Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

ভূমিকা: এই গল্পের পাত্র পাত্রী দুজনে আমার বেশ পরিচিত সুহৃদ বলা যায়।দুইজনের একজন স্প্যানিশ আরেকজন শ্রীলংকার নাগরিক।কর্মসূত্রে দুইজনের সাথে আমার পরিচয়।চিলিয়ান কানাগাজাবেপথী ছিলেন আমাদের জেনারেল ম্যানেজার।শ্রীলংকান। মিরান্ডা ছিল হাউসকিপার।আমি হোটেলে কাজ করার সময় সবার কানাঘুষায় যেটা জানতে পারলাম তাদের মধ্যে

আমি নিজেকে ভালবাসি অনেক সত্যই,

অনেকটা স্বার্থপরের মত।

তবে নিজের চেয়ে অনেক বেশি ভালবাসি তোমায়,

পুরোটা নিঃস্বার্থ।

 

কেন ভালবাসি তোমায় যদি জানতে চাও

উত্তর নেই প্রস্তুত দেবার জন্য।

তবে বলব দৃঢ়তার সাথে ভালবাসা আমার যেন

ভীষণ অরণ্য।

 

যত বেশি অগ্রসর হবে এই মনের মাঝে

ভালবাসায় পাবে গভীরতা।

সত্যই নেই আমার

মুত্যু সম্বন্ধে আমি খুব একটা দৌঁড়ঝাঁপ দেই না । তবে নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করি এ স্বাদ আমাকে একদিন না একদিন পেতেই হবে । তাই চিরসত্যকে মেনে নিয়ে একপ্রকার অপেক্ষায় আছি । বিধাতার ডাকের অপেক্ষায় । চিরসত্য মৃত্যুর জন্য আমার কোন আফসোস

একফোটা স্বাধীনতা

তোমাকে দেখব বলে সেই কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষ তলে
পিছ ঢালা পথের ধারে পদ্ম ফোটা দিঘীর জলে ;
তীর্থের কাক আমি হেরিতে কাতর
তুমি পাষানী হৃদয় তোমার পাথর ।

তুমি দেখেছ ? কভু কি শুনেছ ?
কোন দিন কি জানতে চেয়েছ ?
তীব্র অপেক্ষায় অনিদ্রায় কত ব্যর্থ ছলে
কেটেছে

আমাকে মানুষ কখন ও আনন্দ দেয়নি
দেয়নি কখন ও কেউ সুখের পরশ,
আমি মানুষের কাছে দুঃখ সুখ চাইনি
চাইনি কখন ও স্বর্গ সুখের রস ।

মানুষ আমাকে দেয় শুধু বেদনা
ভাসাতে চায় বেদনার জলে ,
আমি অতি কঠিন পাঁথর
তবে কি আমি বেদনার জলে যাবো গলে ।

আমি

ইদানিং কোনো কিছুতেই মন টানে না
কি নেই কি নেই, সঠিকটা মন জানে না।

সব কিছুতেই আন্তরিকতার বোধ করছি অভাব
অভিনয়টা মানুষের হয়ে গেছে স্বভাব।

ভাবিনি চারপাশের মানুষগুলো বদলে যাবে এভাবে
ভাবনাতে আসেনি সময় আমাকেও এভাবে পাল্টে দিবে।

হ্যা, এখন আর কিছুতেই মন বসে না
কিছুতেই উল্লাসে

যদি কেউ জানতে চায়
মৃত পুরী থেকে,
নয়তো প্রথম পদার্পনেই,
কেউ যদি জানতে চায় আমার বাড়ি কোথায় ?
আমি মৃতিকায়, তুমি প্রাসাদে কেন,
কেন তুমি হাওয়ায় ভেসে পাখিদের মত দিগন্ত নীলিমায়?
জন্মের স্রোতধারী সেতো ভিন্ন নয়।
ভ্রমনের শুরুতে সজ্জিত ছিলাম একই সাজে,
তুমি, আমি, আমরা।
অঙ্গ, প্রত্যঙ্গ, কলিজা ফুসফুস
সবইতো

১.

– নাজু  আম্মা ! ও নাজু আম্মা !

কাতরকন্ঠ মেঝেতে বিছানা পেতে শুয়ে থাকা কাজের মেয়েটাকে ডাকলেন ষাটোর্ধ বৃদ্ধা সালেহা বেগম । হটাৎ করেই এইমাত্র প্রচন্ড পানির পিপাসায় ছটফটিয়ে ঘুম ভেঙেছে তার । পিপাসার যন্ত্রণায় শরীর যেন কাঁপছে তার । সাহায্যের

নীলিমা তোমার কী সেই
দিন গুলোর কথা আছে মনে ?
তুমি ছুটতে আর আমি পিছুপানে
তোমার সুমিষ্ট নীলভ লজ্জা নয়নে
দেখতা, দাগ কাটতো মনে।
নীলাকাশে সাদা মেঘেরা দূরান্ত
ঝাকে ঝাকে গাঙ্গচীল উড়ন্ত
অসীমের পানে
নীলিমা তোমার কী সেই
দিন গুলোর কথা আছে মনে ?
তুমি বলতে চলো বিহঙ্গ হই, মেলি

go_top