Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমার ছোট্ট বাবুটা

বয়স নয় মাস হলেও

পাকামোটা অনেক বেশী

অনেক ভয় তাকে নিয়ে আমার

খেয়াল রাখতে রাখতেই যায় সারাবেলা

তবুও ধুলোয় লুটোপটি করে

মুক্ত আকাশের নীচে

ছেড়ে দেই অতি বিশ্বস্ত ধরনীর বুকে ।

কাজের ফাকেঁও দূর থেকে তাকিয়ে

ডায়েরীর পাতা থেকে

শুনছি কিছু পুরানো প্রিয় গান

ওগো আজ কিছু তো নাই

বিদায় নেওয়ার আগে

তোমারি সুরে গাওয়া

এ গান খানি রেখে যাই।

 

তুমি বললে: মানি কি এসব

বিদায় মানি

বলতে চাও কি শুনি।

 

আমার উত্তর

এ গান নহে সত্যি

নহে জীবনের কথা।

 

তুমি বললে বিদায় দুঃখ বা কোন

ভারী জিনিসে তোমায়

আর

কথা শুধু আছে জানা
জীহূজুর জাহাপনা,
নীতি হীনের আনাগোনা
বিবেকহীন দল কানা
সত্য বলা আছে মানা।
দেশ আজ পুড়ছে
ছাঁই হয়ে উড়ছে ।
করে যত রাজনীতি দ্ব্ন্দ
এক চোখ সচেত্নে করে রাখে বন্ধ ।
দেখেও করে নাদেখার ভান
দল বড় নেতা তার প্রাণ

সবি সহি সবি খাঁটি যাকে আমার পছন্দ।

বায়াত নিয়েছি যার মনের-নয় কিছু তার মন্দ।

চোখ বুজেছি-মেনেছি তাকে;তার কথাতেই ঈমান।

তার কথাই শাশ্বত সত্য তার কথাই প্রমাণ।

 

অন্ধভক্তিতে কুঁজো যুক্তি-যুক্তিকে করে গতিহীন।

চোরাবালিতে ডুবেছে পা-নিয়তি বাজায় বীণ।

বন্ধ রাখে যুক্তির খাতা ভক্তির চোরাবালি।

পীরের আদেশ মান্য করে মুরিদের

নারী আজ আর অতীতের মতো নেই
বুঝতে শিখেছে নিজেকে নিয়ে
নিজেকে নিয়ে ভাবে অনায়াসে ,
ভালবাসার নাম করিয়া
মিথ্যে অভিনয়ে  ভোলায় পুরুষ
পায় কি পুরুষ প্রতিদান অবশেষে ।

নারী শুধু নিতেই জানে…
দিতে জানে দেখিনী এমন একজন ,
কাছাকাছি এসেছে অনেকেই
দেখেছি তাদের ভাবিয়া আপনজন ।

যতো পেয়েছি সুখের পরশ
দুঃখ

মুন্নী
মোঃ ওবায়দুল ইসলাম।

তুমি কতো সুন্দর সে কথা কেমন করে বলি আমি
এযে সেইরুপ যা লুকিয়ে রেখেছে অন্তর্যামী।
কি করে বলব তোমায় ওহে নাজমুন নাহারমুন্নী,
রক্তিম তোমার কপোল, মায়াবি চোখ,ওষ্ঠাধর – গোলাপ তেম্নি।

মনের ব্যালকনিতে তোমার ছবি,তুমি নিশি রাজ্যের রাণী,
সুখে তুমি, দু:খে তুমি, তুমি আমার

গল্পটা আমার বাবার কাছে শুনেছি। তাঁর জবানিতেই লিখছিঃ

১৯২৯ সালে আমার জন্ম। আমাদের একটা পাখড়া ঘোড়া ছিল। তখন ভালো রাস্তা-ঘাট ছিল না। কিন্তু আমার বাপজান-কে দূর-দূরান্তরে যেতে হতো। তাই তিনি ঘোড়ায় চলাফেরা করতেন। আমাদের ঘোড়ার সম্বন্ধে একটা সুন্দর গল্প আছে। গল্পটা

আমি অতীতকে সঙ্গী করে বাঁচব
নির্জন নিঃশব্দে বুক ফেটে কাঁদব ;
নহে তোমাকে পাবার আকাংখায়
কি সুন্দরভাবে ভুলেছ আমায় !

এক সংগে চলেছি দীর্ঘ সময়
দুটি মন করেছি বিনিময় ;
সাধনা সংগ্রাম করেছি কত
এটা কি ভুলে যাওয়ার মতো ?

পারিনি কিছুতেই ভুলতে
তুমি কিন্তু ভুলেছ মুহুর্তে ;
ময়নার সনে

সে আমারে ডাকে বহু দূর থেকে
অদৃশ্যের ওপারে
জন্মান্তরের সীমানায়

কত শত লক্ষ সৌর-চৌম্বকের মতো
অতীতের কাল থেকে
সে আমারে টানে

প্রতিবার আমি তাই
মহাকাশে ছুটে যাই
অস্থির হয়ে হায়
খুঁজে ফিরি তারে
সময়ের চোরাবালিতে

জেগেছে উদাস রঙে গড়া ঘড়ি
এসেছে ফাগুন ফুলেরও ডালা ভরি।

ভেঙ্গেছে ঘুম পাখিদের গানে
হৃদয়ের সুর মেতেছে প্রাণে।

আশার পথে আজ নিরাশার বাণ
সবুজের রণে তারে ছুটায়ে আন।

বিবাগী হয়ে ফুল-পাখিরে দেখিবার চাই
মনের গহীনে হৃদয়ের রাণীটা সাজাইবার যাই।

go_top