Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

 

ঘরে মোর এসেছে
কাব্যের সতীন
তাই তো গেলাম
ছুটিতে কয়দিন,
তবু মাঝে মাঝে
আসা হবে
দেখা হবে
হবে কিছু কথা
চলন্তিকার পথ ধরে
শুরু যে পথ চলা
আছে কত স্মৃতী
কত সুখ-স্বপ্ন-ব্যাথা
সবই মনের মণিকোঠায়
সযত্নে রাখা
একদিন আসবো ফিরে
তোমাদের তরে সখা।

………………………..

হাজার বছর পরে

হয়তো আবার দেখা পাবে আমার

একরুণার বাসভূমে হয়তো আর আসব না ফিরে

এবাংলার লোকালয় তখন হয়তো রবে না

রবে না হয়তো বাংলাদেশের কোনো চিহ্নপ্রতীক।

রবে না

রবে না হয়তো জাতিভেদের কোনো ভেদাভেদ

রবে না রবে না হয়তো মানুষে মানুষে বিবেদবিদ্বেষ

রবে না মৃত্তিকায় কেউ রবে

আহ শীতের সকালের এক কাপ চা

================

রাত জাগরনের ক্লান্তি মুছে যায়। আমার কাছের মানুষরা মজা করে আমার সাথে।বলে আমাকে দেখলে নাকি তখন মনে হয় আমি কি একটা অমৃত নেয়ামত খাচ্ছি। চা খাওয়ার সময় অটোমেটিক্যালী আমার চোখ বন্ধ হয়ে যায় আমি তখন

(দুই)
অনেক গুলি লোকের মধ্যে দু’তিন জন লোক যদি হঠাৎ কোন কারণে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তখন অন্য লোকদের মধ্যে দু’চারজনকে স্বাভাবিক ভাবেই এগিয়ে আসতে দেখা যায়। আসতেই পারে। কারণ, এটা মানুষের সামাজিক দায়িত্ব। এই এগিয়ে আসা লোকদের কেউ মধ্যস্থতা করার

দুঃখ বেড়ে চলেছে বেশ দ্রুত গতিতে
সুখ হারিয়েছে অনেক আগেই
নির্মল হাসি যেন বেশ দুর্লভ আজ।
সারাদিনের ক্লান্তি আর অবসন্নতায়
ভেঙ্গে পড়েছে মানুষের উপভোগ্য জীবন,
শুধু ছুটোছুটি আর ছুটোছুটি
কারও দিকে চেয়ে থমকে দাড়ানোর মত বিন্দুমাত্র সময় নেই;
মানুষগুলো এক একটা যন্ত্র হয়ে পড়েছে
যন্ত্র আর মানুষ মিলেমিশে

মানুষের জীবন বুঝি এক বহতা  নদীর মতনই । যেভাবে যেকোন অবস্হায় আপন লক্ষ্যপানে ছুটে চলাই যার একমাত্র ধর্ম ।

 

” সবুজ বাংলা ” সরকারী প্রাথমিক উচ্চ বিদ্যালয় !

চারতলা ভবন বিশিষ্ট বিদ্যালয়টিকে কদিন আগেই মাত্র বন্যার্তদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে

যেদিন আমাকে ছেড়ে গিয়েছিলে সুন্দরী ছিলে তুলনাহীন;
সে রূপের ছবি মনে রেখে রেখে কেটেছে আমার না দেখা দিন।
মনের ভেতরে বেঁচে আছো তুমি, বাস্তবে তুমি জীবিত নও;
প্রত্ন প্রতিমা সামনে এসোনা, মৃত ছিলে তুমি মৃতই রও!

 

পুরুষ করে কায়িক শ্রম আর নারী করে সন্তান উৎপাদন । এই একটি নীতি পুরুষকে সামাজিক প্রশাসক হিসাবে নারীর উপর কতৃত্বের সব অধিকার দিয়ে দিয়েছে । বেশীর ভাগ পুরুষ যারা নিজেদেরকে শুধুই কর্তা ভেবে নারীর উপর কতৃত্ব বজায়

বিল্ডিংয়ের গা বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে বর্ষীয়ান বৃষ্টি জল,
সাথে ধুয়ে নিয়ে যাচ্ছে যুগ যুগ ধরে সঞ্চিত আলাপন-প্রথম কান্না-হিসাবি গৃহিণীর মাস খরচার রশিদ ।
লুকানো খেলনা গাড়ি, পুতুলের প্রিয় শাড়ি, ধুলো মাখা সফেদ মারবেল, চুলের গোছা জড়ানো ছোট্ট চিরুনি,
বেড়িয়ে আসে আসবাবের আড়াল ছেড়ে

যে ঘুড়ি আমার নয়
তবু কেন এতো মায়া?
ঐ ঘুড়ি উড়ছে আকাশে
আমার গায়ে পরছে ছায়া।
ঝড়ের তোড়ে দিশাহারা ঘুড়ি
আমার কেন এতো কষ্ট?
এতো দিনের চেনা ঘুড়ি
কি করে চাই অনিষ্ট?
নাটাই যার অন্যের হাতে
ছেঁড়ার শংকায় আমার ভীতি।
কখন যে জড়িয়ে গেছি তার মায়ায়
কি করে ভাববো তার ক্ষতি?

go_top