Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বর্তমান সভ্য ও নগর সমাজের অপরিহার্য সঙ্গী হচ্ছে সংবাদপত্র। গণমাধ্যমের প্রধান বাহন হিসেবে মানুষের মধ্যে এর গুরুত্ব, গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সংবাদপত্রের গমন, বিচরণ এবং পরিধিও বাড়ছে। মানুষ যত শিক্ষিত এবং সচেতন হচ্ছে ততই সংবাদপত্রের ব্যবহার বাড়ছে। সংবাদপত্রের

দ্বিতীয় পর্ব

তিনি দৌড়াচ্ছেন আর দৌড়াচ্ছেন ।হাপরের মত বুক উঠানামা করছে। ওনাকে তাড়া করছে বিশালদেহী এক হাউন্ড আর কিছু মাংশাসী নেকড়ে।দৌড়াতে দৌড়াতে একসময়ে পড়ে গেলেন মাটিতে।উঠতে চাচ্ছেন পারছেন না।মাটির সাথে শক্ত করে যেন কেও পা আটকে রেখেছে।নেকড়েগুলি নিকটে চলে এসেছে।ভয়ে

 

জীবন নাকি তাৎক্ষণিক–

তবে কতবার চুম্বনে ভরে ছিল তোমার ওষ্ঠ ?

কতটা সবুজ মাঠ পেরিয়ে তোমার কদম্ব তল ?

প্রেমের সময়টা এমনি কি হয় ক্ষণিক ?

আলাপন ও দৃষ্টি বিনিময়ে

জীবনের কতটা গুটিয়েছে পাততাড়ি ?

সময় কখন কেমনে ফুরায় কে জানে !

 

আমি অনেক স্বপ্ন পেরিয়ে–আলোকিত অনেক রাত্রি

ষড়ঋতুর চার ঋতুকে যাচ্ছেতাই  ভাবে হেনস্হা করলেও শীত গ্রীষ্মকে কিছুতেই বাগে আনতে পারি না । বরং এই দুই ঋতু আমাকে এক প্রকার কান ধরে উঠ বস করায় । এক ঋতু পানিতে নামায়’তো আর এক ঋতু পানি থেকে উঠায় । এক

 

শীত এলো দিতে আদর
শীত এলো জড়াতে চাদর
শীত এলো ভাইরে,
শীত এলে আসে জামাই
খোকন সোনার ঘুম কামাই
অন্যের ও ঘুম নাইরে ।
থাকে সবাই পথ চেয়ে
আসবে জামাই আসবে মেয়ে
সবাই খাবে পিঠা পুলি,
দিনে খাবে রাতে খাবে
আবার

নির্দিধায় মাত্রাতিরিক্ত স্বপ্ন বাসা বাঁধে কিছু কিছু মানুষের মনে,
বিশাল সবুজ বন বা ফসলী মাঠ হয় গোরস্থান।
নির্দিধায় লাশ গুলো মিশে যায় মাটির সাথে,
কোন দিন তারা করে নি অভিমান।

হৃদয় গুলো শুধু বিদ্রোহ করে,
মৃত্যুর  আগ  মুহুর্তেও  স্বপ্ন দেখে।
অধরা আলিঙ্গন হাতছানি দিয়ে

বংশাই নদীর তীরে
হাড়িয়েছি মোর শৈশব কৈশোর,
বংশাই নদীর তীরে,
ঘাটে বাঁধা নাও, একহাজাড়ি, দু হাজাড়ি, পাঁচ হাজাড়ি,
ছেলেরা সব দৌড়ে এসে উঁচু গলুই থেকে,
ঝাপিয়ে পড়ে পানিতে,
আষাঢে ভরা নদী টই টম্বুর।
পাশেই ঝোকে আছে হিজল গাছ, নদীর জলে,
যেন ঘুমটা পরা নতুন বধু, লজ্জায় অবনত।
পাল তোলা

মানুষের মুক্তির পথ এত আঁকা বাঁকা কেন?
সময় আর পথের কোন্দল আজীবনের, সময় বলছে ডেকে
পথ চল চেনে চেনে, আর পথ বলছে ঢের হয়েছে এবার পালাও
শুধু চেয়ে দ্যাখো মুক্তি ঐ আকাশের কার্নিশে ঝুলে।

এখনও রূপকথা লেখা বাঁকি,
বিয়াল্লিশ বছরের সময় আর পথের নকশায়, ছোপ

 

 

একদিন সন্ধ্যার পর মোবাইলে কল এলো। রিসিভ করতেই জিজ্ঞাসা করলো, আপনি কি মামুন ভাই?

একটা মেয়ের সুন্দর কণ্ঠ। স্পষ্ট উচ্চারণ।

বললাম, হ্যাঁ, বলছি।

আপনি কি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়েন?

আমি বললাম, আগে পরতাম।

সে সরি বলে কেটে দিল।

 

দুই মিনিট পর আবার তার ফোন এলো।  জানতে চাইলো,

 

 

আজিজ বলেন , দেখ সামাদ বিষয়টা আমার জানা ছিলনা । যা হোক জানলাম এবং এটার বিহিত করতে হবে । আমরা চেয়ারম্যানের কাছে যাব । এরপর মিটিং-এ আলোচনা যা হল , তা সংক্ষিপ্ত । মূল জিনিসটা আবার স্মরন করিয়ে দিলেন আজিজ

go_top