Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

জীবনের প্রতি মাঝে মাঝে কেন উঠে যায় বিশ্বাস…..
বিষাক্ত হয় যেন প্রতিটি নি:শ্বাস,
বেচে থাকার ক্রমশ: কমে যায় আশ্বাস….
স্বার্থপর পৃথিবীতে কেনো হল আমার আবাস?
দু:খ কেন আমার সুখকে করলো নাশ
এভাবেই কেটে যাচ্ছে দিনরাত মাস…
সুখের আনন্দের হাসির পেতাম যদি একটু আশ!
ফুটত যদি প্রতিদিন কেয়া

আজন্ম থমকে আছি অসমতল নির্বিকতা জাপটে,
অকেজো হৃদের শেকড় ছড়িয়ে পড়েছে ভূ-তলের চৌম্বকীয় কোরে,
সাধ্যের বাইরে তাই বুকে ভূমিকম্প তোলা অনুভূতির উথ্যান ।
যদি কিছু থেকে থাকে তবে তার পুরোটাই নিগূঢ় এক পরিব্রাজক প্রাণ ,
মরচে ধরা খোলসের পৃথিবীতে কেই’বা আর নেয় ও বস্তুর

আত্মকাব্য
– মোঃ ওবায়দুল ইসলাম

রাত নির্ঘুম
ব্যস্তময় দিন

শেয়াল মামা পন্ডিত বলিয়াই স্বীকৃত। বনে জঙ্গলে মাথা উঁচু করিয়াই চলেন তিনি। কিন্তু ফাঁদে পড়িয়া সদ্য খোয়া যাওয়া লেজটি নিয়ে বিশেষ দুশ্চিন্তায় পড়িয়াছেন তিনি। বহুপূর্বে তাহার পরদাদারও একই অবস্থা হইয়াছিলো। সে যাত্রায় বনের প্রাণীরা শেয়াল জাতির পান্ডিত্যে একটা কলঙ্কের দাগ

শেষ পর্যন্ত বাড়ীর দলিল আজ বুঝে পেলেন হাতে রহমান সাহেব।তাই তিনি আজ অনেকটা রিলাক্সড।এই বাড়ীটা তার সবছেলেমেয়ের টাকায় কেনা।রহমান সাহেবের চার মেয়ে এক ছেলে।বড় তিনছেলেমেয়ে দেশের বাইরে থাকে।তাদের পাঠানো টাকায় তিনি এই বাড়ীটি কিনেছেন।যদিও এই বাড়ী কেনায় প্রথমে স্ত্রীসহ ছেলেমেয়ে

আমি তাকে বলি মিষ্টি লাউ।চেহারার গঠন লাউয়ের মতন,আর হাসিটা খুব মিষ্টি।তাই ডাকি মিষ্টি লাউ।তো মিষ্টি লাউ নতুন প্রেমে পড়েছে।প্রেমিকার বর্ণনা দিচ্ছে।
-দোস্ত,মেয়েটা এত এত চমৎকার,না দেখলে বুঝতে পারবি না ।ওর কাছে গেলে হা হয়ে তাকিয়ে থাকি।পৃথিবীতে এমন সুন্দর মেয়ে আর দ্বিতীয়টা

গল্প , কিন্তুগল্পনয় – ১ম পর্ব  (চার পর্বে সমাপ্ত)

 

সুজলা , সুফলা , শস্য-শ্যামলা আমাদের এই প্রিয় স্বদেশভূমি বাংলাদেশ , এর একটি ইউনিয়ন , নাম সাতনালা । এই সাতনালা ইউনিয়নের দুই প্রভাবশালী ব্যক্তি , নাম আবেদ আলী এবং শমসের ভুইয়া ।

আজকাল সময়কে বড্ড বেশী অচেনা করে ফেলেছি । নিজের নিরন্তর সময়কে নিজের কাছেই  কঠিন করে তুলেছি । এবং তার পুরোটাই ব্যক্তি অনিচ্ছায় । নিজ যোগ্যতার সীমাবদ্ধতায় সময়কে বিকি ভিন্ন দ্বিতীয় উপায়ও আমার নেই । নেই সাহসও । তাই সময়কে বিকি

পরিশোধ হবে না এই ঋণ
দেনার দায় থেকে যাবে অনন্তকাল।

যতদিন রবে মর্ত্যলোকের আয়ু

ঋণের বোঝা রবে ততকাল।

রক্তের ঋণে ঋণী করেছ মোদের

বল কেমনে করি তা পরিশোধ?

ফিরিয়ে দিবো মা-বোনের ইজ্জত

কাহার আছে এমন মুরোদ?

এমন ঋনে ঋণী করেছে মোদের

কোনো মূল্যে হবে না তা শোধ।

কু-ঋণের বোঝা খতিয়ান

মুক্ত মহল
ভেলা ভাসিয়ে পারি দেবো
নদীর উপারে চর,
চোর, ডাকাত,সন্রাসী নেই সেথা
বাধিবো সুখের ঘর।

চরের জমি, সে তো খোদার দান
নেই কোন দখলদার,
এ তল্লাটে শুনিনি কভু
কেউ লাঠিয়াল সরদার।

ডাকাত কভু যাবেনা সেথায়
নেই গচ্ছিত টাকা,
অর্থের লোভে সন্রাসী হয়ে
চলে যায় সব ঢাকা।

ঢাকার মানুষ সব রঙিন ফানুস
নয় বন্ধু

go_top