Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

অব্যক্ত প্রেমের অঙ্কুর আহা
বেদনার কাঁটা হয়ে
ফুটে আছে হৃদয় গভীরে;
যায় না বলা
সইতে ও শত জ্বালা
তবু ও সয়ে যায় নিরবে নির্জনে একেলা,
দিনের পর দিন
তোমাকে দেখার পর প্রতিদিন,
বেদনার বেলা ভূমি
কেঠে যায় বেলা
আসে রাত নিদারুণ অবহেলা
দুঃখের জলা ভূমি চোরাবালি
স্বপ্নের অদৃশ্য অলিগলি
কোথায় পায় যে খুঁজি
বৈঠা

ভাল বেসনা কাউকে
ভাল বেসনা কাউকে—–
যদি সে ভালবাসা স্পন্দিত করতে না পারে
অপরকে,যদি দেয়ালে ছুরে মারা পাথর
কণার মতো ফিরে আসে তোমার আবেদন ।
নির্লিপ্ত স্বীকারোক্তি, সেতো ভালবাসা নয়,
সংসার বাধার আয়োজন,
লোভে অথবা চাপে কোন উর্ধ্ব শক্তির ।
ভালবাসা আবেগ জড়ানো উদ্দামতা,
সেতো নির্লিপ্ততা নয় ।
সংসার চলে

জ্যোতি ধীরে ধীরে নিভে যায়, যাচ্ছে
তীক্ষ্ণ দৃষ্টি; চারধার আলোয় আলোকিত;
অসহ্য সুন্দর পৃথিবী অবলোকনে মন পুলকিত….
আলো ক্রমশ: অবক্ষয়;
জীবন কঠিন অয়োময়।

কথা ফুরিয়ে যায়, ঝরে যায় যাচ্ছে..
আড্ডা জমজমাট কথায় কথায়
সময়ের স্রোত বাঁধা যেন শক্ত সুতায়।
বাঁধন ছিঁড়ে কথারা পালায়;
আধো আধো বোল আটকায় গলায়।

হেঁটে হেঁটে

তোমাদের ভীড়ে আমি সেই পাথরের মূর্তি
স্থীর দাঁড়িয়ে অপরিবর্তিত যার মূকাভিনয়।
রোদ-বৃষ্টি;পাগলা ঝড়ের তাণ্ডব।
তবুও অবিকৃত তার ভঙ্গি-তার অবয়।
কেউ অবহেলার দৃষ্টিতে মুখ ফিরিয়ে নেয়
কারো বা দৃষ্টি আগ্রহে আতশ কাঁচ।
আমি দক্ষ মূকাভিনেতার মত একই ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকি
কোথাও পরে না একচুলও ভাঁজ।
কখনো সময়ের ধুলোর আস্তর
কখনো

এই বলে শ্রাবন্তী রুম হতে বের হল।স্পেসের এক প্রান্তে এসে দাড়ায়।স্বচ্ছ কাচের ভিতর দিয়ে আকাশ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।গোলাকার,ডিম্বাকার বেশ কিছু গ্রহের ঘূর্ণন দেখা যাচ্ছে।মাঝে মাঝে কিছু কিছু মেঘ এদিক ওদিক ঘুরাফেরা করছে।মেঘগুলো খুব বেশি সাদা মনে হচ্ছে।পৃথিবী হতে নরমালি এত

তৃতীয় পর্ব

একতলা দোতলা তিনতলার প্রতিটি রুম বাথরুম কিচেন সব দেখা হল।কোথাও সামিয়াকে পাওয়া গেলনা। শ্ত্রী শাহানা বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন।

জ্ঞান ফিরলে মেয়ের খোজ করেন যখন শোনেন এখন পাওয়া যায়নি তখন ই আবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

কি পুলিশ তো এখন ও এসে পৌছলনা

যে কবিতা হারিয়ে যাবে,
যে কবি হারিয়ে যাবে,
কালের গহব্বরে, হতাশার ভিড়ে।

আমি লিখছি সে কবিতা
যে কবিতা আমার আজন্ম তৃষ্ণার হাসি হোক,
যে কবিতা আমার অন্তরের গহীনের বেদনার বাঁশি হোক,
সুর তুলে তুলে হারিয়ে যাক হৃদয় কুয়াশার নীড়ে।

যে কবিতা

চোখ দুটো আজ অশ্রু শূন্য

কান্না যে আসেনা।

হৃদয় টা আজ কঠিন পাথর

শত আঘাতে ও সে আর ভাঙেনা।

আমার আকাশের রঙ আজ শুধুই কালো

রংধনুর সাত রঙে সে সাজেনা।

স্বপ্ন গুলো সব ভাঙাচুরা

কোন আঠায় জোড়া লাগেনা ।।

 

আমি আবারও কাঁদতে চাই,

আমার দুচোখে শ্রাবণের ধারা নামুক।

তোমার দেওয়া

জীবনের কোলাহলে ভরা এ জীবন
মুখরিত এই প্রাণ, মনপাখি,
দু’বাহু বাড়ায়ে হয় আলিঙ্গন
অপলকে মুগ্ধ চাতক আঁখি।

স্মৃতিরা ফিরে আসে বেদনাবিধূর
স্তব্ধ নিঝুম গাঁয়ে কাক ডাকা ভোর,
নির্মল আকাশে জমে মেঘসিঁদুর
নিমিষেই সুখের কেটে যায় ঘোর।

ফাগুনের সুখ স্মৃতি দোলায় চামর
বাজে না কঙ্কন নূপুরের সুর,
বেলা অবেলা তবু কাটছে

একদিন গান্ধীজী খুব চিন্তিত মনে নিজের টেবিলের আশেপাশে কিছু খুজছিলেন।সঙ্গী কাকা সাহেব ওনাকে চিন্তিত দেখে জিগ্যিস করলেন,’আপনি কি খুঁজছেন ,বাপু ?
বাপু বললেন একটা ছোট পেনসিল হারিয়ে গেছে ।একটা ছোট পেনসিলের জন্য বাপু এতটা সময় নষ্ট করছেন তা কিন্তু কাকা সাহেবের

go_top