Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আগষ্টে বাড়িতে ভাইয়ের বিয়েতে গিয়েছিলাম । বাচ্চা দুটো আগেই চলে আসছিল ঢাকা । অলস সময় গুলো দুই জায়গায় ভ্রম দিয়াই কাজে লাগাইছি ……. চা বাগানও ঘুরে এসেছিলাম এর আগের দিন । । অনেক দিন হতেই বণ্য প্রাণীর অভয়ারণ্যে ঘুরতে যাওয়ার

বর্ষার  বিল   করে  ঝিলি মিল

জ্যোৎস্নার  আলো  পরে,

এমন  শোভা  না  দেখে  কে উ

থাকতে  পারে ঘরে ।

দক্ষিণা  বাতাস   বিল   ছুয়ে

খোলা   জানালায়  ডুকে,

শীতল   হাওয়ার   মধুর   আমেজ

শিহরণ   জাগায়  বুকে ।

বাতাসের   ধাক্কায়  ঢেউযের  পানি

ভেঙ্গে  দেয়  

সহস্র লক্ষ যুগ ধরে অশ্রু পান করে বেঁচে আছে মানব সভ্যতা,
সহস্র লক্ষ যুগ ধরে রক্ত পান করে বেঁচে আছে মানব সভ্যতা,
তাই টিকে আছে, যা পারে নি ডায়নোসর তাই লক্ষ্যবস্তু করে
মানব হৃদয়ের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে মানব সভ্যতা।

তাই

ঠিক তখন দুপুর বারটা
পিচ ঢালা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছি
মাথার উপর গনগনে সূর্য।
আশেপাশে কেউ নেই
শুধু আমি একা
মৃদু বাতাসে দোলতেছিল গাছের পাতা।
আকাশে মেঘ ছিল না
ধবধবে নীল আকাশ,
একটি গাছের ডালে বসেছিল
কয়েকজোড়া কাক।
প্রকতির এমন শত শত আয়োজনের মধ্যে
আমার পথ চলা,
অজস্র স্বপ্নের মধ্যে সবচেয়ে বড়

১কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক
কে বলে তা বহুদূর
মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক
মানুষে সুর অসুর

মনে মনে এই লাইন গুলি আবৃত্তি করছে শফিক।দীর্ঘ আট বছর পরে সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশ এর পথে রওয়ানা করছে মা বাবাকে দেখার জন্য। প্লেন বাংলাদেশ এর মাটি ল্যান্ড

কী এক অভিশপ্ত ‘দেবশিশু’ জঠরে ধারণ করলে জননী !
জীবনের অনিবার্য্য চাওয়া – পরম আত্মজা ,
পৃথিবীর তাবৎ জনকের ‘কাঙ্খিতা নিসর্গ ‘।
একমাত্র তূমুল ‘বিশ্বাসকে’ পুঁজি করে ‘বিশ্বাসঘাতক’ আর
‘ঘাতকীনি’ রুপে বড়ো হতে থাকে এ কোন ‘স্বৈরিনী’ ।
মূহুর্তেই স্তব্ধ করে দিলো জনক-যুগলের টেলিপ্যাথিক সহাবস্থান

ঘুম তোমার তখনো ভাঙেনি,

পাখির অল্প অল্প কিচির

আর অনেক দূরে একটি আজানের ধ্বনি,

তোমার ঠোঁট তখনো শুকায়নি;

আমার ঘড়ির আঘাতে তোমার গলার নিচে

রক্ত জমাটবেধে আছে

ঊরু পর্যন্ত কাপড় উঠে আছে,

তোমার বাম

 

 

দূরের আকাশে
মেঘের পালকে
সূর্যের আলো হাসে,
মনের গহীনে
তোমার স্মৃতী
উঠিল যেন গো ভেসে;

 

তুমি আজ ওগো
দূরে বহু দূরে
তবু আছো এই অন্তরে,
তোমারি তরে
হৃদয়ে সদা 
মোর প্রেম সুধা ঝরে;

 

তুমি কি ওগো
আগের মতো
রেখেছো স্মরণে মোরে,
চোখের

একদিন দেখেছি যারে শ্রীকান্তনগরে–

হিমানির দেশে, হিমছড়ি পর্বতচূড়ায়

অনেক খুঁজেছি তারে জগন্নাথের হাটে,

শঙ্খনদীর বাঁকেবাঁকে, চন্দ্রাবতীর মেলায়

আবার যদি দেখা পাই কামনার সৈকতে

গুপ্তবাসনা ব্যক্ত হত দুজনার কানে।

 

চন্দ্রোজ্জ্বল দেহবর্ণ মুক্তাঝরা স্নিগ্ধহাসি

মাধুরীময় অবয়ব হাওয়ায় উড়ে চিকুররাশি

অনিলোড়ন্ত আঁচল, চলনমুগ্ধতা

ভুলা কি যায় হঠাৎ দেখা ছায়া–

ভাল লাগা কায়া–মানসজুড়ে স্ফুরণ

বারবার

( পূর্ব প্রকাশিতের পর  )

– দীদাআআআ ! আমি এসে গেছিইইই !!

যে  মধুর মতন  মিষ্টি  কচিকন্ঠের রিনিঝিনি ধ্বণি শোনার জন্য গত কদিন  প্রতিটা মুহুর্ত ব্যাকুল হয়ে ছিলেন  , বহুল প্রতিক্ষিত সেই কন্ঠের উচ্ছসিত ডাক কানে যেতেই বুকের ভেতর কোথাও একফোঁটা রক্ত

go_top