Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

একই কথা বারবার ফিরে আসবে জেনো–

বারবার এমনি ফিরে দেখা…

 

তুমি পুরনো হয়ে এলে–সমস্ত আশপাশ,চেনা ঘেরা পথ ঘাট

পায়ে মাড়িয়ে এসেছ তো অনেকটা দূর

 

এ আকাশ অনেক দেখেছ,

এ হিমেল হাওয়ার স্পর্শ অনেকবার কাঁপিয়েছে তোমায়–

দেহ ওম মেখে অনেক পেয়েছ সান্নিধ্য ভার

 

এই মেঘ,ঝড় ঝঞ্ঝার বার্তা–কতবার ছিঁড়ে গেছে নদীর বাঁধন

বুক

অক্ষমের ডায়েরী

 

ব্লগে অনেকে রাজনৈতিক পোস্ট দেন । লেখাগুলিতে দেশের বর্তমানকেই তুলে ধরার প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হয় । সেদিক দিয়ে রাজনৈতিক ব্লগারগন সার্থক যে, আসলেই তাঁরা চলমান রাজনীতিকে ধারন করেন ।

অনেকে গল্প-কবিতার মাধ্যমে, কেউ ছন্দের মাধ্যমে চলমান রাজনীতিকে এতো সুন্দরভাবে উপস্থাপন

তুমি তোমারা কেন করো গো এমন
তোমার একটু সুখের বিনিময়ে
আমার দেবো অনেক সুখ ,
সেই সুখেতে হাসবে তুমি
প্রেমের জোয়ারে ভাসবে তুমি
ভাসবে তোমার বুক ।

নাকি তোমার আমি ছাড়া
আছে বল অন্য কেউ,
তাঁকে নিয়েই করো খেলা
বুকে জাগাও ঢেউ ।

কই তুমি তো আর আমার
নিলেনা কোন খোঁজ,
সত্যি

মনুষ্য সমাজে বর্তমান সকল প্রকার বোকামী আমার মধ্যে কি প্রবলভাবে আছে তা একমাত্র আমিই  জানি । মাঝে মাঝে এর কিয়দাংশ শেয়ার করার চেষ্টা করি । এবং অনেক রাখঢাক রেখে । কেননা নিজের উপর যে অমূল্য ভালবাসা নিয়ে আমি জন্মেছি তাতে

পঞ্চম পর্ব

সে দাড়িয়ে আছে গোলাকৃতি বিশালাকার মঙ্গলগ্রহের সবচেয়ে পুরাতন ইতিহাস কক্ষে।যেখানে যুগ যুগ ধরে সব মানবসভ্যতার ইতিহাস লিপিবদ্ধ আছে।সবচেয়ে পুরাতন থেকে গতকালের ইতিহাস পর্যন্ত সংরক্ষন করা হয়েছে অতি নির্ভূলভাবে যত্নসহকারে।এই ইতিহাস কক্ষটির সীমানা হবে ৪৫০০ হাজার কিলোমিটার বর্গমাইল।পুরো কক্ষপ্রদক্ষিন করতে

একদিন দাঁড়াতে হবে জনতার আদালতে
হিসাব দিতে হবে কড়াগণ্ডায়।
পাকড়াও হবে সময়ের হ্যাণ্ডকাফে
জনতার বিচার কে আছে খণ্ডায়?
পালাবার পথে জনতার দেয়াল
একনিষ্ঠ দায়িত্বশীল প্রহরী।
অতিসন্নিকটে জনতার আদালত
চলবে না উৎকোচের ছলচাতুরী।

উবে যাবে আজকের এই হাসি
ঝরবে সেদিন ঘামের ফোয়ারা।
আজ গিলে খেয়েছ জনতার অধিকার
অহমের ডানায় উড়ে আত্মহারা।
হস্তগত করেছ

সুরের মেলা

মেঘ ডেকেছে দূর আকাশে

ব্যাঙগা বেঙগী তাই গায়,

সুরের মেলা বসেছে বুঝি

বিলের কিনারায় ।

ব্যাঙগা বেঙগী গলা সাধে

বোয়ালে বাজায় ঢোল ,

চিংড়ী মাছের লাফের তালে

পাঙ্গাসে বাজায় খোল ।

ব্যাঙগা বলে ওহে বেঙগী

এ কেমন সুর সাধ ,

পুরনো সুর ছেড়ে এবার

নতুন এক সুর বাঁধ ।

সুরের মেলা

মেয়ে ধীরে ধীরে বড় হয়ে উটছে । দেখতে দেখতে সতেরটি বছর কেটে গেল । মা বাবার একমাত্র মেয়ে ।সবেমাত্র হায়ার সেকেন্ডারি ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছে ।রেজাল্ট বের হলে ভাল একটা পাত্র দেখে মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেবেন । মেয়ের কোন কিছুর অভাব

* একটি জীবনের অনেক অংশ থাকে । কোন একটি অংশ দেখে কেউকে ভেবনা সে সুখী কিংবা দুঃখী । অনেকে দেখে কামার আগুন ও আংড়া নিয়ে খেলে । কেউ দেখে লোহাকে গলিয়ে দেধারছে পিটায় নির্মমভাবে । আবার কেউ দেখে সুন্দর সব

 

আমার খুব আপন মানুষকে জিঞ্জেস করালাম যে আমার লেখার শিরোনামটা ঠিক আছে কিনা । অবাক বিষয় সে দেখেই বলল এটা বাস্তবে কোন দিন হওয়ার নয়, তাই লিখেও লাভ নেই ।প্রশ্নটা অনেক দুঃখ থেকে বলা আমিও জানি । কিন্তু যে

go_top