Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

একজন নারী। নাম রহিমা।

পরিচয়, রহিমা কাজের মেয়ে। অভিজ্ঞতাটাও কম নয়। পাঁচ ছয় বছরের কাছাকাছি। বিদ্যা বুদ্বিও নিতান্ত কম নয়। থ্রী কি ফোর পর্যন্ত পড়ালেখা। তারপর বাবার মৃত্য। ব্যাস্ মেয়ে মানুষের উপর সংসার। আর কতটুকুই বা এগুনো যায়।

বয়স বাড়ার সাথে সাথে

আজো বড় সাধ জাগে মনে
রাতে কথা হবে মুঠো ফোনে ;
ব্যক্ত করব যত সুখ দুঃখ বচন
কথার সাগরে ডুবে যাব দুই জন ।

নিদ্রা-তন্দ্রা আসবেনা চোখে
ক্লান্তির লেশ রবেনা মুখে ;
বক্ষে সেই বড় আশে আশে
দুটি ফোন রাখি দু কর্ণ পাশে ।

তীব্র প্রতিক্ষায় কাটিল দ্বাদশ

হিমুনিটা একা একা হাঁটছিল,
সঙ্গে কাউকে নিতে বাঁধছিল,
আনমনে হাঁটছিল আর ভাবছিল,
জীবনের কয়টা দিন সুখছিল,
দুখে কয়টা দিন কাটছিল,
মনে মনে একটা অঙ্ক কষছিল,
জীবনের অঙ্কটাই কি ভুল ছিল?
পাওয়ার চেয়ে না পাওয়ার বেদনাই বেশী ছিল!
আনন্দের ক্ষণগুলো মনে করে হাসছিল ;
ভাবনার মাঝে মাঝে কল্পনায় ডুবছিল,
প্রজাপতি হয়ে

 

শুধু সেখানে, যেখানে কেহই আর কাঁদতে চায়না,
আকাশে যেখানে, শুধু লাল-সবুজের পতাকা উড়বে,
যেখানে ভাষার জন্য শত শত জীবন দিতে হয়েছে,
আমি প্রতিজ্ঞা করছি, আমি ভালবাসব তোমাকে সেখানে,
আমার সমস্ত মন-প্রাণ দিয়ে,
সে আমার দেশ, আমার গৌরবের দেশ।

যেখানে কাউকে আর রাস্তায় জীবন-যাপন করতে হবেনা,
জীবনের জন্য

যাত্রার আয়োজন

_______________

দুপুর গড়িয়েছে কখন,

আজও গুছোনো হয়নি যাত্রার  আয়োজন ।

ভোর  হয়েছিল  সে ই  কবে,

প্রথম  দেখেছিনু  যেদিন  আলো  পৃথিবীর,

যাত্রা  শুরু  সে  থেকে ই  ।

বড় ই  সহিষ্ণু  গাড়োয়ান, তাড়া  দিচ্ছেনা মোটেই ।

যাত্রা  যেন  ছকে  বাঁধা,

যেখানে  যতটুকু  দাঁড়ানোর  কথা, ঠিক ততটুকুই ।

নৌ পথে যাত্রা

ডেয়ার রেসপেকটেড চন্দ্রা
আমার প্রতিদিন অনেকটা সময় তোমাকে ভাবতে ভাবতে যায়।মাঝে মাঝেই মনে হয়,আমার সামনে মুচকি হেসে তাকিয়ে আছ।তখন তুমি সোনালি হলুদ বর্ণের শাড়ি পড়ে থাক।কপালে থাকে বৃত্তাকার গোলাপী বর্ণের চকচকে টিপ।আর চুলগুলো বেনী করা।এত ভাল লাগে,আমি বিস্মিত হয়ে যায়।একজন মেয়ে

 

 

শীতের রাতে একা আমি
দু’ চোখে নেই ঘুম
কেউ যদি দিত যেচে 
নরম বুকের একটু উষ্ণ উম্‌;
তার কপোলে দিতাম আমি
সোহাগ আলোর উষ্ণ ভেজা চুম্‌
শীত নিদ্রায় জড়িয়ে তারে
দিতাম আহা  ভালবাসার ঘুম।…

আউযূ বিল্লাহিমিনাশ শাইতানীর রাজীম।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

যেখানে আমি চলি
শয়তান ও চলে পিছু।
শোনাতে চায় সব হিতবাক্য
বলে শোন আমি বলি।

বলতে বলতে বন্ধুরই মত
বসে পড়ে পাশে
যত পড়ি আউযুবিল্লাহ
অথবা লাহাওলা ।
সে যায়না চিরতরে
ছেড়ে আমায়
দরজা দিয়ে বের হওয়ার
ভানে আবার পাশে বসে পড়ে।

সে এক অকৃত্রিম
এক নাছোড়বান্দা প্রেমিক।
কোথায়

ছেলেটির খুব ইচ্ছে ছিল
রাজনীতিবিদ হবার
ফুটবে হাসি মুখে মুখে
গরীব ধনী সবার।
থাকবে না ভেদ বঞ্চনা আর
দুঃখ যতো আছে,
মনের ভিতর স্বপ্নগুলো
নিত্য দিনই নাচে।
কিন্তু যে হায়! ঝড় এসে এক
সব নিল যে কেড়ে
ছেলেটি হায়! চলেই গেল
এই ইহলোক ছেড়ে।
ঝড় সেতো আর ঝড় শুধু নয়
রাজনীতিরই খেলা
ভয়ে ভয়ে

আমার ক্ষমতা আমি ফিরে পেতে চাই,
আমি প্রজ্জ্বলিত দ্বিমুখি চুলা
জ্বলছি একা,জ্বলব কী একা সদাই !
না, জ্বালাতে তোমাকে ও চাই
আমাদের সে ক্ষমতা আমরা ফিরে পেতে চাই।
আমি ফুটন্ত জলের ঊড়ন্ত বাষ্পকণা
উড়ছি আর আকঁছি ক্ষমতার আলপন।
তুমি হবে জ্বলন্ত চুলার জালানী
পুড়বে,নিজকে করবে ছাঁই
তুমি ছাড়া আরো

go_top