Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বলতে পারিস ও নদী তুই-
ধনুক দিয়ে দিয়ে মারতে চড়–ই,
মাছরাঙ্গা তার বেভুল দিক
যেতো কখন ভুলে ,
নেঙ্গটা দিনের’ বন্ধুরা সব –
হারজিতের সে মহাৎসব’
ঝাপিয়ে পড়ে ডুব দেয়া যে
নদীর অথৈ জলে,
কোথায় গেছে হারিয়ে যাওয়া
মায়ের দামাল ছেলে ?
নাগর দোলার মগডালে,
মধ্য দূপুর কোনকালে,
হারিয়ে যেতো দুরন্ত এক

ইদানীং একটা আতংকের মধ্যে আছি । যা দিনকাল পড়েছে আর চারিদিকে যা দেখি তাতে আতংকিত হওয়া দোষের কিছু দেখি না । মানুষের স্বাভাবিক ক্রিয়া যদি সচল থাকে তবে আতংকিত না হওয়াটাই বরং আতংকের । অবশ্য নিঃসংশয় ভালো থাকার যে অসম্ভব

কানা বগী
একটি পায়ে বিলের ধারে
দাঁড়িয়ে সে চুপটি করে,
সুযোগ পেলেই ঝপাৎ করে
খেয়ে ফেলে মাছটি ধরে ।
কানা বগী বলে তাকে
আসলে কানা সে তো নয়,
নিষ্পলকে থাকে বলেই
লোকে তারে কানা বগ কয়।
কেহ বলে সে ধ্যানী বগ
সারাক্ষণ সে ধ্যানে থাকে,
মাছ ধরার দিকে সে ঠিক ই
সদাই,

 

অনেক চেষ্টা করেও আমার ছাত্রীর বিয়েটা আমি বন্ধ করতে পারলাম না । তার বাবাকে আমি অনেক বুঝিয়েছি । বলেছি এতদিন যে মেয়েটাকে বুকে আগলে ধরে মানুষ করলেন এত তাড়াতাড়ি ওকে অন্যের ঘরে দিয়ে দিতে আপনার খারাপ লাগবে

সকালে আলিমের ঘুম ভেঙ্গে গেলে দেখে পাশে মৌমিও ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘড়ির দিকে তাকাতেই দেখে পৌনে আটটা। সে লাফ দিয়ে উঠে পড়ল। আজ ঢাকা থেকে পরিবেশ ও বনমন্ত্রীর ঝটিকা সফরে আসার কথা।

আলিম সরাসরি গোসলে চলে গেল। যাবার আগে মৌমিকে ডেকে তুলল।

 

বাথরুম

(উৎসর্গ ফারজানাকে…)
*********************

তুমি যে কেমন মানুষ
তা-আমি বুঝবো কি করে,
বুঝবো যে দিন… সে দিন থেকে
রাখবো বুকে ধরে ।

 

পারো যদি তুমি আমায়
দিও একবার দেখা,
আমি তোমার জন্য রবো দাঁড়ীয়ে
কোন এক রাস্তার পাশে একা ।

 

কি বলবে তখন তুমি
সে সব ভেবে আমি পাচ্ছি ভীষণ ভয় ,
তোমায়

অনেক হয়েছে
আর না
কথা না বলে আর দুরে
যাস না
সব অভিমান ছেড়ে দে
ছাড় না
এত ডাকি মনে মনে, শুনতে কি
পাস না?
সারাদিনই কথা কস দেখিতো, তুইতো
মরা লাশ না
ভয় পাস কি আমায়? দেখ আমার হাতে ফুল,
বাঁশ না
মন চায় সারাক্ষণই

টুংটাং টুংটাং শব্দ হচ্ছে
রিমঝিম রিমঝিম বৃষ্টি পড়ছে।
ঝিকমিক ঝিকমিক বাতি জ্বলছে
আমার দু’টি চোখ তোমায় খুঁজছে।
চিকচিক চিকচিক বালি করছে
মাটিতে তোমার ছায়া এখন পড়ছে।
শনশন শনশন বাতাস বইছে
তোমাকে আমার ওগো ভালো লাগছে।।

তারা দুজনে গভীর আগ্রহ নিয়ে পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে আছে।পৃথিবীর প্রতি যে এত ভালবাসা,এই প্রথম দুইজনে বুঝতে পারল।ক্রমেই পৃথিবী অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে।ফিক বলল-হাতটা নাড়া।
দুইজনে হাতটা নাড়িয়ে পৃথিবীকে বিদায় জানাচ্ছে।হাত নাড়াতে নাড়াতেই পৃথিবীকে আর দেখা যাচ্ছে না।ফিক বেশ বড় করে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে।শ্রাবন্তীর

তোমরা ইতিহাসের অকৃতকার্য ছাত্র
তাই তো ভুলে যাও ইতিহাসের শিক্ষা।
পাতায় পাতায় স্বৈরাচারের অধঃপতনের সত্য কাহিনী
কাহারো হয়নি রক্ষা।
ক্ষমতার আরশে বসে যাহারা ভেবেছিল
এখানেই বুঝি তাহাদের চিরস্থায়ী আসন।
কাউকে পুছিবার গরজ নেই এতোটুকু
অহমের লম্বা জুব্বা বসন।
অকস্মাত্‍ একদিন ধুলোয় লুটোপুটি খায়
সেই দাম্ভিক স্বৈরাচার।
ক্ষমতাচুত্য হয়ে ভাগ্যে জোটে
লাথি

go_top