Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

তুমি এক প্রচণ্ড মায়াবী নীল

সাগরের অথৈ জল, নদীর স্রোত

তুমি সাদা মেঘের এক অসম্ভব ভাললাগা।

আমি বিশ্বাসী, আমার এ নিস্পাপ প্রাণ

অনিদ্রায় কাতর, অপেক্ষমান, পিপাসিত।  

তুমি বৃষ্টিতে ভেজা এক নতুন

সুগন্ধি রজনীগন্ধা।

আমি সাহসী, আমার এ

জান  ঝুমু  ?  বললো  সেদিন

ছোট্ট খুকী  নুরি ,

চাঁদ মামার   দেশেতে  নাকি

রয়   এক  সাদা  বুড়ি ।

ঘেটর   ঘেটর  সূতা   কাটে

বানায়   সুন্দর   জামা ,

সে   কথা ই  বলছিল   সেদিন

আমার   বড়   মামা ।

মামা   বলে

( কবিতাটি কলকাতার মিতা চ্যাটার্জী স্বরণে লেখা )
*******************************

কি করে থাকি বলো ভালো
ঘর থেকে পারিনা বাহিরে যেতে,
রাজনৈতিক দুই দল;তাঁদের স্বার্থে
অনাকাঙ্ক্ষিত নেশায় আছে মেতে ।

গাড়ী বাড়ী ভাঙ্গছে ওরা…
ইটের মতো করে জ্বালাও পোড়া…
মারছে পথো শিশু,
মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে বলেন…
দেশ জাতীকে রক্ষা করেন…
হয়ে খ্রিষ্টান যিশু

দেশের সর্বোচ্চ আদালতকক্ষ । শেষ রায়ের অপেক্ষা । আগে  হাইকোর্টে রায়  হয়েছে চাকরী রক্ষার  কোন সুযোগ নাই তার । আপীল করা হয়েছিল , আজ সেই আপীলের রায় ।

অন্য  অনেকের সাথে আদালতে উপস্থিত আছেন যার চাকরীর বিষয় , সেই  আজিজ ।

ওরে ঘুমাস কেন ?

চোখ খোল, দেখ  খোলা আকাশ

অন্ধকার গেছে আপন ঘরে এখন ভোরের বাতাস ।

তবে ভয় কি ? দোর খোল

বাইরে আয়

জানান দে তোর অস্তিত্ব

ক্ষরন কর যা আছে ভরাট মস্তিষ্ক

কর যুদ্ধ ঘোষনা

হাতে তুলে অলিগলি সমস্ত যাতনা ।

দে তীব্র হুংকার

ভেঙ্গে পাপ-পূন্য অহংকার

শোষনের

 

যখন তুমি একা থাকো

ঠিক তোমার বিষন্ন সময়ে

ভালোবাসার না পাওয়ায়

তখনও তুমি আমার খুব কাছে ।

তুমি কষ্ট পেয়োনা

আমার অনুপস্থিতিতে

আমি তোমার খুব কাছে……।

যখন হারিয়ে যাবে নীল বেদনায়

আমার চাহুনী তোমাকে

খুঁজে আনবে দৃষ্টির

স্বপ্ন গুলো নষ্ট দ্রোহে পুড়ে পুড়ে হয় তামা
ডানপিটে সব ইচ্ছে নিয়ে কেউ লেখেনা সুখ নামা।
নিষেধ সূতোর বোরকা পরে কঙ্কা ছোটে দূরবাঁকে
বিষলক্ষ্যর ছুরি হাতে বন-দেবিকা রং মাখে।
ফুল-ফাগুনে কোকিল ডাকে কাব্য-উতল জল বেলা
রোদ ছুয়ে দেয় চোখের মিনার ঝুম বাতাসে ঘুম খেলা।
তেঁতুল গাছে

আমি অযুগলে থাকিতে চাই জীবন ভর
অন্য হইতে রহিতে চাই একটু ভিন্নতর ;
একাকিত্ব যাতনা নরকের তুলনা বড়ই জ্বালাময়
যৌবন অনলে জ্বলিয়া পুড়িয়া কয়লা হয় যে হৃদয় ।

আমি পুড়িতেছি দ্বাদশ বছর ধরিয়া
একটি রমনীর প্রেম বুকে বুনিয়া বুনিয়া ;
তাহাতে কাহারো কিছু আসে যায়না
কাঁদেনা মোর

মায়ের আমার ” বাবা জর্দা ” দিয়া পান খাওয়ার খুব শখ !

আজই বিকালবেলা হটাৎ আমায়  ডাইকা  বললেন তার জর্দা শেষ । এখুনি আইনা  দিতে হবে ! জর্দার অভাবে দুপুর থেকে তার পান খাওয়া বন্ধ !

অগত্যা বের  হইছিলাম মার জন্য এক

অপেক্ষিত
কে গো তুমি অবেলায়
বসে আছ জানালায়;
তুমি কি গো তবে হায়
আছ কারও অপেক্ষায়?

নিষ্পলক আঁখি মেলে
আশার প্রদীপ জ্বেলে
চেয়ে আছ দূরপানে
একি গো প্রেমের টানে?

চোখ দুটো জলে ভেজা
বুঝা তো বড়ই সোজা;
কেঁদেছ তুমি তাই
কেন সে আসে নাই?

আঁখিপটে ভাসে মুখ
মনেতে বেজায় সুখ
কবে সে আসবে গো
মন হয়

go_top