Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

 

আকাশের দিকে তাকালে আমি

হারিয়ে যায় নীলের সমূদ্রে

চর্তুদশী চন্দ্রিমা হয়ে যায় তোমার মুখের মতন

সমূদ্রের দিকে তাকালে-

হারিয়ে যায় তরলের অতলে

গভীর থেকে গভীরে

সীমাহীন অতল সমুদ্রে…..

মরুভূমির সীমাহীন ধূ ধূ বালির প্রান্তরের দিকে

সাহস পায় না তাকাতে

এইখানে, রমনার বটমূলে,

কৃষ্ণচূড়ার ফুলে ফুলে –

মায়ের ভাষায়,

তোমার আমার নিজের ভাষায়-

বাংলা ভাষায়,

একটি নির্দিষ্ট দিবসকে কেন্দ্র করে

বছর ঘুরে, ফি বছরে, বারে বারে আসে ফিরে,

একুশে ফেব্রূয়ারী।

এদিন, এদেশ ও এদেশের মানুষ এবং আর সবকে নিয়ে

কবিতা পড়া হয়, গান গাওয়া হয়,

ভাবতে মন্দ লাগে না।

কিন্তু কেন

এভাবে পোড়াও কেনো…..
…………………………. কাজী ফাতেমা ছবি
===========================
কথায় পোড়াও, চোখে পোড়াও
হালকা ঝড়ো হাওয়ায় উড়াও,
পোড়াও ধিকিধিকি অনলে
পুড়তে পুড়তে কষ্টের অতলে।
পুড়ি ড্রিল আগুনে…
পুড়ে অন্তর দুলকি
দেহ পোড়ায়, মন পোড়ায়
সর্বাঙ্গে ঝরে আগুনের ফুলকি…
কি আগুনে পোড়াও তুমি!
তেজ নাই উত্তাপে,
দেহে সয়, মনে সয়
চোখে জল ঝরে সন্তাপে।
নত হই সুখের

গর্বিত মুখ

————

তোমার মুখ দেখছিলুম সে দিন

সূর্য দীপ্ত তেজ ফেটে পড়ছিলো,

অগ্নি স্ফুলিঙ্গ বের হচ্ছিল সে মুখ থেকে,

বিকৃত নয় তাই বলে,

উদ্ভাসিত ।

উজ্জল জ্বালা মুখ,

সূর্য যেমন বিকিরণ করে তাপ,

মৃয়মান হয় না কখনও ।

জ্বলন্ত বারুদ ছিল সকলের নাভিমূলে,

যেন গলিত উত্তপ্ত লাভা নির্গমন

চলছিল সমস্বরে ।

হায়ানেরা

অনেকক্ষন ধরে হাটছেন আবরার সাহেব। অফিস শেষে রাস্তার সামনে গেটটা ধরে দাড়িয়ে থাকলেন কিছুক্ষন।আশেপাশে কোন রিকশা বা ট্যাক্সি আজকে দেখতে পাচ্ছেননা। আজকের হরতাল টা সবাই বেশ সিরিয়াসলী নিয়েছে।হাতে গোনা দূই একজন রিকসা ওয়ালা দেখা যাচ্ছে।খুব সতর্কভাবে চালিয়ে যাচ্ছে।প্যাসেনজার যেমন তাতে

আমিরাতে দুই হাজার বছর–

আইনের পর আইন–ভিনদেশিদের জন্যে প্রতিদিন একটার চেয়ে একটা কঠিন করে করে নতুন নতুন আইন জারি করা হচ্ছে! এবং এ আইনের বেড়িতে আবদ্ধ করতে করতে করতে ভিনদেশিদের অবস্থিতি এমন দুর্বিষহ করে তুলেছে জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ফাঁসির কারাবাস অনুভব

তুচ্ছ জিনিস

যা আমরা ফেলে দেই

অপ্রয়োজনীয় ভেবে,

বা বাড়তি জিনিস ভেবে

তাই প্রয়োজনীয়,

একটি কালিহীন কলমও….

পারে আপনাকে পরিস্ফুটিত করতে

অথবা এক টুকরো কাগজ

শিল্পের ছোঁয়ায়

মনের মমতায়……

এগিয়ে নিতে সাফল্যের সীমানায়

 

তুচ্ছ জিনিস

যা আমরা

বদ্ধ শব্দ আছে–আটকে থাকে কণ্ঠ গহ্বর স্তব্ধতা

কথার কত সৃজন ঢাকা থাকে দেখো–

মুক স্থিরতা ধরে আছে অনন্ত কাহিনী–

স্তব্ধ রাত,বোবা পংতির পাঁজর গাঁথায় দেখো

তোমার কথাও থাকবে লেখা

অনন্ত শুয়ে আছে–অলঙ্ঘ্য পাহাড় ব্যোম পর্বত শৃঙ্খলায়–

চুপ,শুধু কি নিশ্চুপ ঘন স্তব্ধতা!

নাকি এখনি নীরবতা ভাঙবে?

তোমার মনন ভেঙে

কৃষ্ণগহ্বরের অসীম ক্ষুধা।

যেন জনম ভুখা।

এক লোকমা ভোজ গ্রহ-নক্ষত্র।

সাদা তাহার অরুচির ফর্দ।

 

সর্বভুখ রাক্ষুসে খাদক।

আপন ছায়ারও চোষক।

কে জানে কতদূর তার উদরের ঠিকানা?

নিজের কাছে তার নিজেরই অজানা।

 

তার রাক্ষুসে মুখে লাগাম বাঁধিবে কোন্‌ সেয়ান?

তুষ্টির সীমা তার যে অফুরান।

সময়ের তালে ছুটছে তার ক্ষুধার গতি।

কে টানিবে

অবশেষে সাধনা পুর্ন হল আজ,

অনেক খুঁজে খুঁজে তোমায় আজ পেয়েছি।

আমার সামনের টেবিলেই কফির কাপে

ঠোঁটের আলতো ছোঁয়া দিচ্ছ তুমি।

মাঝে মাঝে বাঁকা চোখে তাকাচ্ছ আমার দিকে।

 

তোমার টেবিলে গিয়ে একটা চেয়ার টেনে বসলাম।

তোমার চোখে উৎসুক ভাব।

আমি কোন ভনিতা না করে তোমার চুলের ক্লিপটাকে

তোমার

go_top