Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

ওরে রাত্রি ,কবে তোর ঘুম ভাঙ্গবে ?

কবে তুই আড়মোড়া ভাঙ্গবি রবি জল মেখে ?

পূবের জানালা খুলে বসে আছি তোর অপেক্ষায় ।

কবে তুই ডাকবি মোরে প্রভাত দীক্ষায় ?

কতকাল আর থাকবি তুই আলসে কাঁথা মুড়ে ?

সময়ের ডাকপিয়ন কতবার গেছে কড়া নেড়ে ।

তবু

মানুষের মধ্যে নির্বোধ উৎসাহের যে অফুরন্ত উৎসাহ দেখতে পাই তাতে আমি নিজেও ব্যাপক উৎসাহিত হই । কেননা ঐ একটা জায়গায় নিজের যে নিখুঁত সামঞ্জস্য , যে নিঃসংকোচ মিল তা আর কোথায় পাই না । ভাব গাম্ভীর্য জ্ঞান আধিপত্য এসব অর্জন

 

 

চার সপ্তাহের শেষ সপ্তাহ আজ । গত তিন সপ্তাহের চেয়ে আজকের জমায়েত অনেক বেশী ঘন । কেমন যেন একটা গুমোট ভাব দেখা যায় সারা মাঠময় । আগের জমায়েতগুলিতেও ছাত্র-শিক্ষক, বিভিন্ন, বিশেষতঃ ছোট ব্যবসায়ীদের, এমনকি পাশের ইউনিয়নেরও অনেক মানুষ এসেছিলেন ।

চতুর্থ পর্ব

মনের দূঃখ মনে রইল রে
বুঝলিনা রে সোনার চাঁদ।
চন্দ্র সূর্য যত বড়
আমার দূঃখ তার সমান।

আহা ঠিক যেন সিনেমার সিন।সোহাগ ভাইজান বড় মান্দার গাছটার নীচে ঢেলান দিয়ে বসে আছেন। মাশাআল্লাহ ভাইজানের চেহারা গানের গলা সিনেমার নায়ক গোরে হার মানাইব ।মনে মনে

আলমগীর সরকার লিটন একজন নবীন লেখক। তিনি বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার বাড়ই পাড়া (সরকার পাড়া) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০১ সালে সারিয়াকান্দি ডিগ্রী কলেজ, বগুড়া থেকে বি.এ (পাস) করেন। তিনি একজন সাদামাঠা মানুষ। খুব সাধারণ ভাবে

তোমরা যারা শহরবাসী, থাকো আরাম করে
দেয়না হানা শীতের দানব, দালান-কোঠার ঘরে

আমরা যারা গাঁয়ে থাকি, শীতেরা দেয় হানা
পালিয়ে বেড়াই শীতের ভয়ে, কষ্ট করি টানা

এসো বন্ধু মাঝে মাঝে, দেখতে এসো গ্রামে
পাঠিয়ে দিলাম দাওয়াতখানি,চলন্তিকার খামে

হাওয়ায় বাওয়র হুসহাস ফুসফাস
করে দেখো!কি যে রঙ্গীন স্বপ্ন ঘোরে
আহা কি সুন্দরোও বট বৃক্ষ জুড়ে;
নাগনাগিনী হিংস কালাগিনি গোখরা
লেজকাটা দ্দারাস ডালে পাতায় ধরে।
আরও শান্ত নম্র লম্ব মোটা অজগর
মনে বুঝতে হয়,সর্পই ভয়ঙ্কর বিষধর।

মনের ভাবচিত্তে বিষে ভরা

অনেক পেয়েছিস, অনেক খেয়েছি্স

অনেক ছিনিয়েছিস,

দেশটাকে বানিয়েছিস নিজের বাড়ি

হাতিয়েছিস কাড়িকাড়ি।

 

নির্বাহীর আয়েসি চেয়ারে গা এলিয়ে

 

রেখেছিলাম যতনে তোমায় নিয়ে লেখা কবিতা
যে কবিতাগুলো তোমায় দেবো ভেবেছি ,
এ বুকের মাঝে না রাখতে পারলে ও…
যতোটা সম্ভব কাছাকাছি রেখেছি ।
আশাতীত কবিতাগুলো শেফালী
তোমায় দেওয়ার আশাহীন হয়েই রইলো,
হটাৎ করে শেফালী তোমার কথা আর…
তোমার কবিতার

কবিতার মিথ যেন আমার শোবার ঘর,
আলো ছায়ার লুকোচুরির আষ্টেপৃষ্টে গেঁথে আছে শরীর জুড়ে।

এই গ্রহন লাগা ক্রান্তিকালে রক্তক্ষরণ নিত্য
মস্তিস্কের ক্ষত ক্ষয়ে ক্ষয়ে বাড়ছে যন্ত্রনা,
স্বপ্ন ঢোলা সবুজ পাতায় ধরেছে মোড়ক;
আহাম্মকের মত মিছে মিছে স্বপ্ন খোঁজার ভান।

অসহায় বৃষ্টির লেহনে কর্ষিত স্নানে সিক্ত উর্বর

go_top