Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

তোমাকে আমি খুঁজেছি শেফালী
তোমাকে আমি খুঁজেছি একদিন,
ভেবেছি তুমি চলে গেছো বাড়ী
তোমায় পাইনি দেখতে যে ক’দিন ।

তোমাকে না পেলে আমার দুঃখ হয় না
দুঃখ হয় তুমি কাছে এলে ,
আসো যখন আমার কাছে
দাঁড়াও যখন নীরবে একটু হেলে ।

আজ এত রাতে কেন এসছো
তোমার সঙ্গের

কাকের মত চালাক সে যে
তাই বলে কাক নয়,
দু পায়েই সে হেটে বেড়ায়
কাককেই করে ভয় ।

কাকের কা-কা শব্দ যখন
পৌঁছে তার কানে,
কোন্ অঘটন ঘটতে যাচ্ছে
আল্লাই তা জানে ।

তাল রাখে সে ঘরের দোরে
যাত্রা ভাল হয়,
কোকিল দেখেই রেগে আগুন
যদিই সে কাক হয় ।

কাকের ডাকের

 

আজ একটা কাজ করবোই

যা করতে পারিনি অনেক দিন

অনেক চেষ্টা করেও

বার বার হেরে গিয়েও,

মন বসাতে পারিনি…

অধৈর্য হয়েছি অনেকবার

তবু ছাড়তে পারিনি ইচ্ছে

সেই কাজটি আজ করেই ফেলবো….

 

তোমার ছায়া দেখেছি

চোখের কাজলে স্বপ্ন

এক রাক্ষুসে সময়ের বিরান প্রহরে আমি একা

বয়ে চলেছি হৃদয়ের বুঁদ বুঁদ; অজান্তেই আঁকড়ে ধরা

দুহাতের মুঠোয় বালি আর নুড়ি পাথরের স্তূপ !

কখনও মনে হয়নি পাষাণ পৃথিবীর কোন এক কোণে হয়ত কেউ

দু হাত বাড়িয়ে আছে; তবু আনমনে ভেসে চলেছি

খরস্রোতা তটিনীর হাত ধরে

ক্ষয়িষ্ণু

( পূর্ব প্রকাশিতের পর )

 

যাই হোক , ফেরীঘাটে এসে বাস থেমে দাঁড়ানোর অল্প কিছু সময় পর থেকেই শুরু হল আতিকের যন্ত্রণা । সে আর বসে থাকতে রাজী নয় । তার চুপচাপ অতটুকুন ছোট্ট পরিসরে আবদ্ধ থাকা মোটেই পছন্দ হচ্ছে না

হতে চাই আবার ছাত্র…..
সবার আদরের পাত্র,
জীবন বাজি জ্ঞানের সাধনায়
মুগ্ধ সবে আমার প্রতিভায়।

তরুণ হয়ে যাই যদি আবার
বন্ধু হব, প্রিয় হব সবার।
সাহায্যের হাত বাড়িয়ে
সীমানা ছাড়িয়ে,
অসহায়দের নিয়ে
সমাজের কাজে নিজেকে দিব ছড়িয়ে ।

সবুজ প্রাণের মায়ায় জড়িয়ে
গিরি-সাগর জলে যাব হারিয়ে।
কৌতুহলে ছুটব
অন্যায়চারিতা রুখব।

ডাক্তার যদি হতে পারি
গরীবের

মৃত লাশ আবার প্রাণ ফিরে পেল

তোমার প্রেমের পরশে।
সরে গেছে অপয়া কালো মেঘ
তোমার প্রেমের বাতাসে।
পরিত্যক্ত স্বপ্নগুলো আবার ঘষে মেজে নিয়েছি
তোমার পবিত্র আঁচলে।
আমার কুৎসিত অতীত পাক পবিত্র করেছি
তোমার প্রেমের জমজম জলে।
হতাশার ধুসরতা ঝেড়ে তাড়িয়েছি
সাজিয়েছি চক্‌ চকে আগামী।
যৌথ স্বপ্নের সরল পরিকল্পনা
গর্ভবতী ভালবাসার জমি।
আর

পাট পঁচা ঘামে ভিজে
পাট ধোয় ‘পঁচায়’,
‘গোবরায়’ চষে জমি
নেংটির কচায় ।
‘গুইয়ার’ শরীরে
আছে জোর খাটি ,
কাধে নিতে দশ-বারো
আখের আটি ।
‘থেল্লুর ‘ বাউংকায়
পাঁচমনি বোঝা,
একেবারে নিয়ে সে
হেটে যায় সোজা ।
‘শুকালু’ সে হাতে নিয়ে
কোদালের ডাটা ,
একদমে দশ ধুল
শেষ মাটি কাটা ।
‘হেদলার’ হাত ভালো
মাঠে কাটা ধান,
একদিনে

ঘুম যদি ভেঙে যায় তবে উদাত্ত রাত্রির কাছে
জেনে নিও পাখী ডাকা ভোর আর কত দূরে ?
চাঁদ গলা পশ্চিমের জানালায় বারবার পলক যদি কেড়ে নেয়–
হুহু করা মনের গভীরে যদি শূন্যতা ঘন হয়,
অমাপ ব্যপ্ততা যদি পড়ে থাকে
পাশ খালি বিছানার দীর্ঘতায়,তবে কল্পিত ভালোবেসো–
শয্যা

 

 

রক্ত ধারা দেখে মেয়ে
চম্‌কে উঠো না
অনেক বড় হয়ে গেছো
ভেবে বসো না;

 

রক্তধারার শক্ত পথে
সোনার যৌবন শুরু
মান্য করো পিতা-মাতা
মায়-মুরুব্বি গুরু ;

 

পিতা-মাতা বড়ই আপন
সন্তানের চাই সদা কল্যাণ
যৌবন কালে মনের ভুলে
হারাইও না মান- সন্মান;

 

মাঠির দিকে চেয়ে মেয়ে
আসবে যাবে কলেজে
পথে ঘাটে

go_top