Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

তুমি কর ক্যাটক্যাট

আমি করি খ্যাটখ্যাট

আমরা সারাক্ষন করি

ক্যাটক্যাট খ্যাটখ্যাট।

 

অবিরাম চলে আমাদের

প্রেমের এই ক্যাটক্যাট খ্যাটখ্যাট।

 

যখন চলে এই ক্যাটক্যাট খ্যাটখ্যাট

ভূলে যাই ছিলাম কি

আদৌ কোন  প্রেমিকা

আবেগীয় রমনীয় বউ।

 

কোথায় না চলে

আমাদের মধুর প্রেমের

এই ক্যাটক্যাট খ্যাটখ্যাট

লিফটে এলিভেটরে

রাস্তায় অন্যের বাসায়।

 

দরজা নড়িয়া সরিয়া যায়

জানলা খুলিয়া পড়িতে চায়

প্রতিবেশীরা কানাকানি কয়

শব্দ

 

সেদিন ভর দুপুরে জানালার পাশে

নিঝুম হয়ে বসে থাকার সময়

হঠাৎ তোমার চুল ঝারার শব্দে

আমার দৃষ্টির আচমকা ঝলকানি

অবাক দৃষ্টিতে কোনদিন না দেখা রুপে

মুগ্ধকর আমার অপলক দৃষ্টি

যেন সরাতেই পারছিনা….

ভেজা গামছায় বার বার আছরে দেওয়া

হাজার স্বপ্ন জ্বলাঞ্জলী দিয়ে,
লাখো বাঙালীর রক্ত নিয়ে,
এনে দিয়েছিলে আজ বিজয়ক্ষণ।
আমারা বাঙালী গর্ব নিয়ে,
হুংকারে জানাই বাংলা দিয়ে,
জন্মেছি বাংলায় হয়ে গর্বিত সন্তান।

বাংলার রক্তিম সূর্য শহীদের,
বাংলার সবুজ অদম্য মায়েদের,
বাংলার বিজয় অবিনাশী কবিতাদের।
বাংলার কথা লক্ষ প্রাণের রক্তের,
বাংলার হাসি সম্ভ্রমহারা বোনদের,
বাংলার প্রতিটি সালাম শুধুই তোমাদের।

জীবনের

আমি রক্ত দেখেছি–উন্মাদ রক্ত ঝর !

দেখেছি মায়ের কলঙ্ক রেখায় আমার শরীর,

ভাইয়ের মৃত দেহের অসাড় ফুটপাত,

বোনের ডানা কাটা ক্ষত ছেঁড়া দেহে নর্দমা পাঁকের চীৎকার ,

বুক ফাটা চীৎকারের পাগলিনী আলুথালু নারী দেহ,

ধারালো লালসার গাঁথা চোখ–ক্ষুরধার খঞ্জর বেঁধা পাঁজর,

আমি দেখেছি–বীভৎস শুয়ে থাকা লাশের সারি…ভয়ঙ্কর রাত্রি

সেই বোবা পথ ঘাট মাঠ–দেখেছি

তাবৎ সময় আন্ত নগর করলো বুঝি আড়ি,
ইস্টিশানে ওই দেখা যায় ‘নিরূপমার’ বাড়ি ৷
‘নিরূপমা’ উঠোন জুড়ে/
কালান্তরে ‘জীবন’ খুড়ে;
আসবে বলে দুর দেশে তার দীর্ঘ আশার আঁচল ওড়ে ৷
বিস্তির্ণ মাঠ পেড়িয়ে/
রেল পথের বাঁক এড়িয়ে;
আশার পাখির হাট বসেছে করতে সমন জারি;
আন্তনগর যেই সিটি দেয়

পৃথিবীতে বোকা হওয়ার মতো বড় যোগ্যতা আর নেই  । তবু মানুষ কষ্ট করে জ্ঞানী হয় এবং জ্ঞানী সাজে । মানুষের এমন সহজ র্নিবুদ্ধিতা তার সহজ সুখ কেড়ে নেওয়া ছাড়া তেমন কিছু দিতে পারে কিনা সন্দিহান । জ্ঞান বিজ্ঞানের আবশ্যকতা আছে

মদ কখনো ছুঁইনি আমি, ছোঁবার কোন খায়েশ নেই।
মাতাল লোকের অনেক জ্বালা, কোথাও কোন আয়েশ নেই।
সেই যে তোমার ঠোঁটের ছোঁয়ায় মাতাল হলাম সেই রাতে-
তাই এখনো মাতাল আছি, মদের বোতল নেই হাতে !

একুশ মানেই আগুন রাঙা আশোক বেলার ঘুম
বই বাজার আর পড়শী পাড়ার স্বপ্ন মেলার ধুম
স্মৃতির আলো কষ্ট নদীর নকশা আঁকা পথ
একুশ মানেই দেশ জনতার স্বাধীন মতামত।

একুশ মানেই হৃদয় ক্ষরণ নিত্য প্রহর রাত
নির্ভয়তার দীপ্ত শপথ কিংবা প্রতিঘাত
দুপুর রোদে পুকুর জুড়ে নরোম জলের

যদি ছুঁতে চাও নীল আকাশ

তবে তোমাকেই যেতে হবে ঐ আকাশের বগলে,

তোমার হুকুমের গোলাম নয় ঐ আকাশ

লুটিয়ে পড়বে তোমার চরণ তলে।

 

অজানা মহাকাশের অচেনা বুকে

যদি আঁকতে চাও  তোমার পদচিহ্ন,

এগিয়ে যাও মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছাড়িয়ে

যেখানে অপার রহস্যের অরণ্য।

 

ঐ যে দেখছ দুরের নিশানা

ওখানেই  তোমার স্বপ্নের চাবি,

জোর কদমে এগিয়ে যাও

তবেই হাসবে নয়া

—৫—

—————

আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি তোমাদের আগেই বলেছি। কি পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের দেশ তথা আমাদের জাতিকে  বাঁচানোর জন্য অস্র হাতে তোলে নিতে বাধ্য হয়েছিলাম সে কথা তোমরা পূর্বে ই শুনেছ । ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাঙ্গালীরা নিরংকোষ সংখ্যা গড়িষ্টতা পেলেও ইয়াহিয়া খাঁন

go_top