Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

শ্রাবন্তী কাছে গেল।
-কি যেন নাম তোমার,সুবন্তী?
-না ম্যাডাম শ্রাবন্তী।
-ও শ্রাবন্তী।মনে পড়েছে।আর শুন,আমি কি তোমাকে কখনো পড়িয়েছি?
-না।
-তাহলে তুমি আমায় ম্যাডাম ডাকছ কেন?
-আপনাকে কি বলে ডাকব?
-নাম ধরে ডাকতে পার অথবা আপু বলতে পার।
-আপনার নামটা কি?
-আফিয়া আহমেদ।
-আফিয়া…
এইটুকু বলতেই আফিয়া বেশ বড় বড় করে তাকায়।
-আফিয়া

সৃষ্টিকর্তাদের অদ্ভুৎ ধরনের ইচ্ছা থাকে,
যেমন তারা নিজের সৃষ্টিকেই মারে।
তারা সৃজনে যেমন আনন্দ পায়,
মেরেও আনন্দ পায়।

আমারও তেমন সাধ হয়।
মাঝে মাঝে রক্তের সাধ জাগে,
মাঝে মাঝে নিজের সৃষ্টিকেই ধ্বংস করি,
অজান্তেই ভেঙ্গে চুরমার করি নিজের গড়া মুর্তি।
কবিতার  খাতার  পৃষ্ঠাগুলি ছিড়ে করি কুটিকুটি।
তুলির

আমি পালাতে চাই-আমা হতে আমি,
থাক না দেহখানি হয়ে মমি।
যত আছে ভার অনায়াশে যাবে বয়ে
যদি যায় দেহখানি যন্ত্র মানব হয়ে।

কেবল-ই অক্ষম আমার মন আর সইতে ভার,
নাজুক-অপরিপক্ক এই মনের ঘাড়।

মন চায় হতে বিহংগের সোয়ারী,
চায় হতে অতিথি কিংবা নায়ুরি।

অথবা যেখানে মনের অফুরন্ত অবসর।

আয়েশ

এই পথে যাওয়ার হাজার রকম কারণ আছে-
এই পথে যেতে অনেক সময় বারণ আছে ৷
এই পথই তোমায় নিয়ে যাবে অনেক দুর-
এই পথই তোমায় নিতে পারে অচীনপুর ৷
এই পথেই যেতে চোরা-গুপ্তা হামলা হয় –
এই পথের মাঝে ‘নুইসেন্স অ্যাক্টে’মামলা হয় ৷
এই পথেই তুমি

তারপরের গল্পে আধখানা চাঁদ ,
একটি পেঁচার সহাবস্থান
দীর্ঘরাত্রি অনিদ্রা চোখে
হেমলক পান |
বাতাসের তীব্র শরীরী স্পর্শে
পুরনো খেলা ,
ছেলেবেলা
নিস্সঙ্গ ফানুস উড়ায়
সে ছিল কেমন রাখালিয়া দিন
শৈশবের চড়াই !
তারপর তো মরিচিকার পথে
ছোটা
বিমুগ্ধ বালিকার চোখে
কিশোর হয়ে ওঠা |
স্বপ্নে দেখা
ছবিগুলো
এলবামে চেপে রাখা |

তারপর

একাপথ চলে যায়
সোজা
শুধু

ঈশান কোণে
ঈশান কোণে গুরু গুরু
ডাকছে দেখ মেঘ,
তাইতো বুঝি বেড়ে গেল
বাতাসের এই বেগ ।
খড় কুটু সব উড়ে যাবে
হলে ঝড় শুরু,
আবুলরে তোরা জলদি যা
ঘরে আন গরু ।
সন্ধ্যা বেলায় ঈশান কোণে
সাজে যদি মেঘ,
নিশ্চয়ই জেন এই ঝড়েতে
থাকবে অনেক বেগ ।
ঝড়ে পড়া আম কুড়াতে
যায় যদি

অনুগ্রহ করে পোস্ট টি সম্পাদক বরাবর মেইল করে দিন। পোস্ট এ লেখা গুলো ভাল ভাবে আসে নাই। আমরা ঠিক করে প্রকাশ করে দিতে চাই। – সম্পাদক।

ইচ্ছা অনিচ্ছা জীবনের সম্ভব অসম্ভব ভাবনা আর বাস্তবতা মানুষকে সব সময়ই নিজ হতে দূরে সরিয়ে রাখে । মানুষ শত ইচ্ছে করলেও তার সমস্ত ফেলে নিজেকে নিয়ে সুখী হতে পারে না । বরং সকলকে নিয়ে অসুখী হওয়ার যে ঘোরতর চেষ্টা তাতে

নম্র ভদ্র ছেলে কুতুব ভাই,
হিংসা অহংকার তার মধ্যে নাই।
তার কোন তুলনা নাই,
তাই আমি তার গুনগান গাই।
মনটা তার খুবই কোমল,
ভাল তার আখলাক আমল।
দেখতে সে ভীষণ কালো,
কিন্তু লেখাপড়ায় খুবই ভালো।
সদা সত্য কথা বলে,
সরল সঠিক পথে চলে।
আমরা সবাই থাকি তার দলে ,
তার কথা

ষষ্ঠ পর্ব

আজকের আকাশটা একটু পর পর পরিবর্তিত হচ্ছে।সৌরজগতের সব গ্রহ গুলিকে রঙধনুর বিভিন্ন রঙে দেখতে সমর্থ হয় নোয়া তার এই সর্বাধুনিক সিলিকন কোটেড টেলিস্কোপ দিয়ে।তার এই উদ্ভাবন টি জ্যোতির্বিদ্যায় এক যুগান্তকারী প্রদক্ষেপ আনতে সমর্থ হয়েছে।আবহাওয়া দপ্তর এর আবহাওয়ার নির্ভূল তথ্য

go_top