এই ব্লগটা চালু করা হয়েছিল সাহিত্যের জন্য। আমি যতদুর জানি। অনেকে কমেন্ট করেছে হয়তো একদিন এই চলন্তিকাই দেশের সকল লেখকদের জন্য তীর্থস্থান হবে। আমিও সেদিন সেই আশাই করেছিলাম। সব পোস্টগুলো ছিল সাহিত্য কেন্দ্রীক। সম্পাদকের চিরকুটে স্পস্ট করে লেখা আছে ”
মহাবিজ্ঞানী তিতি আকাশের দিকে তাকিয়ে আছেন।
পূর্ণিমার চাঁদ দেখছেন।একটি অসাধারণ পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
হঠাৎ তার মনে দুই একটা কবিতার লাইন সৃষ্টি হচ্ছে,এমন সময় পিএস আসল।
মুখে এক ঝলক হাসি।বলল-স্যার,কেমন আছেন?
মহাবিজ্ঞানী তিতি যে মহাবিরক্ত তা তার মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝা যাচ্ছে।তিতি বললেন-বলে ফেল
-স্যার বাংলাদেশ
সকাল দুপুর রাতি
হচ্ছে হাতা হাতি।
আমার সাথে নজরল
আর রবীন্দ্রনাথের ভারী।
হাতের ধাক্কায় পড়িয়াছে
আজ নজরুল এর ছাতি
আর বিশ্বকবি
রবীন্দ্রনাথের লাঠি।
কালজয়ী সাহিত্যিক
আমি একাধারে _____
যে আছে ভাবের ঘোরে
হুমায়ুন শরৎ শীর্ষেন্দু বাণী বসু
যাদের লিখনী তে
প্রকৃতি আলোকিত।
আমি হচ্ছি সে ই _
চুরি করিয়া আনি যত
তাদের আবেগ তাদের
গাজীরচটের পূর্ব পাড়ার
হাজী সাহেবের পোলায়,
হিন্দিতে গান গাইয়া
সেলিরে সে ভোলায় ।
হাজী সাহেবের পাঁজি পোলায়
ইটিস পিটিস করে,
নির্জনে পেয়ে দ্যাখা
সেলিরে আনলো ধরে ।
হাজী সাহেবের পোলার লগে
লটর পটর কইরা…,
পালাইছিল নাকি একবার
আনল তাঁরে বাপ ভাই মিলে ধইরা …।দুই সংসারের ইজ্জতে যে…
পড়লো টানাটানি,
গাজীর চটের দুই পাড়াতে
রটলো কানাকানি
তুমি যদি যাও হারিয়ে
কালো মেঘের বুকে,
সূর্য হয়ে খুঁজবো তোমায়
আলোর দীপ জ্বেলে।
তুমি যদি যাও হারিয়ে
জল তরঙ্গের দেশে,
খুঁজবো আমি সাগর বক্ষে
মৎস্য মানব বেশে।
ভিন গ্রহেতে আছ তুমি
খবর যদি পাই,
রকেট চড়ে ভিনগ্রহেতে
খুঁজতে যাবো তাই।
যাও হারিয়ে যদি তুমি
তপ্ত বালির বুকে,
খুঁজবো আমি ঘাম ঝরিয়ে
বালির ডিবি খুঁড়ে।
কোন্