ফিটার খাও।
এমন সময় নীলিমা হেসে উঠে।মিলা কিছুটা বিস্মিত হয়ে বলে-একটু পরে চন্দ্রা যে একটা বাঁশ খাবে,তাই ভেবে মজা

go_top