Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কবিরাজির ফল

সদুর বউয়ের বাচ্চা হবে,  জানিয়ে   গেল  দা ই

এটি সদুর অষ্টম বাচ্চা , ভয়ের তো কিছু না ই ।

সদু  ভাবে  সাতটি  মেয়ে,  ঘরে ইতো  জন্ম  হয়

এবার তবে ঘরে  রাখতে, কিসের বা এত ভয় ?

সাতটি মেয়ের  পরে  এবার, জন্ম নিল

ইচ্ছে হলো তরতরিয়ে বেড়ে ওঠা স্বর্ণলতা,
ইচ্ছে হলো মেঘের ভাঁজে ভাঁজে বর্ষা পাতা।
ইচ্ছে হলো হার মেনে আজ চলতে শেখা,
ইচ্ছে হলো গহীন মনের অসীম রেখা।

ইচ্ছেরা আজ বাঁচতে শেখায়,
ইচ্ছেরা আজ ঘুমের ছবি আঁকে হেলায়।
ইচ্ছে রাঙা ক্ষণগুলো আজ বোধের সাথে,
ইচ্ছে রাঙা মানুষগুলো আজ একলা

প্রারম্ভিকতার পারলৌকিকতা দেখব বলে

ঘর ছেড়ে সেদিন সকালের রোদেলা প্রহরে

চটিতে পা গলিয়ে

রাস্তায় পা ফেলে বাঁক ধরতেই দেখি ,

আমার বাড়ির পাশ দিয়ে দৌড়ে চলে যাওয়া ট্রেনলাইনের ইস্পাতের পরে

অবোধ্য, তবে অনুমেয় দশ বছরের একটি ছেলে

পলিথিনের ঠোংগা থেকে কী যেন খাচ্ছে ।

আমি – এক

দেমাকটা ঝেড়ে ফেলে দিতে চাও না!!
ইচ্ছে করে এক আকাশ নীল থেকে
একমুঠো নীল এনে তো তোমার গায়ে ঢেলে দেই;
নীলে নীল হয়ে আরো… আরো বেশী রেগে থাকো;
জানো! রাগলে অমানিশার আঁধারে ছেয়ে যায় তোমার মুখ।
অথবা দিনের আলো নিভিয়ে দিয়ে
আকাশজুড়ে কালো মেঘের মতই হয়ে

এই তো বেশ আছি !

ফুটো ডিঙ্গি তরী প্রবল কল্লোল উত্তাল
বিনা পাল কূলহীন ডুবো ডুবো বেসামাল ;
জল ভরো ভরো নেই সেচ পাত্র
নিরুপায়!আছে ভঙ্গুর বৈঠা মাত্র ।

এই বুঝি ডুবে যাচ্ছি !

গাঙ্গ ভাঙ্গন হেরিছ?শ্রবণ করিছ নৃশ্বংস ধ্বনি ?
অজুত তটিনী এ বক্ষে বহমান অহন

মোরা আর জনমে হংস মিথুন ছিলাম
ছিলাম নদীর ওপারে।
যুগল রুপে এসেছি গো
আবার নদীর এপারে।

তুমি বললে হংস মিথুন
কি বুঝানো হচ্ছে ?
আসলে?
হু
জোড়া হাসের কোলাকোলি?
মিথুন মানি তো তাই?
নাকি?

তুমি বললে
মিথুন হল আমার রাশি
সেটাই আমি জানি।

তুমি আর কি জান?
হু নিশ্চিত নই ঠিক
মিথুন তো মিলন
দুইটা শরীর এক

আকাশের মুখ আটকে যায়।
-কি রে,এমন চুপ করে আছিস কেন?
-তুই চন্দ্রার পেছনে ঘুরা ছেড়ে দে।
সমুদ্র গম্ভীর হয়ে বলে-চন্দ্রা তোকে কিছু বলেছে?
-না,কিছু বলেনি।
-তাহলে?
-ওর রিলেশন হয়ে গেছে এক ছেলের সাথে।
-আরে এই ব্যাপার,ভাল খবর তো।যাক মেয়েটার একটা সুগতি হয়েছে।
খুব সহজেই কথাটা বলে ফেলল।কিন্তু তখনি

সভ্যতার ছোওয়া আজ আমাদের ঘরে ঘরে । শিক্ষার আলোয় আলোকিত । আমরা নিজেকে আধুনিকতার রঙ্গে রাঙ্গিয়ে দিতে চাই ।অথচ আমরা দিনের পর দিন রাক্ষুসে জাতিতে পরণত হতে চলছি ।একদিকে আমরা পাতাল থেকে শুরু করে আকাশ জয় করার চক কষচি অন্যদিকে

আমি শুনি চারিদিকে ভাঙ্গনের সুর

কেউ নাকি আর একসাথে নেই

এখন নাকি সবাই আলাদা

যার যার কাজে, কর্মে, কথাতে

কই, এখনওতো মানুষ এক হয় প্রতিদিনই

নিজেদের প্রয়োজনেই, প্রানের তৃঞ্চাতেই

কোন দূরত্বতো আমি দেখিনা

একে অপরের সাথে,

অথবা

ভোরের আলো তখনও স্পষ্ট হয়ে ওঠেনি। কিছুক্ষন আগে আযান হয়েছে মাত্র। মসজিদে মসজিদে এবং কিছু বাড়িতে পবিত্র ফজর ওয়াক্তের নামাজের প্রন্তুতি চলছে। একটি/দুটি মসজিদ থেকে কেরাতের সুমধুর সুর ভেসে আসে। পরিবেশ অতি শান্ত এবং শীতল। কোমনীয় এই পরিবেশে হঠাৎ করে

go_top