Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

সকালের মৃদু  ঠাণ্ডা বাতাসে
বুকের মাঝে এসে ধাক্কা লাগায় ,
ভালবাসার বেদনায় ঝরা হাওয়ায় বুকটা
ঠাণ্ডার অনুভূতিতে কাঁদে যন্ত্রণায়… ।

রাস্তার মাঝে  রইলাম দাঁড়ীয়ে
একজনকে দেখার ছলনায় ,
ভেবেছি এ পথে আসবেই সেই মানুষটি
আমি মগ্ন ছিলাম ভালবাসার মানুষের অপেক্ষায় ।

পথ চেয়ে চেয়ে আঁধার হলো আকাশ
তাকাই তবুও

তুমি আমার সেই পৌষের
সকালের ঝলমলে নির্মল আলো,
যে আলো সুদূর কুয়াশা কণা
ভেদ করে নিমিশেই মিলিয়ে যায়
দূর করে আধাঁর কালো
তুমি আমার সেই পৌষের দুপুরের আলো।
তুমি আজ নেই তবু ও সেই
তোমাকে বাসি ভাল, বাসবোই।
আামি খুঁজি শুধু সেই তোমাকেই
তুমি কি ভুলতে পার?
আমার তো হয়েছে

প্রচণ্ড চিৎকারেও আজ শব্দ হয় না

ময়লায় ড্রেনগুলোতে পানি আটকে আছে

বিষেভরা নগ্ন দেহের উত্তাপে

সব বরফ গলে গেছে,

সত্যে আজ ভয়, বেশি পরাজয়।

আমার হাতের পচা কলিজা এখন শেষপ্রায়,

একটু শান্তির খোঁজে

মায়ের

উদ্দীপক
পূব আকাশে যবে উঠিল রবি,
হেরিল নয়ন আঁকিল ছবি।
গ্রহিল রূপ ভরিল আঁখি,
হৃদয় হরিয়া প্রকৃতিতে লভি
সাজায়ে তুলিল ভাবাবেগে কবি।

মুগ্ধ দৃষ্টি, আশ্চর্য শান্ত
নির্মল প্রকৃতি শুদ্ধতা ছড়ায়ে
কলুষ হৃদয় ভালবাসায় ভরায়ে
সহসায় আনিল পঙ্কিলতায় ক্ষান্ত।

হৃদয় শপতিল তাহারি তরে
সাজায়ে জীবন নবরূপে ভরে
ভ্রমটারে রুখি, কলুষতা রাখি
করিবে গ্রহণ, ভরিবে

কথা বল কথা বল অনেক অনেক কথা কথা জুড়ে ছড়িয়ে থাকবে অনেক মমতা ।

কথা কই! কথা নাই কথার পিঠে কথা কথা সব কইতে গেলে যেন মুখে না লাগে ব্যথা ।

কথা আছে কথা থাকবে কথায় কথায় হবে ভাব

মন থেকে মুছে ফেলো
মোর দেয়া যত বেদন ,
শুভ সময় ফুরিয়ে গেল
আসিল যে বিদায়ক্ষণ ।।
ক্ষণিকের তরে পাশে ছিলাম
শত ব্যথা তোমায় দিলাম ,
আমার থেকে ভাল সাথী
পাবে কত দিবা রাতি ,
আমার কথা ভুলে গিয়ে
তারে তুমি করো আপন , ঐ….।।
ছেড়ে যেতে আমি না চাই
তোমাতে

আজকে মেরূনার এম বি বি এস ক্লাসের  শেষদিন।তাদের ছয়জনের একটা গ্রুপ আছে।সবজায়গায় তারা একসঙ্গে ঘুরে।আরিফ নিশু সেলিম রুমানা শাদীদ।তার মধে আরিফ নিশু আর সেলিম রুমানা তারা ফাষ্ট ইয়ার থেকে জানাশোনা প্রেম।শাদীদ মেরূনা দুইজন এখন ও সিঙ্গেল।ছয়জনের সম্পর্ক বন্ধুত্বের সম্পর্কটা বেশী।তারা

হলুদ আকাশ।মাঝে মাঝে সোনালি লাল বর্ণের অদ্ভূত সুন্দর আভা দেখা যাচ্ছে।নীল নীল মেঘেরা ছোটাছুটি করছে এদিক ওদিক।নন্দিতা শুধু ক্ষণে ক্ষণে হাটছে এদিক ওদিক।মোহন দাড়িয়ে আছে স্থির হয়ে।একেবারে যেন মূর্তির মত।নন্দিতা শান্ত অথচ মৃদু কন্ঠে বলল-আজকের সংবাদ শুনেছ?
মোহন কিছু বলল

দরিদ্র মজিদ মিয়া এবং প্রজন্মের একাংশ

 

মেইন রাস্তার সাথে সরাসরি অথবা পরোক্ষে সংযূক্ত রাস্তাগুলোর একটা দিয়ে হাঁটছিলাম । দু’পাশে দালান, অট্টালিকাগুলি দাঁড়িয়ে পাশাপাশি । রাস্তার পীচ ছাড়িয়ে মাটির অংশের ১০/১২ ফিট দূরে দাঁড়িয়ে বাড়িগুলো । মাটির অংশে অবস্থিত যে গাছগুলো,

ঘাস মাড়ানো ভোরের শিশির কণা,
খোকন সোনার ছোট্ট দু‘টি পায়ে
আদর দিয়ে হলো সে আনমনা,
হারিয়ে নিয়ে যায় সে সবুজ গায়ে ৷

দুধেল গাভির সোহাগ মাখা চোখে
মিষ্টি পরশ দেয় যে হেথায় মা,
পান ভরা সুখ আভাস যে তার মুখে
গান ঝড়ানো রোদ্র দুপুর গাঁ ৷

বিষ্টি ঝরা

go_top