Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মেঘনা নদী পাড়ি দিতে বসে আছি প্রতীক্ষায়

যদি তুমি থাকতে আমার সাথে

তাহলে ছোট এক স্পিডবোট নিয়ে

শান্ত নদীর তীর ঘেঁষে বয়ে চলতাম দুর দিগন্তের কাছে

এক শান্ত নির্জনে ।

 

ধূ-ধূ প্রান্তরে একমাত্র বৃক্ষে দুটি পাখি ছোট একটা নীড়ে

যেভাবে মুখোমুখি বসে থাকে

সেভাবে স্পিডবোটে নীড় বাঁধতাম

বিয়ে বাড়ি

—————–

তাকদু মাদুম বাদ্য বাজে

বিয়ে বাড়ির ধুম

লোকে লোকে  লোকারণ্য

নেইকো কারও ঘুম ।

কেউবা বাটে হলুদ মরিচ

কেউবা কাটে মাছ

ফুর্তিতে কেউবা টই টম্বুর

কারোর সর্বনাস ।

খাটছে যারা খাটছেই তারা

বিশ্রাম তাদের নেই

বাবু সেজে ঘুরছে কেহ

কর্তা যেন সেই ।

কেউবা দেখ কনে সাজায়

কেউবা সাজায় ঘর

কেউ দেখ ঐ

আমাদের পাড়ায় মোড়ের মাথায় একটা বাসস্ট্যাণ্ড আছে। বছর কয়েক আগে রিকশায় মাইক লাগিয়ে ঘুরে ঘুরে ঘোষণা করা হল যে মোড় দিয়ে বাস যাবে। একখানা বাসস্ট্যাণ্ড বানানো হল। ঘটা করে উদ্বোধনও হল। সবাই খুব খুশী, বাস ধরতে আর বেশী দূরে যেতে

ফেব্রুয়ারীর একুশ
মনে যোগায় শক্তি
মাতৃভাষা বাংলা আমার
মনে অটল ভক্তি ।

ভাই হারানোর শোকে
কান্না আছে বুক ফাটা
একুশের সকালে তাই
ফুল নিয়ে খালি পায়ে হাঁটা ।

একুশ আমার বুকের মাঝে
অশান্ত এক নদী
সাতার কাটি সেই নদীতে
তাইতো নিরবধি ।

নদীর দুকূল বেয়ে
নামে বর্ষা যেমন
বাধভাঙ্গা জোয়ারের মতই
বাংলা ভাষা তেমন ।

কোটি

হিংসে থাকে জমাট বেঁধে চোখের ভাঁজে ভাঁজে,
হিংসে থাকে রোজ প্রভাতে কুসুম কিরণ সাজে।
হিংসে জাগে পাখির সুরে গাইতে চাওয়ার আশে,
হিংসে জাগে শিউলী ঝরা পথে সুবাসেরই পাশে।
হিংসে জাগে ক্লান্ত দুপুর ছায়া বটের তলে,
হিংসে জাগে ঘাস ফড়িংয়ের ঘাসের দোলার দলে।

হিংসে জাগুক ফুলের রেণুর

চতুর্দশ পর্ব
(পনের)
এখন জ্যেষ্ঠ মাস। তিমির ক’দিনের জন্য বাড়ী এসেছে। এতক্ষন পর্যন্ত বাবার পাশে বসতে হয়েছে। ঘন ঘন দীর্ঘশ্বাস পড়ছিল জগদীশ বাবুর। ধীরে ধীরে জিজ্ঞাসা করছিল-ঢাকায় যে পরীক্ষা দিতে গেলি তার কি হলো।
– কোন খবর পায়নি বাবা।
– এক কাজ করলে কেমন হয়।
– কি কাজ

পূর্ব প্রকাশের পর

নীল আর বর্ষা এসেছে সুন্দর বনে বেড়াতে।যদিও নীলের মা কিছুতে ই রাজী ছিলেননা বিপদজনক জায়গায় বউকে যেতে দিতে।বিশেষ করে এই সময় বর্ষার বেড রেষ্ট এর পক্ষপাতী ছিলেন।

নীল এই সময় মেয়েকে যত কম সম্ভব বের হলে ভাল।আমরা এসব মানছি।

আমার কাছে সময় হল টিকটিকি,
প্রজাপতি সদৃশ কাছের মানুষ গুলোকে জিভ বাড়িয়ে গিলে ফেলে – অতি সন্তর্পণে ;
কিংবা সময় হল সেই ভোরের প্রথম কিরণ,
শিউলি হয়ে ফুটে থাকা প্রিয়জনেরা যার ছোঁয়ায় পাল্লা দিয়ে ঝরে পড়ে –
একে একে টপাটপ ;
আমি শুধুই সাধারণ এক

-বাবা আমাকে একটা হাঁস ধরে দাও না?আমার হাঁস ছুতে বেশ ইচ্ছে করছে।
সুশীল পুকুরে নেমে চুপিচুপি হাঁসের পেছনে ছুটল।হাঁসগুলো বেশ চালাক।ধরার আগে নাগালের বাইরে চলে গেছে।কিন্তু তাকে যে হাঁস ধরতেই হবে।আজ মেয়ের বিয়ে,মেয়ে হাঁস ছুতে চেয়েছে,হাঁস না ধরে কিছুতেই পুকুর হতে

পড়েছো আমার চিঠি খানি,
নাকি ফেলে দিয়েছো ছিঁড়ে?
নামটি আমার আছে তো মনে-
শত মানষের ভীরে?
আজ বহু বছর পরে
বড় জানতে ইচ্ছে করে
কেমন আছ, তোমার আপন সংসারে,
আজও জানতে ইচ্ছে করে,
আমায় কি তোমার একটুও মনে পড়ে?
সে দিন বলেছিলে মোরে-
তোমায় ভালোবাসি।
মুখে মায়ার ছোয়া কী মিষ্টি ছিল

go_top