Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আজও কি মোর টান তোমার চিত্তে বাস করছে ?
বেওয়ারিশ হৃদয়ের জানতে হয় বড় ইচ্ছে
সেই ভালবাসার কথা মনে কি পড়ে ?
দু’বার এসেছিলে সব কিছু ছেড়ে ।
মাতৃ পিতৃ স্নেহ দূরে ঠেলে দিয়ে
হৃদয় সমুদ্র পূর্ণ প্রেম প্রীতি নিয়ে ;
পৃথিবীর সবি ছিল তোমার পর
আমি

নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে দিচ্ছে ভাষণ অনেকেই,
দারুন আশায় বক্ষ বেঁধে শুনছে হাজার জনেকেই।
প্রার্থীরা সব বলছে- ‘ভাইসব, আমার কথা শোনেন;
কে ভালো আর কে মন্দ আপনারা তো চেনেন !’
‘তাই, দেখে শুনে ভোটটা দিবেন আমার অমুক মার্কাতে
ভোট দিবেন না রাজাকারে কিংবা চাঁদ-তারকাতে !’
তাছাড়া ভাই

আমার তোমাকে ভালো লাগে শেফালী
ভাল লাগে তোমাকে এ পৃথিবীর সব চেয়ে বেশী,
অনেক আগেই ভেঙ্গে গেছে আমার মন
তাই তোমার ভালবাসায় হতে পারিনি বিশ্বাসী ।

আমার মন নয় কোন তীর ধনুক
নয় কোন ধারালো তীক্ষ্ণ বস্তু ,
খুব সহজেই স্পর্শ করবে তোমার মনকে
না পেয়ে শেফালী

প্রতি শুক্রবার
কমিউনিটি সেন্টার
আর বিভিন্ন ক্লাবগুলোতে দেখি মাইক্রো-বাসের ভিড়
আত্মীয়স্বজন বন্ধু-বান্ধবীদের উল্লাস
ভারী মেকআপে সাঁজোয়া একদল তরুণীর হৈ-হুল্লোড়
হুগো-বসের সৌরভে উত্তাপ বাতাস-শরীর-নিঃশ্বাস
ভেতরে ঝাঁজালো বাতির ভিডিও
রিচ ফুডে ব্যস্ত সবাই।

এমনি এক শুক্রবারের সন্ধ্যায়
সাদা লেক্সাস সাঁজায়ে রজনী গন্ধায়
স্বর্ণের হাতকড়া দুহাতে পরিয়ে
বেনামিনীকে কেড়ে নিয়ে যায়
আমার বুকের পাঁজর ভেঙে।

দাঁড়িয়ে

এ্যাঁ …. এ্যাঁ…. এ্যাঁ !

সেই কখন থেকে খিদার জ্বালায় নাঁকি সুরে ঘ্যানঘ্যন করে কেঁদে চলেছে বাচ্চা ছেলেটা ! নানানভাবে চেষ্টা করে চলেছে সামনেই বসে রান্না নিয়ে ব্যাস্ত মায়ের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য ! কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না ! মা যেন

দেশের কাছে ঋণ যে অনেক
বাড়ছে ঋণের বোঝা
শুধবো সে ঋণ ভাবছি মনে
নয়তো এতই সোজা

দেশের মাটি দেশের ফুলে
জীবন ভরে নেই
চাইলে জীবন দেশের তরে
কজন সেটা দেই ?

দেশ দিলো স্বাধীন ভূমি
দেশ দিলো ভাষা
দেশের জন্য জমিয়ে রাখি
নিরব ভালবাসা

ভালবাসার নিরব প্রকাশ
চলবে না আর আজ
দেশের জন্য লড়তে

যুবতীরা আজকাল বড়বেশী খুন হয়
কেউ খুন হয় তুচ্ছ ঘটনায় প্রেমের বলী হয়ে
পুরুষ বেশ্যাটা খুন করে যুবতীর শরীর পেয়ে বা না পেয়ে
যুবতীরা আজকাল অহরহ খুন হয় যৌতুকের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে
যুবতীদের পেলব শরীর আগুনের লেলীহান শিখায় ঝলসে দিয়ে
ক্রুর হাসি হাসে মস্তিষ্ক বিকৃত

হটাত পানিতে ঢেল ছুঁড়ার শব্দ।  আতকে উঠল ফুলি, মনে হয় স্বপ্ন দেখেছে। কি রে কি হয়েছে ফুলি? স্বপ্ন দেখেছিস। না খালাম্মা কিছু না, বলে আবার ড্রইং রুমের মেঝেতে চাদর মুড়িতে ঘুমিয়ে পরে। বাড়ীর কর্তী সুমনা। অনেক ক্ষণ ফুলির মুখ ঢাকা

ছুটির দিনগুলোতে একটা না একটা তৈরী করতে হয় বাচ্চাদের জন্য । তো কাল বানালাম পুডিং । পুডিং বানিয়েছিলাম বিয়ের আগে চাকরীর আগে…… মানে তের/চৌদ্দ/পনের বছর আগে । এরপর খালি খাইয়াই গেছি মানুষের বানানো পুডিং ।

অই দিন রাজধানী মার্কেট কি কিনার

দৃশ্য  পট

_______

রাত   বারোটা,

হয়তোবা   বেশী ই হবে,  ঘড়ি নেই  হাতে,

রাস্তায়   কেউ  নেই ,  বে ওয়ারীশ   কুকুর  ব্যতীত  ।

হাঁক  ছাড়ছে   পাহাড়াদ্বার, নির্বিঘ্ন  করতে ঘুম  ধণিকের ।

বিঘ্ন ঘটিয়ে ফুট পাতে  গা  এলিয়ে শুয়ে আছে যারা,

কুকুরের গা ছুঁয়ে, মশা

go_top