Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মধুর বীণা বাজে প্রাণে
দুহাতে বুকে জড়ালে..
আত্মায় শান্তি আনে।

দিনভর প্রাণ তৃষিত
থাকলে নজরের আড়ালে
কাজ কম্ম সব বিষিত….

কর্তব্যের খাতিরে
শুন্য বুক নিয়ে
হতে হয় ঘরের বাহিরে….

মা হীন সারাবেলায়

সময় কাটে হেলাফেলায়
মত্ত থাক বুঝি দুজনে খেলায়…

খাঁ খাঁ করে অন্তর
এক সমুদ্দুর তৃষা
সময়ের গতি মন্থর…

বঞ্চিত সব আদর
আলোতে এক নদী

ক্ষণিকের রোশনি
বাসে করে বাসায় ফিরছিলাম।
তুমি এসে উঠলে বাসে;
এসে বসলে পাশে।তোমাকে দেখেই আমার ভিতরে
খেলে গেল ঢেউ;
তুমি কি আমার চেনা-জানা কেউ?

গাড়িটা ঘুরে উত্তর থেকে দক্ষিণমুখী।
আমি তাকালাম;
সূর্য পশ্চিম দিকে হেলে পড়েছে তখন।

তোমার দিকে তাকালাম,
তুমি এক পলক তাকালে
আমার চোখে চোখ পড়তেই
তুমি লজ্জায় চোখ ফিরিয়ে

মনের অজান্তে

…………জাফরপাঠান

 

পেরিয়েছি কত জলধারা–খাল–বিল–নদী–নালা

কুহক পায়ে বন–জঙ্গল–লোকালয়ের গাছপালা,

হেটেছি এবরো থেবরো–বন্ধুর–কর্দম মেঠোপথ

পেরিয়েছি গ্রান্ড ট্রাংক আর পিচঢালা রাজপথ।

 

ছনের ছাউনি–কংক্রিটের ছাদ, ছায়াতরুর নীচে

ঘুমিয়েছি সবুজাভ মখমল ঘাসের উম্মুক্ত বীচে,

কাঠের–টিনের–ইটের–সিরামিকের মৃত কুঠরে

প্রাণী আমি ঘুমিয়েছি, প্রাণহীন

দিন ফুরালেই এই দিন টুকুর,
বিষণ্ন্নতার রেশ থাকে রাতভর, জোনাক-জোনাকিরা বসে যায়
জ্যোত্স্না ডুবা রাতে সহসা তারাদের, কবিতা পাঠের জমজমাট আসর
শামুক ঘুগরির নৈশব্দের গান বেজে উঠে।

বাঁশঝাড়ের কঞ্চির ফাঁকে ফাঁকে চুঁইয়ে পরে,
নির্লিপ্ত জ্যোৎস্নার ঝিকমিক আলো,মাটির চুষে নেয়া জলের মত
দিনের বিপন্ন কাব্য উত্থানে মেঘ

 

দুই দরজা খুব কাছে

একেবারেই এপাশ ওপাশ

ধরতে গেলে এমনটা যেন

নিশ্বাসের শব্দটাও ওপাশে বাজে….

ও ঘরের হারিপাতিলের টুংটাং আওয়াজ

এ ঘরে স্বপ্নে দোলাচল

এই হল ফ্লাট বাড়ি…..।

 

জীবনবোধের সবটুকুই হয়

বাঁধা শুধু দরজাটা

তবুও যেন হাজার

ঐ সকল ললনা অধিকাংশে মুসলীম পরিবারের বটে । এদের সমন্ধে কিছু ব্যক্ত না করে অগ্রে অগ্রসর হতে পারছিনা । যদিও তা বিশাল লজ্জার ব্যাপার ।

হে মুসলীম রমনীগণ , তোমরা নিশ্চই ভুলেছ খাদিজা ,ফাতেমা , আয়েশা , আছিয়া ,

নিজেকে মনে হচ্ছে সাউন্ড এলার্ম .সারাক্ষণ আমার পাশে দিয়ে ফায়ার ব্রিগেড গাড়ি আসছে আর যাচ্ছে এইশব্দ ছাড়া আর সব শব্দ অফ .নো টিভি ফোন হিটিং আজকে ঘরটা বেশ ঠান্ডা মনে হচ্ছে .বাচ্ছা কে নিয়ে কোথায় যে যাব. পরিচিত যে

স্হান গৃহস্থের বাড়ি।কলম চাচা সাড়া রাত ঘুমাতে পারেনি।কী এক অদ্ভূত দুশ্চিন্তা তাকে গ্রাস করছে বার বার।কাউকে ঘুচিয়ে বলতে পারছে না কিছুই।চৈত্রের প্রচন্ড দাবদহে দিনের বেলায়ও ঘুমাতে না পেরে শুধু ছটফট করছে। আর এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে।দুপুর হতে না হতেই কলম

 

 

বাঁচতে হবে তাই বেঁচে আছি ।

বাঁচার তাগিদে তাই কত কি করে যাচ্ছি ।  

ঘোর অন্ধকারে একটু আলো খুঁজে বেরাচ্ছি ।

পাগলা ঘোড়াটা খেপেছে তাই আমাকে তাড়িয়ে বেরাচ্ছে ।

 

ফেলে আসা দিনগুলো আমায় হাঁপিয়ে তুলছে

(এক)

জেনে শুনেও জব্বার মিয়া ওবেলাটা চুপচাপ ছিল। কারণ, ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে যদি ব্যাপারটা ছড়িয়ে পড়ে এবং ঘটনান্তরে যদি কুলিয়ে উঠতে না পারে; তবে মেয়ের ঘর-সংসার করাটা আর হবে না। যেহেতু মেয়ের বিয়ে দেওয়ার ছ’মাসই অতিবাহিত হয়নি। অভাবি সংসারের শেষ সম্বলটুকু

go_top