Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

অনেকদিন হয়ে গেল আজরাইলটার হদিস নেই
এইতো গেল মাসে ঘোড়ায় চড়ে বাড়ির আঙ্গিনায় ।
দরজা অব্দি এসেছিল, আমি আনন্দ চিত্তে প্রস্তুত ;
তার পিঠে বসে চলে যাব শান্তির রাজ্যে ।

আজ গোটা দেশ জুড়ে অশান্তির আনল জ্বলছে
ক্ষমতা-আমিত্ব-গর্ব-ধন-রমনী আরো কত চাহিদা!
লোহার পাদুকা পড়ে চলছে উপরে

দেহ সৃষ্টি মাটি দিয়ে
শুনেছি লোকের মুখে ,
সৃষ্টি করেছেন স্রষ্টা যিনি
হয়তো কোন এক আনন্দের সুখে ।

মন সৃষ্টি কোন মাটিতে
দেহের মতো সে নয় ,
আজ ভালো কাল মন্দ
ক্ষণিকেই নরম  হয় ।

মনকে আমি চিনিনি আজো
মন কাকে বলে ভাই ,
মন বিকলের মানুষ আমি
এমনি করে তাই দিন

কে কাঁপাবে ভিত?
ভিতুর নিদ।
ওরে অবুঝ
কোথায় চেতনার সূচ?
কে বাজাবে সাইরেন?
কোথায় মুক্তির গায়েন?
এ যেন ধ্বংসের মেলা।
এ যে ধ্বংসের ছলা।

তাজা রক্তের হোলি।
পদতলে ফুলকলি।
ঊর্ধ্বমুখী সাদা কাপড়ের চাহিদা।
উৎসবময় মৃত্যু প্রতিযোগিতা।
রাজপথ যেন সাজানো চিতার শ্মশান।
অবলীলায় দেহ ভস্মের যোগান।

কে ভাঙ্গাবে নিদ?
কে ভাঙ্গাবে অবশ হিম শীত?
কে খুলবে আলোর

কয়দিন যাবৎ মাথাটা খাচ্ছিল সীনটা
মা, আমাকে একটা পতাকা কিনে দিবে?
বিজয় দিবসে বারান্দায় টানাব;
শুনে মীমও বলছিল আমারও কিন্তু লাগবে একটা মা,
লাল সবুজ পতাকা অনেক ভালবাসি মা,
কাল অফিস হতে ফেরার পথে নিয়ে এসো কিন্তু,
হন্যে খুঁজেছি পথে ঘাটে এই কয়দিন
কোথাও বৃদ্ধ চাচাকে দেখিনি
কাঁধে

বিজয় হয়েছে আজ লাল ও সবুজের
অযুত লক্ষ বুকের ধন হারা মায়ের
হয়েছে স্বাধীন মোদের সোনার বাংলাদেশ
সুজলা-সুফলা সোনালী ক্ষেতের সমাবেশ ।

প্লাবিত হয়েছে এদেশ আজ বিজয় উল্লাসে
প্রিয়জন হারা অসহ্য শোক ভুলেছে হেসে হেসে
বুঝেছে দারুণ অত্যাচারী মোরা নই দুর্বল
অন্যায় অবিচার রুখতে সর্বদাই সচল ।

অত্যাচারীর

(১)
ন’মাস যুদ্ধ শেষে
এলো স্বাধীনতা
শহীদদের স্মরণ করি
বলি তাদের কথা।
(২)
তোমার বাবা আমার মা
কিংবা কারো ভাই
একাত্তুরে শহীদ হয়েছে
তাদের ক্ষয় নাই।
(৩)
দেশকে ভালোবেসে যারা
জীবন দিলো একাত্তরে
ঘরে ঘরে গড়ছি মোরা
স্মৃতির মিনার তাদের তরে।
(৪)
হিংসা বিদ্বেষ এসব থেকে
চলে আসি সরে
মুক্তির স্বাদ পায় যেনো
প্রতি ঘরে ঘরে।
(৫)
রক্ত ভরা পুকুর নদী
রক্তে

রাজনৈতিক হানাহানি, সহিংসতায় চারিদিকে কেমন যেন একটা গুমোট ভাব । সহসা কাটবেনা এসব, এরকমই একটা ধারনা প্রতিষ্ঠিত হয়ে চলেছে প্রতিনিয়তই । ফলে প্রতিদিনই রাজনীতির আকাশ হয়ে উঠছে আরো গুমোট ।

একাত্তরে যাঁরা চরম ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছিলেন, অসহায়ভাবে মৃত্যুকে মেনে নিতে বাধ্য

বারো বছরের মেয়ে অপরাজিতা। তার মনে একটা দুঃখ বারবার জেগে ওঠে, সেটা হলো, সে এখনও কোন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেনি। সে তার বাবার কাছে আফছুছ করে প্রায়ই তার এই দুঃখের কথাটা বলে।

একদিন তার বাবা তাকে বললেন, ‘আমি তোমাকে মুক্তিযোদ্ধা দেখাব মা।’ পরেরদিন

আজ ও  ভাল  বাসি

_____________

মনে   পরে  তোমায়,

না   ঠিক  তোমায়  নয়,

স্মৃতি   গুলো    উমকে  দেয় হৃদয়  কুঠরে

বন্দী   থাকা   বেদনার   আগুন  ।

সেই লেলিহান  শিখায়  ভেসে  উঠে একটি মুখ

সে   কি   তুমি  ?

হ্যা  তুমিইতো ।

তুমি  এখনও  মোর

সেই এক সময় ছিল

তোমার বৈঠকখানায় না গেলে

রাতের খাওয়াঘুম হারাম।

 

এই এক সময় এসেছে

জীবনের অনেক বেড়াজালে আটকে

তোমার থেকে বহু দূরে।

 

বিরহব্যথার কত যে দরদ

দূরে গেলে বুঝা যায় আপনহারা বেদনা কী

পদেপদে হয় ব্যথার উপলব্ধি।

 

আহা রে দিন চক্রকার

ঘূর্ণিপাকে ঘোর বিপাকে পড়ে

ভুলতে হয় চেনা পথ।

 

এপারে আমার

go_top