Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কতই তো দেখছি, শুনছি
বুঝছি। বয়সের সাথে চলতে চলতে
সময় যেন কেমন দ্রুত যাচ্ছে পাল্টে ।

মানুষে মানুষে বাড়ছে ভেদাভেদ
অন্তরে ক্রমশ:ই বাড়ায় খেদ ।

পাল্টে যাচ্ছে মানুষের ভাষা
রহস্যে ঘেরা সব, যেন সর্বনাশা ।

মানুষ গুলো সব মুখোশধারী
দেখে যাই মুখোশ পড়ে চলছে সারি সারি ।

ভাষা নকল,

আমার মাতৃভাষা বাংলা । গর্বের সাথে বলতে পারি যাদের ত্যাগ আমাদের এ বাংলা ভাষাকে এনে দিয়েছিলো তারা আমাদেরই এ বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান । যে বীর সন্তানেরা বাংলা ভাষার জন্য তৎকালিন পাকিস্তানিদের উপর নিজেদের অবস্থান সুস্পষ্ট করে আত্নাহুতি দিয়েছিলেন তাঁরা কেউ

কবিতারা
– মোঃ ওবায়দুল ইসলাম।

কবিতাগুলো পালিয়ে গেছে গ্রীষ্মের
চাঁদর মুড়ি দেয়া যুবকের মত। দুষ্ঠ
বালকের চিড়ের মোয়া নিয়ে ফোকলা
দাতে হাসা পালাতকের পাদচ্ছাপে।

ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে মগজের কোষ দ্বারে
দাড়ায় না জীর্ণ শীর্ণ ভিক্ষুকের মত।
অথচ কিছু দিন আগেও আসত
কান্না মেখে চোখে মুখে। বলত –

( পু্র্ব প্রকাশিতের পর )

দেখতে দেখতে এসে গেল বিয়ের দিন ক্ষণ !

যথাসময়ে যথানিয়মে বউ সেজে ঘোমটা টেনে বসেছিল সালেহা ।

বিয়ে উপলক্ষে বেশ অনেক খরচই করেছিল সুরুজ মিঞা । একে তার পয়সার কমতি নেই । তার উপর শেষ বয়সে এসে কুমারী

 

তোমাকে জানি–

এই আমি–আমার ছায়া

তোমার চোখ,দিঘীর প্রতিফলন,

স্মৃতির কম্পনে জল ঢেউ,

অনন্ত এই জীবন,তুমি আমি আমরা,

অতলে দেখো অবিনাশ কিছু নেই —

হাজারও ছায়ার মাঝে আমি তুমি আমরা একাকার।

 

 

 

কিন্তু আজ হিযাব ( পর্দা) ত্যাগিয়ে নরকের খরি হচ্ছো আর অসংখ্য পুরুষদের সে পন্থের খাঁটি পথিকরুপে গড়াচ্ছো । যে পর্দা ফরজ তোমাদের সে পর্দা পালন করছে পুরুষরা । উভয়ের পোশাকের বৈসাদৃশ্যে নিশ্চিত বুঝতে সক্ষম হবে যে , পুং অপেক্ষা

আমার মনের গহীন কোণে
রাখছি যতন করে
দেবোনা কষ্ট আমি তোরে
রোদ বৃষ্টি ঝড়ে।
চোখের কাজল করে আমি
রাখবো তোরে বল
তোরে অনেক ভালোবাসি
আমার সাথে চল।
কোথায় যাবি কেনো যাবি
নাইবা জানলি তবে
করবো বিয়া আমি তোরে
জানবে লোকে সবে।।

মুক্তি   যুদ্ধের   গল্প –৬ষ্ঠ  পর্ব

সেদিন ছিল রবিবার । তারিখ কত ছিল তা আজ আর মনে নেই । তোমাদের তো আগেই বলেছি আমাদের মুক্তিযোদ্ধা কোম্পানীতে আমিই ছিলাম সবচেয়ে কনিষ্ঠ মুক্তি যোদ্ধা          তখন তো আর একথা

#আমার ‘মায়ের’ কস্তাপেড়ে
শাড়িখানি দুলছে যেথায়,
পাটশোলার বেড়া বেয়ে-
কুঁয়োর পাড়ে,
রৌদ্রশালিক টুনটুনিরা-
প্রহরান্তে সোহাগ মাখায়;
বিস্তৃত উঠোন ঘিরে-
সেদ্ধ ধানের গুচ্ছ মিছিল,
‘মায়ের’ চোখে শোকের পিরাণ,
সিক্ত যেথা অঝোর ধারায় |

# মাগো তুমি কোথা আছ ? কোন সূদুরে ?
নীল গহবর- আকাশে তারাদের ভীড়ে ?
শৈশব গেছে কবে ! তোকে

আল্লাহ এর কাছে নতজানু আজকে আমি। আজকে বলছি আমি মানুষ বা আশরাফুল মখলুকাত হয়ে জন্মেছি পৃথিবীতে এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া । ধন্যবাদ আল্লাহকে জীবন টা গিফট হিসাবে দেওয়ার জন্য। এখন মনে হছে আল্লাহ এর কাছে সবচেয়ে

go_top