রবীন্দ্র নজরুল সাহিত্যের আলোকে সমাজ কে সঠিক দিক নির্দেশনা
কারার ওই লৌহ কপাট
ভেঙ্গে ফেল কর রে লোপাট
রক্ত জমাট পাষান পুরীর
ওরে ও তরু নিশান
ভাঙ্গা তর প্রলয় নিশান
………………………..
ওরে ও পাগলা ভোলা
..হা হা পায় যে হাসি
যত সব বন্ধী শালায় আগুন জালা
আগুন জালা
(নজরুল এর ভাঙ্গার গান কবিতা থেকে )
এই শিকল পরা ছল মোদের
এই শিকল পরা ছল
এই শিকল দিয়ে শিকল তোদের
করবে রে বিকল
উদয়ের পথে শুনি কার বাণী
ওরে ভয় নাই আর ভয় নাই
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান
ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই
(রবীন্দ্রনাথ এর সঞ্চয়িতা থেকে )
নজরুল এর কারার এই লৌহ কপাট কবিতা টা শুনলে শরীর মনে এক অদ্ভূত জাগরণ আসে। মনে হয় এখনি অস্র সস্র নিয়ে যত সব অন্যায় আর অনিয়ম এর মোকাবিলা করি ।নজরুল এর কবিতা থেকে আমরা শিখি স্বাধীনতার কথা, কোনো অন্যায়ের সাথে আপস না করার কথা, আমরা শিখি অন্যায়ের প্রতিবাদ করার কথা রবীন্দ্র নাথ এর কবিতায় আছে তাগের কথা মহিমার কথা, আপনজনের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার কথা । কবিতা এবং সাহিত্যে এধরনের জাগরণের বাণী থাকা উচিত যাতে যাতে যুগে যুগে মানুষ সততা ও নাযের আলোকে আমরা পথ চলতে শিখি । আমরা যেন অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শিখি. আমরা অন্যায় কে কঠিন হস্তে দমন করব এটা ঠিক তাই বলে অন্নায়্কারীকে সম্ভব হলে ভালবাসা দিয়ে সঠিক পথে ফিরিয়ে নিয়ে আসব এবং তাকে আরেকবার নুতুন আলোতে বাচার সুযোগ দিব। রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুল এর কবিতা থেকে আমি তেমন ই আলোকে চলে অনুপ্রেরণা পাই এবং আমি এটা আশা করি আমাদের যারা কবি সাহিত্যিক আছেন তেমন ই আলোকে চলে অনুপ্রেরণায় তারা ও যেন রবীন্দ্র নজরুল সাহিত্যের আলোকে সমাজ কে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতে পারেন।