Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মেয়ে তুমি কি কাগজের ঘুড়ি?
দিয়ে অন্যের হাতে নাটাই
যেভাবে ওড়ায় তেমনি ওড়ো……….
কত আশা বুকে নিয়ে
ধীরে ধীরে হয়েছ বড়ো………
কত চঞ্চলতা ছিল তোমার মধ্যে
ডানপিটে বলতো সবাই তোমাকে
এখন কেন হয়ে থাকো এত জড়ো সড়ো …..
স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে যারা তোমার
তাদেরকে কেন তুমি ভয় করো………
কি নেই

কেউ কি একটু ভালবাসা আর স্বস্তি ধার দিবেন ভাই ?

চারপাশে চলতে থাকা নিত্য হানাহানিতে জীবন বিপর্যস্ত প্রায় !

নিশ্চিন্ত মনে খানিক্ষণ নিঃশ্বাস নিতে চাই !

চোখ মেললেই চারপাশে শুধু দেখি দুই যুযুধমান প্রবল প্রতিপক্ষ !

উঁচিয়ে আছে খাড়া একে

তোমার কাছে ছুটে এসে কষ্ট পেয়েছি
তোমায় ভালোবাসি আমি বলতে চেয়েছি।
বলতে গিয়েও হয়না বলা,তোমাার কাছে এসে
অস্থির হয়ে পড়ি আমি,মুুুখ শুকিয়ে গেছে।
মিষ্টি হেসেে তুমি আমায় পাগল করেছো
তোমার বিয়ে ঠিক হয়েছেে তুমি বলেছো।
স্বামী সংসার নিয়ে তুুমি সুখে রয়েছে
জানি আমি,আমায় তুমি ভুুলে গিয়েছো।।

যতদিন আমাকে মনে পড়িবে
হৃদয়ের অজান্তে ভুল করে কিংবা
জীবন ডায়েরীর কোন ছিড়া পৃষ্ঠা
স্মরণ করে দেয় ।

তবে নিশ্চিত হবে তোমার প্রতি আমার
প্রেমের উত্তাল তরঙ্গ
বর্ষার খর স্রোতের ন্যায় প্রবাহমান ।
আমার হৃদয় সাক্ষ্য দিচ্ছে আর
প্রেম বৃক্ষটির শাখা-প্রশাখা পত্র
মূল মূলরোম রাইজয়েড শিকর স্টোমাটা ;
প্রতি অঙ্গ

বাড়ি

দুষ্টুমি করতে গিয়ে  এ ইতো সেদিন

বাবা বললেন, বের করে দেব বাড়ি থেকে,

স্মৃতির পাতা হাতরে চলি ময়লা আবর্জনার স্তুপে

ঢাকা পড়ে গেছে অক্ষর গুলো ।

বাবা চলে গিয়েছেন তার নিজ আস্তানায়,

মা-ও যা ই যা ই করছেন,

যারা রক্ষিতে ছিলনা দ্বিধান্বিত,

বিনীময়ে জীবনের,এ ই অস্থায়ী নিবাস

পূর্ব প্রকাশের পর

মাসুম আর আয়েশার বিয়ে ঠিক হয়েছে পচিশে বৈশাখ। কালকে তাদের এনগেজমেন্ট।চারিদিকে আনন্দ হই হুল্লোড়ের পরিবেশ বিরাজ করছে।আলিফ আর তার সব কাজিন ভাই বোন বন্ধু সবাই মিলে জোরে ডিভিডি প্লেয়ারে মুভি দেখছে।আয়েশা র কিছু দুরের বান্ধবীরা এসেছে আজকে তার

বছর ছয়েক পর।অর্ণব গেছে আমেরিকাতে।পি,এইচ,ডি শেষ।কাল দেশে ব্যাক করবে।সমুদ্রকে কল দিয়েছে।
-এতদিন পরে তাহলে মনে পড়ল।
-না রে দোস্ত,তোর কথা সবসময়ই মনে পড়ে।কিন্তু তোর নাম্বারটা হারিয়ে ফেলেছি।আজকে একজনের কাছে পেলাম।ফেসবুকে কত যে তোকে নক করেছি,তার হিসেব নেই।
-ফেসবুক আছে!বসি না কয়েক বছর ধরে।বলেছিলাম

আমি তোমাকে ভুলে গেছি শেফালী
হতে পারি আমি তার জন্য অপরাধী ,
তাঁর চেয়ে ও বড় অপরাধ আমার কাছে তোমার
তবে কিভাবে বল তোমায় নিয়ে আশায় ঘর বাঁধি ।

তুমি না আসো আমার কাছে কখন ও
না দাও একাকী কভু নির্জনে দেখা ,
কেমনে রাখবো তোমায়

শান্তির জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের অনশন

 

আমরা মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের ভয়াবহতা ও নির্মমতা দেখেছি । আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি আত্মঘাতী যুদ্ধে নিপতিত হোক আমরা তা চাইনা । আমরা আজকে সেই দুযোগের দ্বারপ্রান্তে । আর এই অবস্থা সৃষ্টির মূল কারন হচ্ছে লুন্ঠনকারীদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি

 

 

মাথার ঘোমটা ফেলে
ধর্ম-কর্মের প্রতি নাক সিটকিয়ে
মৌলবদীদের দূ-চারটা গালি দিয়ে
কপালে টিপ, সিথিতে সিঁদূর পরে
মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে
ওলো ধ্বনী দিয়ে
বাঙ্গালী হওয়া যায় বুঝি ?

 

তাহলে তো
বিকিনি পরে
পোষাক নামের
সব জঞ্জাল
ছূঁড়ে ফেলে দূরে
খোসা

go_top