Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

পূর্ব সূরিদের অবহেলায় বাগান খানি ছিল উজাড় প্রায়
আস্থা,ভালবাস আর বিশ্বাসে দায়িত্ব দিল তোমায় ।
ডাল পালা,পাতা,ফুল ও ফলগুলো ছিঁড়ছে
নতুন সতেজ চারা গোড়া থেকে ও তুলছে,
ভাই-বোন,বন্ধু,প্রতিবেশী প্রসংশা করেছিল এই ভেবে
তোমার পরিচর্যায় বাগান খানি আরও সুন্দর সুনিপূণ হবে ।
হরেক পাখির কোলাহল,সতেজ ফুল-ফলের সমাহার
বাগান

হায় বিধাতা এ ও ছিল কপালে । এমন সুযোগ  দিয়ে কেন কেড়ে নিলা ।

 

শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতায় নামের আগে এমপি শব্দটা লাগাতে পারলাম না । আগে যদি একটু আওয়াজ দিত তাহলে ঘটি-বাটি বিক্রি করে হলেও একখানা মনোনয়ন পত্র কিনতাম ।

পূর্ব প্রকাশের পরে

দিন মাস ঘন্টা পার হয়ে আরও বছর খানিক পরের ঘটনা।রাশেদ রেহনুমার বাসায় আজ উৎসবের মত।রেহনুমার মা বাবা বন্ধু বান্ধব আর রাশেদ এর আত্মীয় দিয়ে বাসায় আজ জমজমাট পরিবেশ।রাশেদের মার মনস্কামনা পূর্ন হয়েছে আজ।তিনি তার সদ্যপ্রসূত নাতি কে নিয়ে

কে থামাবে এই খেলা?
কে বাজাবে শেষ বাঁশি?
আমরা খেলার সরঞ্জাম
আমাদের পোড়া রাশি।
রেফারি বিহীন খেলা চলছে
নিয়মের নাই তোয়াক্কা।
আমরা তো কেবল সরঞ্জাম
মূখ্য নহে সুরক্ষা।
কোন্ নিয়মে খেলবে তারা?
এই নিয়ে যত দ্বন্ধ।
জগাখিচুড়ীর খেলা চলছে
আমাদের কপাল মন্দ।

আমরা হলাম সরঞ্জাম
যেমন ধর হকিস্টিক।
খেলা হোক বা না হোক
ব্যবহৃত হচ্ছি

 

 

ওহে আফ্রিকার কালো হিরে
এই পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার পূর্বে
এক বার বলে যাও
এই বিভক্ত বিশ্বকে
কত বছর ধরে
সাদা হায়েনার জ্বালানো শ্মশানে
জ্বলে জ্বলে পুঁড়ে
হয়েছিলে জগত উজ্জ্বল কালো হিরে ;
 
ওহে আমার প্রিয় নেতা
আফ্রিকার কালো সিংহ
সিংহ গর্জনে বলে যাও
আজকের এই বিশ্বকে
সাদা ভাল্লুকেরা কি

মাঝে মাঝে খুব একা লাগে মুহিতের। আবার পরক্ষণেই ভাবে, বাসা অফিস এই ভ্যাপসা গরমের নগর জীবন। তাই হয়তো এমন হয়। মাঝে মাঝে মুহিত, আন মনে কি যেন ভাবে। কম্পিউটারের কি প্যাডে আঙ্গুল রাখতে মন চায় না। মাউজে আগুল লাগাতে খুব

এই ধরণী সবার কাছে সরাইখানা,
কিন্তু আসলে তাহা মুসাফিরখানা।
এই জগতে মোরা মুসাফির রাজা,
গুছিয়ে নিতে হবে মুনাফার বোঝা।
তারপরও মোরা ভূলে যাই সবি,
রাত শেষে মোরা ভালোবাসি রবি।
রবির আলোয় ধন-সম্পদ খুঁজি,
খুঁজি না কেহ অমরকালের পুঁজি।
মুসাফিরের পথ ফুরাবে যেদিন,
কেঁদেও তখন মিলবে না সুদিন।
সময় থাকতে হয়ে

হিমি ,
ক্ষণে ক্ষণে মনে পড়ে ঐ দিবসগুলো
যা বহু দূরে চলে গেছে ;
এক লাথি মেরে বক্ষ পিঞ্জর ভেঙ্গে ।
অসীম দূরে
আমার বেজায় মনে পড়ে ।

দু’চোখে ভেসে ওঠে সেই ক্ষণ
এক সঙ্গে পাঠশালায় গেছি দু’জন ;
এক সঙ্গে খেয়েছি একই বই পড়েছি ।
মনে পড়ে কি

চোখে জড়ানো ঘুমের আবেশ
সূয্যি মামার কিরণে নাই কোনো তেজ।

পূব আকাশে হঠাৎ রবির কিরণ করে ওঠে ঝলমল
ঘাসের ডগায় শিশির বিন্দু করে টলমল ।

গাছ হতে সদ্য নামানো খেজুরের রস
পাশে কল-কাকলীদের চোখে মুখে হরষ।

ঝলমলে রোদে বিছিয়ে পাটি
নিচে চাপা দিয়ে কুয়াশায় ভেজা মাটি।

মিঠা রোদে

ছায়া চন্দ্রা ও সমুদ্রের সংসার

সকাল হতেই মৃদু বৃষ্টি হচ্ছে।বৃষ্টি ছাড়বে তার নাম গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে না।প্রকৃতি এত বেখালে কেন,ভেবে পায় না।এভাবে চলতে থাকলে অনুষ্ঠান কিভাবে সম্পন্ন হবে,তার কুল কিনারা ভেবে পাচ্ছে না সুশীল।মাথাটা ভন ভন করে ঘুরছে।এর মধ্যে হাই ভলিয়মে

go_top