Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

রক্ত দিয়ে গড়া একটি স্বাধীন দেশ
নামটি তার বাংলাদেশ।
পাকিস্তানিদের হুংকার গর্জন
ধরাসায়ি,জনতার মহান অর্জন।
সোনালী স্বপ্ন,সোনালী ফসলের দেশ,
চির সবুজের প্রিয় দেশ বাংলাদেশ।।
পথিবীর বুকে প্রশংসিত স্বাধীন দেশ
পবিত্র বাসভূমি বাংলাদেশ।
অ‍দম্য দামালের অকাতরে তাজা প্রাণ দান
সোনালী রবির কিরণ বিচ্ছুরণ
মোদের অংকার,ঠাই মানচিত্রে একটি দেশ
লাল সবুজের পতাকার দেশ

চাই না আমি এমনতরো কল্পগাঁথা বিজ্ঞান
যে বিজ্ঞানের কল্পকথা পড়লেই হতে হয় অজ্ঞান ।

মানুষের মস্তিষ্কের অনুভুতি গুলো
বিজ্ঞান করে দেয় এলোমেলো
ব্রেইনকে উন্নতি করতে
নিয়ে যায় সিলিকন ভ্যালিতে ।

বিজ্ঞান একাদেমীর পরিচালকের পুরাই মাথা নষ্ট
আবিষ্কারের নতুন মাত্রার যোগ দিতে দিনরাত করে কষ্ট ।

বিজ্ঞানীরা পাখির সাথে

 

ও চাঁদ,তুমি অনাহারীর প্রলুব্ধ রুটির মত

ছেঁকে ধর আকাঙ্ক্ষার প্রহসন…

খাদ্যমুঠি ছিটকে যায় শূন্যতায় —

তোমাদের দূরত্বে আকাশ হতাশা !

 

ছিনিয়েছ অভুক্ত রুটি,ওই চাঁদ,শিশুটির আহার,

ওই মরা পেট অনাহারী শিশুরা তো জানে না কো

মাতৃ বেদনার পরিধি–এ মাটির আকর্ষণ,অঙ্কুরিত বীজের তাপমান,

সময় প্রতীক্ষিত যে বৃক্ষ দেবে ফল,ওরা তাই

আজ ২৫ জানুয়ারি, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯০তম জন্মবার্ষিকী। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জানুয়ারি (বাংলা ১২ মাঘ) যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার কপোতাক্ষ নদ সংলগ্ন সাগরদাঁড়ী গ্রামে দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা রাজ নারায়ণ

সে দিন রাত বারটা বেজে গেলে

ভোটার সাহেব আসিবার পূর্বে

জনাব গণতন্ত্র সাহেব খুন হয়ে গেলেন;

পুলিশ এসে নিয়ে গেছে লাশ

পোষ্ট মর্টেম হবে,

ডোম কাটা ছেঁড়া করবে 

আর ডাক্তার সব নির্ণয় করবেন

খুনের প্রকৃতি ও কারণ ;

 

 

কে ছিলো যম দূত?

শুনেছি খুনীকে সবাই চেনে

তবে তার নাম মুখে

০১
শেষ বিকেলের মরচে ধরা প্রভাকর ছায়ালোকে উড়ায় কেতন
কাঁদে বসুমতি, কন্ঠে অতীত রোমন্থন ও বৃষ্টি বিলাসের আহাজারি !
ক্রমেই তিলোত্তমা মহী, মহাকালের গর্ভে হতশ্রী ! অথচ
মহাবিশ্বের রাণী মেদিনী ! পত্র-পুষ্প- পল্লবে অবগুণ্ঠিত নববধূ
বহতা তটিনীর ঊর্মিমালা বিলাইত অমরাবতীর সুবাস
জলধর স্মিতহাস্যে জাগিয়ে দিত

তবু তো বেঁচে থাকা কাঞ্চনজঙ্ঘার উদগীরণের সুখ বয়ে,
স্মৃতির মনি কোটায় আজও চিন চিনে ব্যাথায় জ্বলে।

দুর্নিবার চাওয়াকে যখন তুচ্ছ করে দিলে,
সবটুকু বাসনা আটপৌঢ় ঘোমটা নিমজ্জিত;
উদাসীনতাকে আঁকড়ে বেশ লম্বা লম্বা করে দীর্ঘশ্বাস
কত কাল যে পেরুলে নিঃস্তব্ধ নিরবে একা করে।

ছোটবেলা কিশোর যৌবন সময়

হিয়ারে তুই আছস কোন যে বেশে ?
ভালোবাসায় যতন করে রাখবো কোন দেশে?
বন্ধু প্রতিমা তুই যে আমার সারাবেলার সাথি,
হৃদয় দিয়ে ফেরাই তোরে সুরের মালা গাঁথি।
পাগল পাগল মনটা আমার সুখের দোলাচল,
তোর তরেই বন্ধু আমার সকল আশার বল।
তুই যে আমার একলা সনের জোনাক

( পূর্ব প্রকাশিতের পর )

 

অবশেষে একদিন ভোর রাতের দিকে প্রসব বেদনা উঠলো সালেহা ।
সেদিনও আর দশটা রাতের মতন স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর পাশে একসাথে বিছানায় ঘুমাতে গিয়েছিলেন । অবশ্য পরোপুরি স্বাভাবিকভাবেও ঠিক বলা যাবে না । আসলে ঘুমাতে যাবার কিছুক্ষণ আগে থেকে

অষ্টম পর্ব

বিপদের সময় বা বাহিরের কোন আক্রমনের সময় নোয়ার বাড়ী স্বয়ংক্রিয় ভাবে ছোট একটা চাকতির শেপে চলে আসে।এটম বুলেট দাহ্য পদার্থ যেটা দিয়ে আঘাত করা হোক না কেন চারিপাশের পারদের প্রলেপ থাকায় ভেঙ্কে ভেঙ্গে কয়েকটা অংশে পরিনত হয় ।পরক্ষনে

go_top